আজকের জোকস
//
/
/
/
১ম জন চমকে গেল। হাতের মুঠো ভাল করে চেক করে ২য় জনকে বলল, “খেলমুনা, তুই দেখছস।”
শিক্ষক ছাত্রকে পড়াচ্ছেন…..
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো Grammar কাকে বলে?
/
/
/
/
/
ডাক্তারঃ এক্স-রে করে দেখলাম, আপনার পেটে অনেক চামচ জমা হয়েছে। কেন বলুন তো?
/
/
/
/
/
রোগীঃ আপনি তো বললেন দৈনিক দুই চামচ খেতে।
এক গরু বিক্রেতা হাট থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে ডাকাতে ধরেলো-
ডাকাতঃ-এই শালা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, আমার কাছে কিছু নাই !
ডাকাতঃ কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটা বিক্রি করতে পারি নাই ।
ডাকাতঃ গরুটা বিক্রি করতে পার নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, গরুটার দাম কম বলেছে, তাই বিক্রি করি নাই ।
ডাকাতঃ এই শালা, গরুটার দাম কম হলে আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা বিক্রি করলিনা কেন?
এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে, নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক : (শুয়ে শুয়ে) দরজাটা বন্ধ করে যেও।
/
/
/
/
চোর : (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।
বৌমাঃ মা, আমি কি পেত্নীর মতো দেখতে.....??
শ্বাশুড়িঃ না, একাবারেই না.....
বৌমাঃ আমার চোখ দুটো কি আমড়ার মতো.....??
শ্বাশুড়িঃ না তো........
বৌমাঃ আমার নাকটা কি পাকোড়ার মতো......??
শ্বাশুড়িঃ না না.......
বৌমাঃ আমি কি মোষের মতো মোটা আর কালো......??
শ্বাশুড়িঃ না বৌমা, এসব তোমাকে কে বলেছে....??
বৌমাঃ তাহলে পাড়ার সবাই আমাকে কেন বলে যে........
।
।
।
তুমি তোমার শ্বাশুড়ির মতো দেখতে......।।
বল্টু একদিন দুপুরে বসে আছে। হঠাৎ একটা মশা এসে বল্টুকে কামড় দিলো।
বল্টু - (রেগে গিয়ে) এখন দিনের বেলায়ও কামড় দিতে হবে???
মশা - কি করমু সাহেব?গরীব মশা আমি। মা - বাবা হাসপাতালে ভর্তি। ঘরে বিয়ের উপযুক্ত বোন আছে । সেদিন তার বিয়ে ঠিক হইছে। ছেলে পক্ষ থেকে ১লিটার রক্ত যৌতুক দাবি করছে। তাই ওভারটাইম করতেছি।
/
/
/
/
রীনা ঝটপট জবাব দিলো–প্যাঁচারা রাতে ডাকে শুনেছি, এখন যে দেখি দিন-দুপুরেও ডাকে।
স্বামীর মৃত্যুতে ব্যথিত স্ত্রী সমাধিতে লাগানোর জন্যে স্মৃতিফলক তৈরী করতে দিয়েছেন। তাতে লেখা থাকবে, শান্তিতে ঘুমাও।
কয়েকদিন পর স্ত্রী জানতে পারলেন স্বামী তাঁর সব সম্পত্তি তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকাকে উইল করে দিয়ে গিয়েছেন।
রাগে অগ্নিশর্মা স্ত্রী ছুটে গেলেন খোদাই-মিস্ত্রীর কাছে। বললেন–ওটা লেখা হয়ে গেছে?
-মিস্ত্রী–হ্যাঁ, এই দেখুন।
স্ত্রী–”শান্তিতে ঘুমাও” এরপর একলাইন যোগ করতে হবে।
মিস্ত্রী–কি লিখবেন?
স্ত্রী–লিখে দিন ” আমাদের ফের দেখা না হওয়া পর্যন্ত”।
ছাত্র–স্যার বিশ্বাসঘাতক কাকে বলে?
শিক্ষক–এক কথায় কী করে বোঝায়। ধর আমাদের দল ছেড়ে কেউ অন্য দলে যোগ দিলো, সেই বিশ্বাসঘাতক।
ছাত্র–স্যার, যদি কেউ অন্য দল ছেড়ে আপনাদের দলে যোগ দেয়, তাহলে?
/
/
/
/
/
/
শিক্ষক–সে দেশপ্রেমিক।
B for বল্টুর মা,
M for মুন্নির মা
P for পাপ্পুর মা
T for টুনির মা.......
কয়েকদিন পর শিক্ষক ভাবলো, এদের পরীক্ষা নেওয়া যাক। শিক্ষক বোর্ডে W লিখে এক লোককে জিজ্ঞাসা করলেনঃ বলো এটা কি লেখা আছে.....??
লোকটি বললঃ স্যার,দেখে তো মনে হচ্ছে.....
।
।
।
।
।
।
মুন্নির মা উল্টে শুয়ে আছে!!!
একটা কিপ্টে লোক মৃত্যু শয্যায়।
কিপ্টে : ওগো আমার স্ত্রী কোথায়..?
স্ত্রী : এই তো এখানে।
কিপ্টে : আমার ছেলে-মেয়েরা কোথায়..?
ছেলে-মেয়ে : এই তো বাবা এখানে, তোমার পাশে আমরা সবাই আছি।
কিপ্টে : ও! সবাই তো দেখছি এখানে। তো,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পাশের রুমে পাখা টা চলছে কেন..???
