ভূমিকম্প নিয়ে অনেক তো ফাজলামি হলো, ফাজলামির সমালোচনাও হলো... এইবার একটু টু দি পয়েন্ট কাজের কথায় আসি ??
ভুমিকম্প হলে যা যা করনীয়-
বের হওয়ার ক্ষেত্রেঃ…
ভুমিকম্প হলে যা যা করনীয়-
বের হওয়ার ক্ষেত্রেঃ…
১. হুড়ো-হুড়ি না করে… সতর্কতার সাথে বের হোন !!
২. খোলা স্থানে অবস্থান নিন
৩. গ্যাস-এর লাইন… ইলেকট্রিসিটি-র লাইন… এ-সব থেকে দূরে থাকুন
৪. জানালা হতে দূরে থাকুন
৫. দেয়াল হতে দূরে অবস্থান নিন
যদি বের না হতে পারেনঃ
১. হুড়ো-হুড়ি করবেন না
২. ঘরের দরজা খুলে… ঠিক দরজা-র নিচ বরাবর অবস্থান করুন
৩. গ্যাস-এর চুলা এবং ইলেকট্রিসিটি বন্ধ করে দিন
৪. জানালা হতে দূরে থাকুন
৫. কাচ এর জিনিস… যেমনঃ ফুল-দানি / শো-কেস / ড্রেসিং-টেবিল… এ-সব থেকে দূরে থাকুন
৬. ঘরের যে-কোনো ভারী দ্রব্য… যেমনঃ টেবিল-এর নীচ বরাবর অবস্থান নিতে পারেন
ভূমিকম্পের সময় করণীয়ঃ
১. ভুমিকম্পের প্রথম ঝাঁকুনির সাথে-সাথে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খোলা স্থানে আশ্রয় নিন।
২. যদি ঘর থেকে বের হতে না পারেন তবে, ইটের গাথুনির পাকা ঘর হলে- ঘরের কোনায়, কলাম ও বিমের তৈরী ভবন হলে- কলামের গোড়ায় আশ্রয় নিন।
৩. আপনার বাসস্থান আধাপাকা বা টিনের তৈরী হলে খাটের নিচে আশ্রয় নিন।
৪. ভুমিকম্প রাতের বেলায় হলে কিংবা দ্রুত বের হতে না পারলে সজাগ হওয়ার সাথে সাথে ঘরের কোনে, কলামের গোড়ায় কিংবা শক্ত খাট বা টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
৫. ঘরে হেলমেট জতীয় কিছু থাকলে দ্রুত নিজের মাথায় পরুন ও অন্যদের পরতে বলুন।
৬. রাতে ঘুমানোর সময় ভুমিকম্প হলে কোন হুড়াহুড়ি না করে গড়িয়ে মেঝেতে কুন্ডলি পাকিয়ে শুয়ে পড়ুন বিছানাকে ঢাল বানিয়ে। খেয়াল রাখবেন যেন বিচানার নীচে চলে না যান, বিছানার পাশে আশ্রয় নিন।
৭. বিল্ডিং ভেঙ্গে পড়ার সময় সিলিং যখন কোন অবজেক্টের ওপর পড়ে একে গুঁড়িয়ে দেয়, ঠিক তার পাশেই ছোট্ট একটি খালি জায়গা বা void-এর সৃষ্টি হয়। একে বলা হয় ‘সেফটি জোন’ বা ‘ট্রায়াঙ্গল অফ লাইফ’। তাই ভূমিকম্পের সময় বড় কোন সোফা বা বড় কোন অবজেক্ট যেটা কম কম্প্রেস করবে- এরকম কিছুর পাশে আশ্রয় নিলে বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৮. ভূমিকম্পের সময় জানালা বা বারান্দা দিয়ে লাফ দেয়া এসবও করবেন না। কোন সোফা বা সাত নাম্বার পয়েন্টে যেভাবে বলেছি সেভাবে ঘরের মধ্যেই কোন অবজেক্টের পাশে আশ্রয় নিন।
৯. ইন্ড্রাষ্টি কিংবা কারখানায় থাকলে দ্রুত বৈদ্যুতিক সুইচ ও গ্যাস লাইন বন্ধ করে দিন।
১০. টাকা-পয়সা, সোনা-দানা কোন কিছু সংগে নেওয়ার লোভে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
১১. এই সময় কোনমতেই লিফট ব্যবহার করবেন না। কেননা বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে লিফট বন্ধ হয়ে আপনি সেখানে আটকা পড়তে পারেন।
১২. ভূমিকম্পের সময় কখনই সিঁড়িতে আশ্রয় নেবেন না। সিঁড়ির ‘মোমেন্ট অফ ফ্রিকোয়েন্সী’ বিল্ডিং-এর চাইতে ভিন্ন হয় এবং অনেক সময় বিল্ডিং ভেঙ্গে না পড়লেও সিঁড়ি দ্রুত ভেঙ্গে পড়ে।
১৩. আপনি যদি গাড়ি চালানো অবস্থায় থাকেন, তবে সাবধানতার সাথে গাড়ি থামিয়ে দ্রুত ফাকাঁ স্থান দেখে গাড়িতেই অবস্থান করুন। চেষ্টা করুন বিল্ডিং, গাছপালা, বিদ্যুৎ এর খুঁটি,লাইট পোস্ট হতে দূরে থাকতে।
১৪. বড় ভূমিকম্পের পরপরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প হয় যেটাকে ‘আফটার শক’ বলে। এটার জন্যও সতর্ক থাকুন।
... ... ...
