Export & Import.Nazmul stock lot.Garments Lot.Google Adsense Business.Of.Blogger.Youtube.Google Adwords.Web Hosting & Domain,*Hell My Dear Friend How Are You ? I M Nazmul Hassann From Bangladesh Dhaka Skype:nazmul.hassan94 Nimbuzz :-nazmulhassan93 Call:- 01191106887.01685341430.01839373442 www.nazmulgroupltd.com
Home » » লম্বা ঘাড়ের সুন্দরীদের গল্প

লম্বা ঘাড়ের সুন্দরীদের গল্প

লম্বা ঘাড়ের সুন্দরীদের গল্প (ভিডিও সহ)

নারীর সৌন্দর্য কিসে? বক্ষ, নিতম্ব, ত্বক, উচ্চতা নাকি অন্যকিছুতে, কেউ কেউ আবার প্রশ্নটার উত্তরে নারীর বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয়টিকে উহ্য করে মনের সৌন্দর্যের বিয়ষটিকে তুলে নিয়ে আসবেন। প্রশ্নটার ব্যপকটা যেমন  বিশাল তেমনি একই সাথে বির্তকিত, সৌন্দর্যের বিষয় আসলেই কেন নারীকেই তুলে আনতে হবে । তবে যুগে যুগে সভ্যতার পরিবর্তনের সাথে সাথে নারীর সৌন্দর্যের মাপকাঠিও পরিবর্তিত হয়েছে, আর এটাই বাস্তবতা। আর নারীও সেই সৌন্দর্যের মাপকাঠিতে নিজেকে এগিয়ে রাখতে নামে অলিখিত এক প্রতিযোগিতায়।
আধুনিক বিশ্বের নারী সৌন্দর্যের মাপকাঠি যাই হোক না কেন, মায়ানমার পাদায়েং (Padaung) উপজাতির নারীদের কাছে তাদের সৌন্দর্যের মাপকাঠি লম্বা ঘাড়। এটাই উপজাতির সৌন্দর্যের প্রতীক। আর এই সৌন্দর্যের লড়াইয়ে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে এই উপজাতির নারীদের মধ্যে প্রচলিত আছে এক অদ্ভুত সংস্কৃতি, যা এদেরকে করেছে বহির্বিশ্বের কাছে পরিচিত। ঘাড়কে লম্বা করতে এই উপজাতির নারীরা ঘাড়ে পড়ে থাকে মোটা তামার তার। এসব মেয়েদের বয়স যখন বয়স ৫ থেকে ৬ তখন থেকেই এই উপজাতির মেয়েরা গলায় পরা শুরু করে একটি তামার স্প্রিং। তবে তামার রিং এর কারনে তাদের ঘাড় বড় হয় না, বরং তামার তারের রিং এর ওজনের কারনে তাদের ঘাড়ের হাড় ডেবে যায় , যার ফলশ্রুতিতে তাদের ঘাড় বড় দেখায়। আর ঘাড় বড় হবার সাথে সাথে নতুন একটি রিং পড়ে ফেলা হয়, আরো বড় করার জন্য। শুধুমাত্র নতুন রিং পড়ানোর সময়ই ঘাড়ের এই রিং গুলো খোলা হয়, তা বাদের এরা এই রিং খোলে না। এভাবে রিং পড়ানোর ফলে কারো কারো ঘাড়ে ২৫টি রিংও দেখা যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে একটি যুবতী মেয়ের গলা প্রায় ১৬ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়।তারা এই স্প্রিং সবসময় পরে থাকে ফলে তাদের বিশ্বাস স্প্রিং খুললেই তাদের ঘাড় যে কোন সময় মটকে যাবে।

 নিজের সৌন্দর্য বাড়িয়ে উপযুক্ত সংগী পাবার জন্যই তাদের মধ্যে চলে এই ঘাড় লম্বা করার প্রচলন । তবে বর্তমানে মায়ানমার বাদে থাইল্যান্ডেই বেশি দেখা যায় এই  পাদায়েং উপজাতি। মায়ানমার রাজনৈতিক অস্হিরতার জন্য এদের অনেকেই উত্তর থাইল্যান্ডের শরনার্থী শিবিরের আশ্রয় নেয়। পরবর্তীতে বহির্বিশ্বের কাছে এই উপজাতি একটি আগ্রহের ব্যপার হয়ে দাঁড়ালে পর্যটকের ভীড় বাড়তে থাকে শরনার্থী শিবিরগুলোতে। আর এই সুযোগকেই কাজে লাগিয়ে থাইল্যান্ড পর্যটক আকর্ষনের জন্য এদের নাগরিকত্ব না দিলেও এদের জন্য করেছে দিয়েছে গ্রাম। বর্হিরবিশ্বের কাছে এরা কারেন উপজাতি  হিসাবে পরিচিত।
Share this article :

Post a Comment

Pages

bkashwinslider
200

Nazmul Group Limited

love