নন্টুঃ আব্বা গুড নিউজ!!
বাবাঃ কি??
নন্টুঃ আপ্নের মনে আছে? আপনি বলছিলেন আমি যদি পরীক্ষাতে পাস করি তাইলে আমাকে ৫০০০ টাকা দিবেন??
বাবাঃ হুম!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
নন্টুঃ আপনার ওই ৫০০০ টাকা বাঁইচা গেছে।
পুলিশ : হারামজাদা, অল সাবজেক্টে আন্ডা পাইছোস !! এখন তুই-ই বল, তোরে কি শাস্তি দিমু?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ছেলে : এই লও ৫০ টেকা, কেইসটা খতম কইরা দ্যাও !
রহিমের মেয়ে পড়ছে...
অ - তে অজগরটি আসছে তেড়ে।
আ - তে আমটি আমি খাবো পেড়ে। তখন রহিমের বৌ বলল ...
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
"মেয়েটা পুরো তার বাপের মত হইছে। দেখছে অজগর আসছে। তারপরও আম খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না।"
বাবাঃ বল্টু ঘরে আছিস নাকি..?
বল্টুঃ জী বাবা আছি, আসেন।
বাবাঃ তোর পড়া-শুনা কেমন চলছে..?
বল্টুঃ হ্যা...ভালো।
বাবাঃ তুই এখন কিসে পড়ছিস যেন..?
বল্টুঃ বি.বি.এ।
বাবাঃ ভালো ভালো, তো এটার ফুল-মিনিংটা বল দেখি।
বল্টুঃ বি.বি.এ এর ফুল-মিনিং হলো,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বিয়ের বয়স এখন।
.
.
.
.
.
.
.
.
ভাগ্নেঃ কারন, বনে কোন ট্রাফিক পুলিশ নেই।
এক পিপড়া রাতের অন্ধকারে গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
:
:
:
:
:
যাওয়ার পথে এক গ্রাম বাসির সাথে দেখা। ঐলোক বলল কিরে পিপড়া তুই গ্রাম থেকে চলে যাচ্ছিস কেন?
পিপড়া বললঃ
:
:
:
:
:
আরে আর বলিস না, গ্রামে এক হাতি গর্বভতী হইছে। লোকে আমারে সন্দেহ করছে।
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছেঃ "তুমি কি আমেরিকান....??"
চাইনিজঃ "না !! আমি চাইনিজ।"
পাগলঃ "তুমি আমেরিকান না...??"
চাইনিজঃ "না, আমি চাইনিজ।"
পাগলঃ "মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।"
লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বললঃ "হ্যাঁ বাবা, আমি আমেরিকান। খুশি...??"
পাগল এর পর বললঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"তাই..? চেহারা দেখে তো মনেহয় তুমি চাইনিজ।"
মফিজ : ৫০০ টাকা লাগবো।
আবুল : ঠিক আছে।
মফিজ যখন তার ঘোড়ার উপড় দারিয়ে আবুলকে সাহায্য করছিল, তখনই ঘোড়াটি দোউড় দিলো এবং ২ জনই ডাব ধরে ঝুলতে থাকলো। তারা বল্টুকে দেখতে পেলো, বল্টু হাতি নিয়ে ঘুড়ে বেরাচ্ছিলো। তারা বল্টুকে সব বলল এবং সাহায্য চাইলো।
বল্টু : ১০০০ টাকা লাগবো।
তারা রাজি হলো, কিন্তু এবারও হাতি পালালো এবং তিন জনই ডাব ধরে ঝুলতে থাকলো। এমন সময়....
আবুল : তোরা কে কয় টাকা পাবি..?
মফিজ : আমি পামু ৫০০ টাকা
বল্টু : আমি ১০০০ টাকা
আবুল : এবার বল তোরা দুজনে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমাকে ২০০০ টাকা দিবি নয়তো আমি হাত ছেড়ে দেবো।
অফিসের বড় কর্তা ও মন্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
বড় কর্তা: আচ্ছা আপনি আগের চাকরিটা ছেড়ে দিলেন কেন?
মন্টু: অসুস্থতার জন্য, স্যার।
বড় কর্তা: তা কী হয়েছিল আপনার?
মন্টু: আরে আমার তো কিছুই হয়নি। ওই অফিসের বড় কর্তাই তো আমার কাজে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন, মানে তার প্রায় মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড় হয়েছিল স্যার।
কর্মচারী: স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই।
বস: কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে।
কর্মচারী: স্যার আমার বিয়ে।
বস: বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এত দিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করোনি কেন?
কর্মচারী: মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করব নাকি !
!
!
!
!
একই কথা প্রতিদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে একদিন বল্টুর স্ত্রী সত্যটা বলেই ফেলল,
!
!
!
!
স্ত্রীঃ টা-টা ওগো দু সন্তানের বাবা ।
ছেলে : মা... মা. আজকে কি ঈদ?
মা : নাতো, কেনো কি হইছে?
'
'
'
'
'
'
'
'
'
'
'
'
ছেলে : না মানে, ভাইয়াকে দেখলাম পাশের বাড়ির আপুর সাথে কোলাকুলি করছে।।।।।
মা: কি বললি!!!!
পুলিশ : অস্ত্র কই রাখছিস বল...??
