ওজন কমাতে শর্করা একেবারেই বাদ?
বাড়তি
ওজনের
জন্য
অনেকেই
শর্করাজাতীয় খাবারকে দায়ী
করেন।
ভাবেন,
‘নো
কার্ব’
বা
শর্করা
বর্জন
ওজন
কমানোর
চাবিকাঠি। আসলে
তা
নয়
এবং
সেটা
সম্ভবও
নয়।
কারণ,
শকর্রাবর্জিত খাবার
দিনের
পর
দিন
খেতে
থাকলে
শরীরে
বিরূপ
প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি
হয়।
হয়তো
দু-চার দিন এ
ধরনের
খাবার
গ্রহণ
করা
যায়,
দিনের
পর
দিন
নয়।
যেমন—মাছ, মাংস, ডিম,
তেল,
ঘি,
মাখন
এগুলো
একেবারেই শর্করাবর্জিত খাবার।
ভাবুন
তো,
এসব
খাবার
খেয়ে
কি
জীবন
কাটাতে
পারবেন?
আসলে
সবই
খেতে
হবে,
তবে
তা
হওয়া
উচিত
পরিমিত।
শর্করাজাতীয় খাবার
কতটুকু
খাওয়া
যাবে
বা
যাবে
না
সে
ব্যাপারে বারডেম
জেনারেল হাসপাতালের পুষ্টি
বিভাগের প্রধান
আখতারুন নাহার
বলেন,
শর্করা
শক্তির
অন্যতম
উৎস।
পুষ্টিবিজ্ঞানের মতে,
মানুষের প্রতিদিনের খাবারে
মোট
ক্যালরির ৫৫
থেকে
৬০
শতাংশ
শর্করা
থাকা
উচিত।
তবে
যাঁরা
ওজন
কমাতে
চান,
তাঁদের
ক্ষেত্রে শর্করার অংশটি
ভাত-রুটি ইত্যাদি মিলে
৩৫
থেকে
৪০
শতাংশ
হলেই
ভালো
হয়।
আখতারুন নাহারের মতে,
শিশুদের ক্ষেত্রে একই
নিয়ম
প্রযোজ্য। তবে
তাদের
খাবারে
অবশ্যই
শরীর
গঠনকারী উপাদান
বা
দুধ
থাকতেই
হবে।
যদিও
দুধে
আছে
পর্যাপ্ত শর্করা। খাবারের মধ্যে
শর্করা
থাকে
বিভিন্ন রূপে।
যেমন—গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, গ্যালাক্টোজ, সুক্রোজ, মল্টোজ। আমাদের দেহের কার্যপ্রক্রিয়ায় গ্লুকোজ প্রয়োজনীয় উপাদান। ফ্রুক্টোজ হলো
ফলের
চিনি।
সুক্রোজ প্রায়
সব
উদ্ভিদেই কমবেশি
থাকে।
তবে
আখ
ও
বিটে
থাকে
উচ্চমাত্রায়। এ
জন্য
এই
দুটো
দিয়ে
সহজেই
চিনি
তৈরি
করা
যায়।
ল্যাক্টোজ হলো
দুধের
চিনি।
অঙ্কুরিত শস্যের
মধ্যে
মল্টোজ
থাকে।
গ্লুকোজ একাই
স্নায়ুতন্ত্রের শক্তির
উৎস
হিসেবে
কাজ
করে।
এ
কারণে
শর্করাজাতীয় খাবারের অভাবে
শরীরে
দহন
ক্রিয়া
থেমে
যায়।
এর
ফলে
কিটোন
বডি
নামে
শরীরে
ক্ষতিকর পদার্থ
উৎপন্ন
হয়।
শর্করা
বাদ
দেওয়া
যেমন
খারাপ,
তেমনি
অতিরিক্ত শর্করা
খাওয়াও
ক্ষতিকর। কেননা
অতিরিক্ত শর্করা
শরীরে
চর্বি
তৈরি
করে।
ফলে
ওজন
বেড়ে
যায়
ও
অন্ত্রকে উত্তেজিত করে।
এ
জন্য
শর্করা
খেতে
হবে
সীমিত
পরিমাণে, তবে
একেবারে বর্জন
নয়।
শিশু,
কিশোর
ও
বয়স্কদের বেলায়
একইভাবে জাঙ্ক
ফুড
অর্থাৎ
পিৎজা,
বার্গার, স্যান্ডউইচ, কোমলপানীয় বন্ধ
করে
সুষম
খাবার
গ্রহণ
করা
উচিত।
কারণ,
জাঙ্ক
ফুডে
ক্যালরি ও
চর্বির
পরিমাণ
থাকে
অনেক
বেশি।
সুষম
খাবার
গ্রহণ
করতে
গেলে
খাবারের সব
কয়টি
উপাদান
যেমন—আমিষ, শর্করা, চর্বি
যার
যতটুকু
প্রয়োজন ততটুকু
খেতে
হবে।
মোদ্দা কথা হলো, কোনোটাই বাদ দেওয়া যাবে না আবার কোনোটাই অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।
মোদ্দা কথা হলো, কোনোটাই বাদ দেওয়া যাবে না আবার কোনোটাই অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।
নতুন নতুন গল্প ও জোকস পেতে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটে
ReplyDeletewww.valobasargolpo2.xyz,
বাংলা মজার জোকস,
১৮+ জোকস,
কোপাকুপি জোকস
বাংলা কৌতুক,
হাসির কৌতুক,
bangla jokes,
bangali jokes, mojar jokes,
bangla funny koutuk,
hasir koutuk,
bangla koutuk,
ভালবাসার গল্প,
valobasar Golpo,
Sad Golpo,
মন করার গল্প,
bangla hasir koutuk doctor jokes