▼
▼
শেষ হলো স্পেস অ্যাপস প্রতিযোগিতার বাংলাদেশ পর্ব
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ
গবেষণা
সংস্থা
নাসা
আয়োজিত
বিশ্বের সর্ববৃহৎ হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা ‘ইন্টারন্যাশনাল স্পেস
অ্যাপস
চ্যালেঞ্জ ২০১৫’
এর
বাংলাদেশ পর্ব
শেষ
হয়েছে। কয়েক
ধাপে
যাচাই
বাছাই
শেষে
শনিবার
সন্ধ্যায় ঢাকা
ও
চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এই
প্রতিযোগিতায় মোট
চারটি
দল
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য
মনোনীত
করা
হয়েছে। এছাড়া
পিপলস
চয়েস
ক্যাটাগরিতে আরও
দুটি
দল
মনোনীত
হয়।
ঢাকায়
অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় ‘ক্লিন
ওয়াটার
ম্যাপিং’ বিষয়ে
অ্যাপস
ডেভেলপমেন্ট করে
প্রথম
হয়
‘আইইউবি
কোয়ার্কস’ ও
রানার্স-আপ
নির্বাচিত হয়
‘যান্ত্রিক ক্লিন
ওয়াটার’
দল।
রোববার
ভোটিংয়ের মাধ্যমে পিপলস
চয়েস
ক্যাটাগরিতে আরেকটি
দল
নির্বাচিত হবে।
এছাড়া
চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী
ও
রানার্স-আপ
দলগুলো
হলো
যথাক্রমে ‘টি-স্কয়ার’ ও ‘কম্বো
কোডার’। এছাড়া পিপলস
চয়েস
ক্যাটাগরিতে ‘অগ্রপথিক’ দল
নির্বাচিত হয়।
প্রতিযোগিতায় প্রথম,
দ্বিতীয় ও
পিপলস
চয়েস
ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের ক্রেস্ট ও
সার্টিফিকেট প্রদান
করা
হয়।
এছাড়া
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকলকে
সার্টিফিকেট প্রদান
করা
হয়।
এতে
প্রধান
অতিথি
হিসেবে
উপস্থিত ছিলেন
শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের সচিব
নজরুল
ইসলাম
খান।
বেসিসের নির্বাহী পরিচালক সামি
আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন
নাসা
থেকে
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস
অ্যাপস
প্রতিযোগিতার অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা এবং
স্বনামধন্য বক্তা
ও
সংগঠক
আলী
লিওয়েলিন, আইইউবি
বোর্ড
অব
ট্রাস্ট্রির চেয়ারম্যান রাশেদ
চৌধুরী,
বেসিসের মহাসচিব উত্তম
কুমার
পাল,
কোষাধ্যক্ষ শাহ
ইমরাউল
কায়ীশ,
পরিচালক ও
বেসিস
স্টুডেন্টস ফোরামের আহ্বায়ক আরিফুল
হাসান
অপু
প্রমুখ।
প্রধান
অতিথি
নজরুল
ইসলাম
খান
বলেন,
দেশের
শিক্ষার্থী তথা
তরুণ
প্রজন্মের আন্তর্জাতিক মানের
সুপ্ত
প্রতিভা বিকাশের জন্য
এ
ধরনের
আয়োজন
বিশেষ
ভূমিকা
রাখে।
আমরা
আশা
করি,
বাংলাদেশ থেকে
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা
দলগুলো
অবশ্যই
ভালো
কিছু
বয়ে
আনবে।
বেসিস
পরিচালক ও
বেসিস
স্টুডেন্টস ফোরামের আহ্বায়ক আরিফুল
হাসান
অপু
বলেন,
এই
প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমাদের
বিদেশে
ব্র্যান্ডিংয়ের সুযোগ
রয়েছে।
আমাদের
তরুণরা
তথ্যপ্রযুক্তিতে কতটা
দ্রুতগতিতে এগিয়ে
যাচ্ছে
তা
বিশ্ববাসীর সামনে
তুলে
ধরার
সুযোগ
রয়েছে।
আগামীতেও নাসার
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস
অ্যাপস
চ্যালেঞ্জের মতো
আরও
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন
করা
হবে।
বাংলাদেশে এই
প্রতিযোগিতার আয়োজক
হিসেবে
ছিল
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব
সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এছাড়া সহযোগিতায় ছিল
আইবিপিসি, ক্লাউডক্যাম্প, বেসিস
স্টুডেন্টস ফোরাম,
ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আইইউবি)
ও
ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রাম (আইআইইউসি)।
প্রতিযোগিতায় আর্থ,
আউটার
স্পেস,
হিউম্যান, রোবোটিক্স ক্যাটাগরিতে ১৫০০-এর বেশি প্রতিযোগী আবেদন
করেন।
এরপর
কয়েকটি
ধাপে
ঢাকার
জন্য
৩৬টি
ও
চট্টগ্রামের জন্য
মোট
১৬টি
দল
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য
প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা
হয়।
শুক্রবার ঢাকার
ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আইইউবি)
ও
চট্টগ্রামের ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে (আইআইইউসি) প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত দলগুলো
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।
পাঁচজন
মেন্টর
প্রতিযোগীদের আইডিয়াগুলো উন্নয়নে সহায়তা
করেন।
শনিবার
বিকেলে
১২
জন
বিচারক
প্রতিযোগীদের আইডিয়া
ও
অ্যাপসগুলো কয়েকটি
ধাপে
পর্যবেক্ষণ করেন।
উভয়
স্থানেই বিচারকদের প্রদত্ত পয়েন্টের ভিত্তিকে প্রথম,
দ্বিতীয় ও
পিপলস
চয়েজ
ক্যাটাগরিতে আরেকটি
দল
নির্বাচন করা
No comments:
Post a Comment