আসামী : স্যার আমি অস্ত্রের খবর যানি না।
পুলিশ : বলবি নাকি ক্রসফায়ারে মরবি..?
আসামী : স্যার ঐ দিক দিয়ে গেলে তিনটা তাল গাছ পাবেন।
পুলিশ : তাল গাছের গোঁড়ায় পুতে রাখছিস..?
আসামী : না স্যার প্রথম দুইটা
তাল গাছ বাদ। তিন নাম্বারটার...
পুলিশ : হুম ওখানে আছে..?
আসামী : স্যার তিন নাম্বারটার পাশ দিয়ে তিনটা রাস্তা আছে। প্রথম দুইটা বাদ ৩ নাম্বার রাস্তা দিয়ে গিয়ে তিনটা বাড়ি পাবেন।
পুলিশ : কোন বাড়িতে বল শালা..?
আসামী : প্রথম দুইটা বাদ তিন নাম্বার বাড়িতে গিয়ে তিনটা ঘর। প্রথম দুইটা বাদ তিন নাম্বার ঘরে তিনটা আলমারি আছে। প্রথম দুইটা বাদ তিন নাম্বারটাতে তিনটা ড্রয়ার আছে। তিন নাম্বার ড্রয়ারে....
পুলিশ : অস্ত্র আছে.?
আসামী : স্যার তিনটা ছবি আছে আর তিন নাম্বার ছবিটা আমার মায়ের। ঐ ছবির কসম স্যার। আমি অস্ত্রের খবর যানি না স্যার।
স্বামী : আমাকে সত্যি করে বল, বিয়ের আগে তুমি কয়জনের সাথে প্রেম করেছো...?
স্ত্রী : ঠিক আছে দাঁড়াও। এই যে ড্রামটা দেখ। আমি যত ছেলেদের সাথে প্রেম করতাম, ততটি চাল এটাতে ফেলেছিলাম।
স্বামী দেখল ওটাতে ২টি চাল আর ২০০ টাকা আছে।
স্বামী : ও !!! মাত্র ২ জনের সাথে প্রেম করেছো..? এই যুগে এগুলো কিছু না। কিন্তু, এই দুইশ টাকা কিসের..??
স্ত্রী : গত সপ্তায় এই ড্রাম থেকে
.
.
.
৪ কেজি চাল বিক্রি করেছিলাম। এটা তারই টাকা।
স্ত্রী : ঠিক আছে দাঁড়াও। এই যে ড্রামটা দেখ। আমি যত ছেলেদের সাথে প্রেম করতাম, ততটি চাল এটাতে ফেলেছিলাম।
স্বামী দেখল ওটাতে ২টি চাল আর ২০০ টাকা আছে।
স্বামী : ও !!! মাত্র ২ জনের সাথে প্রেম করেছো..? এই যুগে এগুলো কিছু না। কিন্তু, এই দুইশ টাকা কিসের..??
স্ত্রী : গত সপ্তায় এই ড্রাম থেকে
.
.
.
৪ কেজি চাল বিক্রি করেছিলাম। এটা তারই টাকা।
ঢাকায় একটি উঁচু বিল্ডিং দেখে দুইপাগলের কথা হচ্ছে-
১ম পাগল – দোস্ত দেখ কত উঁচা বিল্ডিং, এইটা এতো উঁচায় রঙ করল কেমনে?
২য় পাগল – হুর ছাগল, এইটা ব্যাপার নাকি? কাইত কইরা রঙ করছে, পরে সোজা কইরা খাড়া করাইছে, কিন্তু
/
/
/
/
ভাবনার বিষয় হইল “এই ছোট গেট দিয়া এতো বড় বিল্ডিং ঢুকলো কেমনে?”
স্যারঃ বল্টু ১০টি রাসানয়িক দ্রবের নাম বলো!
( বল্টু ১০ টি পারে না তাই )
বল্টুঃ
১। ফ্লোরিন
২। ব্রোমিন
৩। আয়োড়িন
*
*
*
*
*
*
৪। নওরিন
৫। জেসমিন
৬। ইয়াসমিন
৭। পারভিন
৮। নাজমিন
৯। শারমিন
১০। জেমিন
তখন বল্টুর বাবা বললো : কি বোকা ছেলে ছি! !!!
..
..
..
..
..
..
..
..
..
খাওয়ার জিনিস খাবে কিন্ত বাড়িতে বসে না খেয়ে নদীর তীরে গিয়ে খেলো!!! মান সম্মান কিছু রইলো না!!!!
এক দোকানদার বাড়িতে খেতে গেছে। তার ছোট্ট মেয়েটি দোকান পাহাড়া দিচ্ছে। এমন সময় একটা খোদ্দের এলো.....
খোদ্দেরঃ এইযে খুকি, এখানে যে এতো লজেন্স রয়েছে তোমার খেতে ইচ্ছা করেনা..?
মেয়েঃ খেতেতো ইচ্ছা করে, কিন্তু গুনতিতে কম হলে বাবা বকবে।
খোদ্দেরঃ তার মানে তুমি চুরি করে লজেন্স খাওনা তাইতো..?
মেয়েঃ না খাই, তবে গুনতিতে যাতে কম না হয়,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তাই চুসে আবার রেখে দিই।
.
.
মোকলেস : আমি তোমাকে একটা রিং দিবো !
.
.
জরিনা: সত্যি, রিং দিবা ? ... ওয়াউ ! ইউ আর রিয়েলি গ্রেট !!
.
.
