ত্বকের যত্নঃ
*সপ্তাহে ২/৩ বার মধুর সঙ্গে গোলাপজল ও গ্লিসারিন মিলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন; ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। *যষ্ঠিমধু ভেজানো পানি, মধু ও লেবুর রস একসঙ্গে মিলিয়ে সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করতে পারেন। *এক টেবিল চামচ দুধের সর, লেবুর রস, শশার রস, আধা টেবিল চামচ চিনি একসঙ্গে মিলিয়ে ঘাড়ে ও গলায় লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতিদিন লাগাবেন। *ফ্রিজে একটু দুধ রেখে দেবেন, প্রতিদিন বাইরে থেকে বাসায় ফিরে তুলার সাহায্যে এই বরফ শীতল দুধ লাগালে রোদে পোড়া দাগ দূর হয়ে ত্বক হয়ে উঠবে ফর্সা ও উজ্জ্বল। *মধু ও দুধ একসঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। মধু ও দুধ একসঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
মেছতার সমস্যাঃ
মেছতার সমস্যা তে ভুগেন অনেকে। কালো ছোপ পরা চেহারা টা দেখতে মন টাই খারাপ হয়ে যায়। তাই না? আসুন জেনে নি কিছু টিপস
রোদ থেকে ত্বক রক্ষা করতে পারলে মেছতা থেকে অনেকাংশেই রক্ষা পাওয়া যায়। এ জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে এসপিএফের মাত্রা যেন ৩০ হয়।
বাইরে বের হওয়ার সময় স্কার্ফ, ওড়না বা আঁচল মাথায় জড়িয়ে নিন।
১ চা-চামচ সাদা জিরা গুঁড়া, ১ চা-চামচ হলুদ গুঁড়া, ১ চা-চামচ সরষে গুঁড়া ও ১ চা-চামচ আটা মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে মেছতার ওপর লাগান। বিশ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
চালের গুঁড়ো ও ডিমের সাদা অংশ একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে সারা মুখে লাগান। এ ছাড়া লেবুর রস নিয়মিত লাগাতে পারেন। টক দই তুলা দিয়ে মুখে লাগালেও মেছতা কমবে।
পাকা কলার পেস্ট করে মুখে লাগাতে পারেন, গোলাপ জল দিয়ে তুলে ভিজিয়ে মুখ পরিস্কার করতে পারেন।
প্রচুর ফল খাওয়া অভ্যাস করুন। সেই সাথে ফল মুখেও মাখুন
চোকলেট, মিষ্টি, কফি খেতে পছন্দ করেন ,তাহলে এসব খাবার কম খাওয়া ভালো । কারণ বেশি চিনি উপাদান খেলে সহজভাবে মেছতা সৃষ্টি হয়
ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল লাগলে লাইক দিয়ে পেজে একটিভ থাকুন।
তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন কিভাবে নেওয়া যায়ঃ
তৈলাক্ত ত্বকে লোমকূপ বড় হয়ে যায়। তেল জমে সেসব বন্ধ হয়ে ব্রণও ওঠে।
তাই প্রতিদিন ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। বাড়িতে বসেই ত্বকের
যত্ন নিতে পারেন।
* শসার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন
বাইরে থেকে এসে শসার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।
* এ ছাড়া স্ক্রাবহিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে।যাঁদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তাঁরা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই
মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে।
ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ
থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না।
*শসার রসের সঙ্গে কর্নফ্লাওয়ার বা লালআটা মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে প্যাক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এটি মুখে ও গলায় ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
*লোমকূপ বড় দেখানোরসমস্যা হলে একটু বাড়তি যত্ন নিতে হবে। এ জন্য ডিমের সাদা অংশ মুখে লাগিয়ে এরপর টিস্যু পেপার চেপে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
শুকিয়ে গেলে ধীরে ধীরে টিস্যু পেপার তুলে পানি দিয়ে ত্বক পরিষ্কার
করে ফেলুন।
*দিনে তিনবারের বেশি ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রসাধন ও
ফেসওয়াশ হতে হবে তেলমুক্ত.
পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়ে পেজে একটিভ থাকুন।
চুল আঁচড়ানোঃচুলকে সুন্দর, উজ্জ্বল ও পরিচ্ছন্ন রাখার জন্যে প্রত্যেকের উচিত চুলঅাঁচড়ানো। এতে চুলে আটকে থাকা ধুলোবালি ও মরা চুল দূর হয়। চুল অাঁচড়ানো বা ব্রাশ করার ফলেমাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বেড়ে গিয়ে চুলের পুষ্টি যোগান সম্ভব হয়।চুল আঁচড়ানো চুলের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়হলেও অনেকে খুব বেশি চুল অাঁচড়ান। এটা ঠিক নয়। এতে চুল ফেটে গিয়ে ভেঙ্গে যেতে পারে। আবারঅাঁচড়ানোর জন্যে ব্যবহৃত ব্রাশ বা চিরুনী খারাপ হলে চুলের ক্ষতিহতে পারে। এ জন্যে ব্রাশ বা চিরুনী কেনার সময় দেখেনেবেন এর দাঁতগুলো যেন বেশি তীক্ষ্ণ বা ধারালো না হয়। দাঁতের শেষ অংশ যেনগোলাকার বা মসৃণ হয়।আঁচড়ানোর নিয়মঃপ্রথমে মাথার উপর থেকে চিরুনী বা ব্রাশবসিয়ে টেনে চুলের নিচের অংশ যাকে আমরা আগা বলি সেই পর্যন্ত নামাতে হবে। এইভাবে ডান পাশ থেকেশুরু করে অাঁচড়াতেঅাঁচড়াতে বাম পাশে যাবেন। পুনরায় বাম পাশ থেকে ডান পাশে আসবেন। এভাবে ৭০ বার চুলঅাঁচড়ান। এবার সমস্ত চুল উঠিয়ে মাথা সামনের দিকে ঝুকিয়ে নিয়ে গোড়া থেকে শুরু করে আগাপর্যন্ত টেনে টেনে ব্রাশ করুন ৩০ বার। মোট একশবার ব্রাশ করুন। এই পদ্ধতিতে প্রতিদিন একবারঅাঁচড়ান। এতে চুলেরঔজ্জ্বল্য বাড়বে এবং ময়লা জমতে পারবে না। রক্ত চলাচল বেড়ে গিয়ে চুল দীর্ঘায়ু হবে।চুল ঝরবেও কম। তা ছাড়া আপনি যদি বজ্রাসনে বসে ব্রাশ করতে পারেন তবে আপনার চুল অকালে পাকবেওনা এবং ঝরবেও না। এটা অতি পরিচিত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে আপনি দু’সপ্তাহের মধ্যেই ফল পাবেন। জাপানীমেয়েরা এভাবেবসেই চুল অাঁচড়ায়।ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরেধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল লাগলে লাইক দিয়ে পেজে একটিভ থাকুন।
Post a Comment