শীত
মানেই চুলের রুক্ষতা আর শুষ্কতা। শীতে ত্বকের দিকে যেমন তাকানো দায় হয়ে
যায় তেমন চুলগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখাও অসাধ্য হয়ে যায়। শীতকালে ত্বকের
পাশাপাশি চুলেরও চাই বাড়তি যত্ন । কারণ শীতে ত্বক যেমন শুষ্ক হয়ে পড়ে তেমনি
চুলও হয়ে যায় রুক্ষ । আর সাথে চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা তো আছেই । তাই এই
শীতে দরকার চুলের জন্য বাড়তি কিছু যত্ন । জেনে নিন এই শীতে চুলের যত্নে
কিছু সহজ উপায়।
১। শীতকালে মাথার ত্বকের শুষ্কতার জন্য খুশকি দেখা দেয় । মাথার ত্বকের শুষ্কতা এড়াতে আমন্ড তেল গরম করে চুলে ও মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন । নারকেল তেল গরম করেও ম্যাসাজ করতে পারেন । দুই তিন ঘণ্টা মাথায় তেল রেখে হালকা কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন ।
২। বাইরে যত ঠাণ্ডাই থাকুক না কেন খুব বেশি গরম পানি দিয়ে চুল ধোবেন না । এতে চুল আরও ড্রাই হয়ে যাবে । চুল ধোবার জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করবেন ।
৩। যাদের চুল শুষ্ক তারা শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন । কারন কন্ডিশনার চুলের উপর একটা বাড়তি স্তর তৈরি করে যাকে ভেদ করে ঠাণ্ডা বাতাস চুল রুক্ষ হতে দেয় না ।
৪। টক দই খুব ভাল ন্যাচারাল কন্ডিশনারের কাজ করে । শ্যাম্পু করার পর চুলে টক দই লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন । নরম ও ঝলমলে চুল পাবেন ।
৫। হেয়ার ড্রাই দিয়ে চুল না শুকানোই ভাল । কারন হেয়ার ড্রাইয়ার চুল খুব রুক্ষ করে দেয় ।
৬।মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে ধীরে ধীরে চুল আঁচড়াবেন । এতে সহজে চুলের জট ছাড়বে ও চুলও কম পড়বে।
৭।শীতে চুল ঢাকতে উলের ক্যাপ ব্যবহার না করাই ভাল । উলের ক্যাপের বদলে সিল্ক বা সুতির কাপড় ব্যবহার করুন । এতে চুলে কম ঘষা লাগবে । চুল ভেঙে যাবারও ভয় থাকবে না।
৮।খুশকি কমাতে উষ্ণ গরম নারকেল তেলের সাথে পাতি লেবুর রস মিশিয়ে চুল ও মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন । এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৮। চুল একেবারে নিস্প্রাণ হয়ে গেলে চুলে মধু, ভিনিগার, ডিমের মিশ্রণ করে স্ক্যাল্পে মাসাজ করতে পারেন। এতে চুলে সেই পুরনো উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
১০।শীতকালে বেশি তেলে ভাজা খাবার ও চকলেট কম খাবেন । এর বদলে প্রচুর পানি , সবুজ শাকসবজি ও তাজা ফলমূল খেলে খুশকির সমস্যা কম হবে।
১১। চুল সুন্দর রাখতে হলে মনের দুশ্চিন্তাও ঝেড়ে ফেলুন। দুশ্চিন্তা আমাদের ত্বক, চুল, আর স্বাস্থ্য সবকিছুর উপরই প্রভাব ফেলে।
১। শীতকালে মাথার ত্বকের শুষ্কতার জন্য খুশকি দেখা দেয় । মাথার ত্বকের শুষ্কতা এড়াতে আমন্ড তেল গরম করে চুলে ও মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন । নারকেল তেল গরম করেও ম্যাসাজ করতে পারেন । দুই তিন ঘণ্টা মাথায় তেল রেখে হালকা কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন ।
২। বাইরে যত ঠাণ্ডাই থাকুক না কেন খুব বেশি গরম পানি দিয়ে চুল ধোবেন না । এতে চুল আরও ড্রাই হয়ে যাবে । চুল ধোবার জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করবেন ।
৩। যাদের চুল শুষ্ক তারা শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন । কারন কন্ডিশনার চুলের উপর একটা বাড়তি স্তর তৈরি করে যাকে ভেদ করে ঠাণ্ডা বাতাস চুল রুক্ষ হতে দেয় না ।
৪। টক দই খুব ভাল ন্যাচারাল কন্ডিশনারের কাজ করে । শ্যাম্পু করার পর চুলে টক দই লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন । নরম ও ঝলমলে চুল পাবেন ।
৫। হেয়ার ড্রাই দিয়ে চুল না শুকানোই ভাল । কারন হেয়ার ড্রাইয়ার চুল খুব রুক্ষ করে দেয় ।
৬।মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে ধীরে ধীরে চুল আঁচড়াবেন । এতে সহজে চুলের জট ছাড়বে ও চুলও কম পড়বে।
৭।শীতে চুল ঢাকতে উলের ক্যাপ ব্যবহার না করাই ভাল । উলের ক্যাপের বদলে সিল্ক বা সুতির কাপড় ব্যবহার করুন । এতে চুলে কম ঘষা লাগবে । চুল ভেঙে যাবারও ভয় থাকবে না।
৮।খুশকি কমাতে উষ্ণ গরম নারকেল তেলের সাথে পাতি লেবুর রস মিশিয়ে চুল ও মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন । এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৮। চুল একেবারে নিস্প্রাণ হয়ে গেলে চুলে মধু, ভিনিগার, ডিমের মিশ্রণ করে স্ক্যাল্পে মাসাজ করতে পারেন। এতে চুলে সেই পুরনো উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
১০।শীতকালে বেশি তেলে ভাজা খাবার ও চকলেট কম খাবেন । এর বদলে প্রচুর পানি , সবুজ শাকসবজি ও তাজা ফলমূল খেলে খুশকির সমস্যা কম হবে।
১১। চুল সুন্দর রাখতে হলে মনের দুশ্চিন্তাও ঝেড়ে ফেলুন। দুশ্চিন্তা আমাদের ত্বক, চুল, আর স্বাস্থ্য সবকিছুর উপরই প্রভাব ফেলে।
No comments:
Post a Comment