মোকলেস : কিন্তু জান, তুমি রিংটা ধরো না ! আমার মোবাইলের ব্যালেন্স অনেক কম !!
এক হাঁড়কিপটে লোকের ঘরে মেহমান এল,
কিপটে : কি খাবেন?? ঠান্ডা না গরম??
মেহমান : ঠান্ডা ।
কিপটে : পেপসি নাকি রুহ আফজা??
মেহমান : পেপসি ।
কিপটে : গ্লাসে খাবেন নাকি বোতলে??
মেহমান : গ্লাসে ।
কিপটে : নরমাল গ্লাসে না ডিজাইন ওয়ালা গ্লাসে??
মেহমান : ডিজাইন ওয়ালা গ্লাসে ।
কিপটে : কি ডিজাইন ফুলের নাকি ফলের??
মেহমান : ফুলের ডিজাইন ।
কিপটে : কি ফুল, গোলাপ না বেলি?
মেহমান : গোলাপ ফুলওয়ালা ।
কিপটে : বড় বড় গোলাপ ফুলওয়ালা নাকি ছোট ছোট গোলাপওয়ালা?
মেহমান : ছোট ছোট ।
কিপটে : সরি আপনাকে তাহলে আমি আর পেপসি খাওয়াতে পারলাম না
.
.
.
.
কারন আমার ঘরে ছোট ছোট গোলাপের ডিজাইন ওয়ালা কোন গ্লাস নেই!!!!!
বাড়িতে আসার জন্য ধন্যবাদ!!!!! আবার আসবেন!!!!
বল্টু: ওহ! কী দারুণ একটা গোল দিল!
/
/
/
/
/
পল্টু: আরে বুদ্ধু, গোল কি এই খেলায় হয় নাকি? গোল তো হয় ক্রিকেট খেলায়!!!
বল্টু: এক্স কিউজ মি আই লাভ ইউ সো মাচ ডার্লিং! ডু ইউ লাভ মি ?
এই শুনে মেয়েটি তার ড্রাইভার কে দিয়ে বল্টুকে খুব মার দিলো। এতেও মেয়েটির রাগ না কমাতে সে নিজেও বল্টুকে কতক্ষণ মারলো। তাতেও মেয়েটির রাগ কমলো না। শেষে বাসার সব লোক মিলে বল্টুকে মারলো।
মাইর খেয়ে বল্টু কোন রকম উঠে দাড়িয়ে বলে - ম্যাডাম সব কিছু ত ঠিক আছে তাহলে কি আমি উত্তরটা না বলেই ধরে নিবো ?
হাবলু ভীষণ অলস। একদিন ঘটনাক্রমে সে একটা জাদুর প্রদীপ পেল। প্রদীপ ঘষতেই হাজির হলো দৈত্য। দৈত্য বলল, ‘আমি তোমার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব। ঝটপট বলো।’
হাবলু বলল, ‘আমি একটা পোষা ঘোড়া, একজন কুস্তিগীর আর একটা পিপড়া চাই।’
দৈত্য: ঘোড়া কেন?
হাবলু: বাইরে একে তো প্রচণ্ড রোদ, তার ওপর যানজট। আমি ঘোড়ার পিঠে চড়ে এক ছুটে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে চাই।
দৈত্য: কুস্তিগীর দিয়ে কী হবে?
হাবলু: কুস্তিগীর আমাকে ঘোড়ার পিঠে তুলে দেবে।
দৈত্য: তা তো বুঝলাম। কিন্তু পিঁপড়া কেন?
হাবলু: ঘোড়া কি কষ্ট করে আমি ছোটাব নাকি? পিঁপড়া কামড় দেবে আর ঘোড়া ছুটবে!
বাবা: বলত বাবা, ICC মানে কি?
ছেলে: Indian Currency Collector
বাবা: ছেলের জবাবে অবাক হয়ে, আচ্ছা বাবা তুমি তো বড় হয়ে ফাস্ট বোলার হবা।তাই না?
ছেলে: হুম!
বাবা: বলত দেখি, নো বল কাকে বলে?
ছেলে: কোমড়ের নিচে যে বল হয় তাকে নু বল বলে!!
বাবা: আরো অবাক হয়ে, নো বল কখন দেয়?
ছেলে: বিপক্ষ দল যদি indian player হয় এবং আউট হয় তখন নো বল দেয়া হয়।
বাবা: আচ্ছা, ক্যাচ কিভাবে ধরে?
ছেলে: বাউন্ডারি লাইনে একপা দিয়েও ধরা যায়, যদিও পারা না দিলেই ভাল।
বাবা: আদর্শ আম্পায়্যার কাকে বলে?
ছেলে: কোমড়ের নিচে যে নো বল দেয় তাকে আদর্শ আম্পায়্যার বলে।
ইংরেজ আমলে এক বাঙালির এক রাতে 'বেড়া' চুরি হয়েছে। সে ইংরেজদের থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে বড় বাবুকে বলল "হুজুর কাল রাতে আমার ব্যেড়া চুরি হয়েছে।"
বাবু : what is bera..?
লোক : ব্যেড়া হুজুর।
বাবু : what..?