কপি, পেস্ট, শেয়ার করে যে যেইভাবে পারেন পৌছায়ে দেন মানুষের কাছে ... একটা সঠিক নির্দেশনা হয়তো অনেকগুলা মানুষের জীবন বাঁচাবে !!
আল্লাহ সবাইকে রক্ষা করুন !!"
২. খোলা স্থানে অবস্থান নিন
৩. গ্যাস-এর লাইন… ইলেকট্রিসিটি-র লাইন… এ-সব থেকে দূরে থাকুন
৪. জানালা হতে দূরে থাকুন
৫. দেয়াল হতে দূরে অবস্থান নিন
যদি বের না হতে পারেনঃ
১. হুড়ো-হুড়ি করবেন না
২. ঘরের দরজা খুলে… ঠিক দরজা-র নিচ বরাবর অবস্থান করুন
৩. গ্যাস-এর চুলা এবং ইলেকট্রিসিটি বন্ধ করে দিন
৪. জানালা হতে দূরে থাকুন
৫. কাচ এর জিনিস… যেমনঃ ফুল-দানি / শো-কেস / ড্রেসিং-টেবিল… এ-সব থেকে দূরে থাকুন
৬. ঘরের যে-কোনো ভারী দ্রব্য… যেমনঃ টেবিল-এর নীচ বরাবর অবস্থান নিতে পারেন
ভূমিকম্পের সময় করণীয়ঃ
১. ভুমিকম্পের প্রথম ঝাঁকুনির সাথে-সাথে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খোলা স্থানে আশ্রয় নিন।
২. যদি ঘর থেকে বের হতে না পারেন তবে, ইটের গাথুনির পাকা ঘর হলে- ঘরের কোনায়, কলাম ও বিমের তৈরী ভবন হলে- কলামের গোড়ায় আশ্রয় নিন।
৩. আপনার বাসস্থান আধাপাকা বা টিনের তৈরী হলে খাটের নিচে আশ্রয় নিন।
৪. ভুমিকম্প রাতের বেলায় হলে কিংবা দ্রুত বের হতে না পারলে সজাগ হওয়ার সাথে সাথে ঘরের কোনে, কলামের গোড়ায় কিংবা শক্ত খাট বা টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
৫. ঘরে হেলমেট জতীয় কিছু থাকলে দ্রুত নিজের মাথায় পরুন ও অন্যদের পরতে বলুন।
৬. রাতে ঘুমানোর সময় ভুমিকম্প হলে কোন হুড়াহুড়ি না করে গড়িয়ে মেঝেতে কুন্ডলি পাকিয়ে শুয়ে পড়ুন বিছানাকে ঢাল বানিয়ে। খেয়াল রাখবেন যেন বিচানার নীচে চলে না যান, বিছানার পাশে আশ্রয় নিন।
৭. বিল্ডিং ভেঙ্গে পড়ার সময় সিলিং যখন কোন অবজেক্টের ওপর পড়ে একে গুঁড়িয়ে দেয়, ঠিক তার পাশেই ছোট্ট একটি খালি জায়গা বা void-এর সৃষ্টি হয়। একে বলা হয় ‘সেফটি জোন’ বা ‘ট্রায়াঙ্গল অফ লাইফ’। তাই ভূমিকম্পের সময় বড় কোন সোফা বা বড় কোন অবজেক্ট যেটা কম কম্প্রেস করবে- এরকম কিছুর পাশে আশ্রয় নিলে বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৮. ভূমিকম্পের সময় জানালা বা বারান্দা দিয়ে লাফ দেয়া এসবও করবেন না। কোন সোফা বা সাত নাম্বার পয়েন্টে যেভাবে বলেছি সেভাবে ঘরের মধ্যেই কোন অবজেক্টের পাশে আশ্রয় নিন।
৯. ইন্ড্রাষ্টি কিংবা কারখানায় থাকলে দ্রুত বৈদ্যুতিক সুইচ ও গ্যাস লাইন বন্ধ করে দিন।
১০. টাকা-পয়সা, সোনা-দানা কোন কিছু সংগে নেওয়ার লোভে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
১১. এই সময় কোনমতেই লিফট ব্যবহার করবেন না। কেননা বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে লিফট বন্ধ হয়ে আপনি সেখানে আটকা পড়তে পারেন।
১২. ভূমিকম্পের সময় কখনই সিঁড়িতে আশ্রয় নেবেন না। সিঁড়ির ‘মোমেন্ট অফ ফ্রিকোয়েন্সী’ বিল্ডিং-এর চাইতে ভিন্ন হয় এবং অনেক সময় বিল্ডিং ভেঙ্গে না পড়লেও সিঁড়ি দ্রুত ভেঙ্গে পড়ে।
১৩. আপনি যদি গাড়ি চালানো অবস্থায় থাকেন, তবে সাবধানতার সাথে গাড়ি থামিয়ে দ্রুত ফাকাঁ স্থান দেখে গাড়িতেই অবস্থান করুন। চেষ্টা করুন বিল্ডিং, গাছপালা, বিদ্যুৎ এর খুঁটি,লাইট পোস্ট হতে দূরে থাকতে।
১৪. বড় ভূমিকম্পের পরপরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প হয় যেটাকে ‘আফটার শক’ বলে। এটার জন্যও সতর্ক থাকুন।
... ... ...
কপি, পেস্ট, শেয়ার করে যে যেইভাবে পারেন পৌছায়ে দেন মানুষের কাছে ... একটা সঠিক নির্দেশনা হয়তো অনেকগুলা মানুষের জীবন বাঁচাবে !!
আল্লাহ সবাইকে রক্ষা করুন !!"
Post a Comment