লোকটি ভাবল আচ্ছাই তো। একে কি করে বোঝাই। অনেক ভেবে তিনি ইংরাজিতে যা বললেন তা হল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"বম্বু ইজ দা ফাড়া ফাড়া, তারপর ইট ইজ খাড় খাড়া, five ইন্চি ছাড়া ছাড়া, তার উপর পেরেক মারা। ইট ইজ এ ব্যেড়া হুজুর, ইট ইজ এ ব্যেড়া।"
স্ত্রী : ওগো, দেখ, বাইরে থেকে একটা জুতো এসে ঘরে পড়ল।
.
.
.
.
.
.
স্বামী : তুমি গান চালিয়ে যাও, তা হলে এর জোড়াটাও এসে পড়বে।
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল..., এক ইঁদুর এসে বলে, “ভাই নেশা ছেড়ে দাও, আমার সাথে এসো, দেখ জঙ্গল কত সুন্দর।”
চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগলো.... সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল। ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল। এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো। কিছুদুর এগিয়ে তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে। ইঁদুর তাকেও একই কথা বলার সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির
গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কষিয়ে এক থাপ্পড়।
হাতি তো অবাক..!!
"বেচারাকে মারলেন কেন..?"
বাঘ বলল, "এই শালা কালকেও গাঁজা খেয়ে আমাকে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরিয়েছিল"।
বাবা : তোর রেজাল্ট কি...???
ছেলে : ওই পাশের বাড়ির ডাক্তার সাহেবের ছেলে ফেল করেছে।
বাবা : তোর রেজাল্ট কি...???
ছেলে : ওই আরো দুইটা বাড়ির পরে উকিল সাহেবের ছেলে ফেল করেছে।
বাবা : তোর রেজাল্ট কি?
ছেলে : ওওম তুমি কি লাট সাহেব নি যে তোমার ছেলে পাশ করব ?
এক কৃষকের ছেলে গাড়ীভর্তি ধানের বস্তা নিয়ে যাচ্ছে হাটে।একটা বাড়ির সামনেগরুর গাড়ী উলটে গেলো। ঐ বাড়ীর মালিক তখন খাচ্ছিলেন। তিনি এসে দেখলেন অল্প বয়সি ছেলে গাড়ির সঙ্গে উলটে পড়ে গেছে। বাড়ির মালিক বললেন, "গরুগুলো বেঁধে তুমি আমার বাড়ি এসো। আমি খেতে বসেছি। তুমিও চারটা খেয়ে নাও। পরে তোমার বস্তাগুলো তোলার ব্যাবস্থা করা হবে।"
ছেলেটি বল্ল, ”না আব্বু রাগ করবে।
লোকটি বলল, আরে রাগ করবে না, আমি খেতে বসেছি, চাইলেই তো আর তোমাকে সাহায্য করতে পারবনা। আসো, আগে দুটা ভাত খেয়ে নাও।"
ছেলেটি বলল- না, আব্বু রাগ করবে।
লোকটি বলল, আরে করবে না। এসো তো। ভদ্রলোক জোড় করে ছেলেটিকে বাড়ির ভিতর নিয়ে গেলেন।
ছেলেটি হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসলো। খাওয়া ভালোই হল। হাত মুছে ছেলেটি বলল, "আব্বু রাগ করবে।"
বাড়ির মালিক বললেন, "না না রাগ করবেনা। তোমার আব্বু কোথায়? ছেলেটি বলল, আব্বু ঐ
.
.
.
.
.
.
.
.
ধানের বস্তাগুলোর নিচে চাপা পড়ে আছে।
জানালা দিয়ে একটি রিকশা দেখালো"
-> বল্টু :- এই রিকশা যাবা ???
->রিকশাওয়ালাঃ :-যামু।
.
.
. .
.
.
.
.
. .
বল্টুঃ- তাইলে যাও !!! এনে দাড়াইয়া আছো কেন?
মেয়ে: বাবা, আমার একটা ল্যাপটপ চাই।
বাবা: ল্যাপটপ দিয়ে কি হবে? তোর তো একটি কম্পিউটার আছে।
মেয়ে: বাবা, তাহলে আমাকে একটা ভালো মেকআপ বক্স কিনে দাও।
বাবা: মেকআপ বক্স দিয়ে কি হবে? তোর কম্পিউটারে তো ফটোশপ লাগানো আছে!!!
মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে।
OFFICER, ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"
পল্টু : "Sir, এটা বন্দুক"।
OFFICER : "না ! এটা বন্দুক না ! এটা তোমার ইজ্জত, তোমার গর্ব, তোমার মা হয় মা "।
.
.
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"
বল্টু : "Sir, এটা
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পল্টুর মা, ওর ইজ্জত, ওর গর্ব, আমাদের আন্টি হয়"!
স্ত্রীঃ এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হব !!!
স্বামীঃ এই, এই নাও চকলেট খাও।
:
:
স্ত্রীঃ থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবেনা।
!
!
!
!
!
!
!
!
!
স্বামীঃ না রে পাগলি, .........."শুভ কাজের আগে, একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়।"
শিক্ষকঃ আচ্ছা সুমন বল তো একটা মোরগের ডিম টিনের চালে রাখা হল তখন কী হবে?
সুমনঃ যে দিকে ঢালু ডিমটা সেদিকে গড়িয়ে পড়বে মাটিতে।
শিক্ষকঃ গুড।
এ সময় ক্লাসের আরিফ হাত তুলল।
শিক্ষকঃ তুমি কী বলতে চাও?
আরিফঃ স্যার, ডিমটা পড়বে না, শূণ্যে ভেসে থাকবে।
শিক্ষকঃ মানে?
আরিফঃ এটা মোরগের পাড়া ম্যাজিক ডিম তো, তাই।
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে -
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
/
/
/
/
/
/
/
/
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
এক ছাত্রকে পরীক্ষার হল থেকে টেনেহিঁচড়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে নিয়ে গেলেন এক শিক্ষক। ছাত্রটি তখন পরীক্ষা দিচ্ছিল। প্রধান শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাকে ধরে আনা হয়েছে। বলা হলো, সে নকল করছিল।
‘কী, এত বড় সাহস! নকল করছিল!’
‘জি, স্যার! নকল করছিল। প্রশ্নে এসেছে, মানুষের বুকে হাড়ের সংখ্যা কত।
স্যার, সে পরীক্ষার হলে শার্ট খুলে বুকের হাড় গুনছিল।
শিক্ষকঃ বলতো বল্টু, বিদ্যুৎ আবিষ্কার না হলে কি হত ?
বল্টুঃ কি আবার হতো,
:
:
:
:
:
:
:
:
:
:
হারিকেন জ্বালিয়ে টিভি দেখতে হত!
শিক্ষক : বল্টু কেমন আছো?
বল্টু : ভালো
শিক্ষক: আমার পড়াগুলো শিখেছো ১-১০০ পর্যন্ত??
বল্টু : জি মেডাম
শিক্ষক : কোন সংখাগুলো কঠিন মনে হলো?
বল্টু : ১১,২২,৩৩,৪৪,৫৫ এগুলো!!
শিক্ষক : কেনো কঠিন??
বল্টু : ১১ এর ১ কোনটি আগে হবে তা নিয়ে চিন্তিত, ২২ এর ২ কোনটি আগে হবে, ৩৩ এর ৩ কোনটি আগে হবে তাই ম্যাম!!!!!!!!!!!!
ছেলেঃ আচ্ছা, কালকে যিনি আমার ফোন রিসিভ করলেন, উনি কি তোমার স্বামী?
মেয়েঃ ছি ! আপনি এটা বলতে পারলেন ! আপনার মুখে বাঁধলো না?
ছেলেঃ সরি, ভুল হয়ে গিয়েছে। কিছু মনে করো না প্লিজ !
মেয়েঃ ইটস ওকে।
ছেলেঃ আচ্ছা উনি তাহলে কে ছিলেন ?
. .
. .
. .
. .
মেয়েঃ আমার ছেলে, ক্লাস টেনে পড়ে!
বল্টু : কলম আছে???
মেয়ে : না ।
(একটু পরে)
বল্টু : কলম আছে??
মেয়ে : বললাম না, নাই
(আর কিছুক্ষণ পর)
বল্টু : কলম.... আছে কলম???
মেয়ে : আর একবার বললে হাতুড়ি দিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেব।
(তার কিছুক্ষণ পর)
বল্টু : হাতুড়ি আছে???
মেয়ে : না ।
বল্টু : তাহলে কলম... আছে কলম???
স্ত্রী:" অই দেখো তোমার আত্মীয় ঘাস খাচ্ছে, যাও সালাম করে আসো।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্বামী:" আসসালামু আলাইকুম শশুর আব্বা।
বল্টু : বাহ্ ! দারুন ছবি একেছেন তো ! দেখে জিভে জল চলে এলো।
,
,
,
চিত্রশিল্পী : মানে ! এটাতো আধুনিক চিত্রকলা ! এতে জীবনের জটিলতা ফুটিয়ে তুলেছি ..
বল্টু : তাই বুঝি !
,
,
,
,
,
,
,
,
,
আমি ভাবলাম জিলিপির ছবি ..!
বাবা-মা কে না জানিয়ে বল্টু বিয়ে করে বউ নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। বউ দেখেই বাবার চক্ষু চড়কগাছ। মেয়ে দেখতে মোটেই সুন্দরী নয়। বাবা বল্টুকে পাশের ঘরে ডেকে ফিসফিস করে বলছেন, তুই এটা কী করলি, রাস্তা থেকে একটা মেয়ে ধরে এনে বিয়ে করলি?এ মেয়ের না আছে রূপ,না আছে সৌন্দর্য! একটা ভালো দেখে মেয়ে বিয়ে করতি আমার আফসোস থাকত না।
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
বল্টু বললো, এত আস্তে বলার কোন দরকার নেই বাবা, জোরে বল। এই মেয়ে কানেও একটু কম শোনে ..!!
পল্টু বন্দুক নিয়ে দরজায় দাড়িয়ে আছে।
পল্টুর স্ত্রী : কি হলো? দাড়িয়ে আছ কেন?
পল্টু : বাঘ শিকারে যাচ্ছি।
স্ত্রী : হ্যা, তা যাও।
.
.
.
.
.
.
.
পল্টু : কেমনে যামু? বাইরে একটা পাগলা কুত্তা খাড়াইয়া আছে !
এক লোক তোষক কিনে কাঁধে করে বাড়ি ফিরছে,পথে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা , "কিরে কত নিল?"
"দেড় হাজার টাকা"
"খাইছস তো বাঁশ! এক হাজার টাকার বেশি এইটার দাম হইতেই পারে না!"
কিছুদূর এগুতেই আরেকজন দাম জিজ্ঞেস করল । লোকটি এবার আর লজ্জা পেতে চাইল না, বলল এক হাজার টাকা ।
"দিছে তো তোরে বাঁশ দিয়া! আমার শালা পরশু ছয়শ টাকা দিয়া কিনছে!"
একটু পর যখন আরেক বন্ধু জিজ্ঞেস করল"কিরে কোথা থেকে আসলি?"
তখন লোকটি রেগেমেগে বলল "বাঁশ মারা খাইয়া আসলাম”।
স্যার: তোমার আসতে এতো দেরি হলো কেন?
ছাত্রী: স্যার আমার আব্বু আম্মু ঝগড়া করছিল ৷
স্যার: তো তার সাথে তোমার স্কুলে দেরি করে আসার সম্পর্ক কী?
.
.
.
.
.
.
ছাত্রী: স্যার ঝগড়া করার সময় আমার একটা জুতা আব্বুর হাতে আরেকটা জুতা আম্মুর হাতে ছিলো ..
এক সমবয়সী দম্পতি ছিল, দুজনেরই বয়স ৬০ বছর। একদিন এক শয়তানি পেত্নী এসে তাদের বললঃ আমি তোদের
দুজনের একটা করে ইচ্ছা পূরন করতে পারি, বল কে কি চাস?
স্ত্রীঃ আমি আমার স্বামীর সাথে গোটা পৃথিবী ঘুরতে চাই। পেত্নী চুটকি বাজিয়ে দুটো প্লেনের টিকিট বৌটাকে দিয়ে দিল। তারপর লোকটিকে বললঃ এবার তুই বল কি চাস......??
স্বামীঃ আমি আমার থেকে ৩০ বছরের ছোট বৌ চাই। পেত্নী এবারও চুটকি বাজালো, আর,
.
.
.
.
.
.
লোকটিকে ৯০ বছরের করে দিল!
শিক্ষকঃ ধর, তীর থেকে মাইলখানেক নৌকা বেয়ে চলে গেছ তুমি, এমন সময় ঝড় উঠল। কী করবে তখন?
!
!
!
ছাত্রঃ নোঙর ফেলে দিব।
শিক্ষকঃ ধর, আরেকটা ঝড় উঠল।
ছাত্রঃ আর একটা নোঙর ফেলব।
!
!
!
শিক্ষকঃ হুঁ, যদি আর একটা ঝড় ওঠে?
ছাত্রঃ আর একটা নোঙর ফেলব।
!
!
!
শিক্ষকঃ আরে, এত নোঙর তুমি পাচ্ছ কোথায়?
!
!
!
ছাত্রঃ যেখান থেকে আপনি এত ঝড় পাচ্ছেন।
প্রপোজের ক্ষেত্রে:
মেয়ে : আমার সাথে প্রেম করতে আসছ . . . . . ফ্রেন্ড কয়জন . . . ???
ছেলে :৭০০ জনের মত ।
মেয়ে : আমার চ্যাটেই থাকে ১০০০+. . . বামুন হইয়া চাদেঁ হাত . . .!!
বিয়ের ক্ষেত্রে:
বড়পক্ষ: আমার ছেলের প্রায় ৪০০০ ফলোয়ার্স . . . .!! লাইক ২০০০+ . . . !!
কণেপক্ষ: আমার মেয়েরও তো ৩০০০+ ফলোয়ার . . . .!!
ঘটক: চমতকার. . . !! তাইলে ফেইসবুকের জন্মদিনে ওদের বিয়ে পাকাপাকি . . .
স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে:
ছাত্র : স্যার আমি jsc তে গোল্ডেন পেয়েছি . . . !!!!
কেরানি : বাদ দাও jsc. . . . লাইক কয়টা পাও . . ???? ৫০০ র নিচে লাইক প্রাপ্তরা এই স্কুলে ভর্তি হতে পারবে না। এটা সেলিব্রেটিদের স্কুল . . !!!
চাকরির ক্ষেত্রে:
প্রার্থী : স্যার এই নিন আমার প্রোফাইলের এড্রেস . . . . , লাইক ১০০০+ . . .!!!
অফিসের বস : আরে রাখ তর এড্রেস . . . . তুই আমারে follow করছ না। আমার পেইজে লাইক দেছ নাই . . . . তর চাকরি হইবো না। . . . . Out. !!
আদালতে বিচার :
রাস্ট্রপক্ষেরর ঊকিল : মহামান্য আদালত সেলিব্রেটি জরিনার একাউন্ট হ্যাক করেছে . . . .
আসামির উকিল : মহামান্য আদালত এই জরিনা আসলে এক ভন্ড সেলিব্রেটি . . . .!! ও কথায় কথায় ট্যাগ মারে আর
ও অটোলাইক ব্যাবহার করে ফেইসবুক অঙ্গনে নৈরাজ্য তৈরি করেছে . . . . .
খেলার মাঠে:
ক্রিকেট : আজ বাংলাদেশকে ১ ঘন্টায় ৬০০ লাইকের টার্গেট দিল জিম্বাবুয়ে . . শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওপেনিং ব্যাটসম্যান তামিমের পিকে জাস্ট নাওয়েই পরে গেছে ১৬০টা।
চুরি ডাকাতি:
সর্দার : কিরে ওর একাউন্ট থেকে আমার টাতে রিকুয়েস্ট মারছত . .??
চোর : না হুজুর হালার আইডি কোনভাবেই হ্যাক করতে পারছি না।
সর্দার : হালা এই চুরি শিখাইছি তরে . . !!
হাসবেন না . . . আসলে এখন ফেইসবুক এমন ভাবে আমাদের সাথে জড়িয়ে গেছে যে এমনটা হলে মোটেও আশ্চর্য হবোনা . . . . .
মেয়ে : আমার সাথে প্রেম করতে আসছ . . . . . ফ্রেন্ড কয়জন . . . ???
ছেলে :৭০০ জনের মত ।
মেয়ে : আমার চ্যাটেই থাকে ১০০০+. . . বামুন হইয়া চাদেঁ হাত . . .!!
বিয়ের ক্ষেত্রে:
বড়পক্ষ: আমার ছেলের প্রায় ৪০০০ ফলোয়ার্স . . . .!! লাইক ২০০০+ . . . !!
কণেপক্ষ: আমার মেয়েরও তো ৩০০০+ ফলোয়ার . . . .!!
ঘটক: চমতকার. . . !! তাইলে ফেইসবুকের জন্মদিনে ওদের বিয়ে পাকাপাকি . . .
স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে:
ছাত্র : স্যার আমি jsc তে গোল্ডেন পেয়েছি . . . !!!!
কেরানি : বাদ দাও jsc. . . . লাইক কয়টা পাও . . ???? ৫০০ র নিচে লাইক প্রাপ্তরা এই স্কুলে ভর্তি হতে পারবে না। এটা সেলিব্রেটিদের স্কুল . . !!!
চাকরির ক্ষেত্রে:
প্রার্থী : স্যার এই নিন আমার প্রোফাইলের এড্রেস . . . . , লাইক ১০০০+ . . .!!!
অফিসের বস : আরে রাখ তর এড্রেস . . . . তুই আমারে follow করছ না। আমার পেইজে লাইক দেছ নাই . . . . তর চাকরি হইবো না। . . . . Out. !!
আদালতে বিচার :
রাস্ট্রপক্ষেরর ঊকিল : মহামান্য আদালত সেলিব্রেটি জরিনার একাউন্ট হ্যাক করেছে . . . .
আসামির উকিল : মহামান্য আদালত এই জরিনা আসলে এক ভন্ড সেলিব্রেটি . . . .!! ও কথায় কথায় ট্যাগ মারে আর
ও অটোলাইক ব্যাবহার করে ফেইসবুক অঙ্গনে নৈরাজ্য তৈরি করেছে . . . . .
খেলার মাঠে:
ক্রিকেট : আজ বাংলাদেশকে ১ ঘন্টায় ৬০০ লাইকের টার্গেট দিল জিম্বাবুয়ে . . শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওপেনিং ব্যাটসম্যান তামিমের পিকে জাস্ট নাওয়েই পরে গেছে ১৬০টা।
চুরি ডাকাতি:
সর্দার : কিরে ওর একাউন্ট থেকে আমার টাতে রিকুয়েস্ট মারছত . .??
চোর : না হুজুর হালার আইডি কোনভাবেই হ্যাক করতে পারছি না।
সর্দার : হালা এই চুরি শিখাইছি তরে . . !!
হাসবেন না . . . আসলে এখন ফেইসবুক এমন ভাবে আমাদের সাথে জড়িয়ে গেছে যে এমনটা হলে মোটেও আশ্চর্য হবোনা . . . . .
বল্টু: এই শার্টটার দাম কত?
দোকানদার: ৭০০ টাকা।
বল্টু: ২০০ টাকা হবে ভাই?
দোকানদার: কি যে বলেন, না এতে হবে না।
বল্টু: তাহলে ২২০ টাকা রাখবেন?
দোকানদার: না, একদাম ৫০০ টাকা নিবেন?
বল্টু: না, আমি ৩০০ দিবো।
দোকানদার: শেষ দাম ৪০০ হলে নিয়ে যান।
বল্টু: না ভাই, শেষ দাম ৩৫০ হলে বলেন, নাইলে আমি যাই।
দোকানদার: আচ্ছা নিয়া যান।
..
..
..
বল্টু শার্ট হাতে নিয়া দিল এক দৌড়।
দোকানদার: কিরে, শার্ট যখন চুরিই করবি তাহলে এতক্ষণ দামাদামি করলি কেন?
.
.
বল্টু: আরে, দামাদামি না করলে তোমার ৭০০ টাকা লস হত, এখন ৩৫০ টাকা লস হইছে।
এক পাগল রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। আর বল্টু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বাইকের চাবি দিয়ে কান চুলকাচ্ছিল |
...
...
...
...
...
তা দেখে পাগল বল্টুকে বলল, দাদা আপনার যদি স্টার্ট নিতে সমস্যা হয় , আমি কি আপনাকে ধাক্কা দেব!
দুই বাচ্চা ছেলে কথা বলছে,
১ম বাচ্চা: আচ্ছা তুই অংকে কত পেয়েছিস?
.
২য় বাচ্চা: আমি আটা-নব্বুই পেয়েছি। তুই কত পেয়েছিস?
.
.
.
.
১ম বাচ্চা: আমি ময়দা-নব্বুই পেয়েছি!!
বাসে উঠে যখন কোন মেয়ে স্ট্যাটাস দেয় : "অনেকদিন পর বাসে উঠেছি । খুব মজা লাগছে ।" অতঃপর ছেলেবন্ধুদের কমেন্ট :
¤ ওয়াও , নাইস ।
¤ আমাকে না নিয়ে চলে গেলা ?
¤ পরেরবার হয়তো একসাথে বাসে থাকবো । বলো নেবে তো আমায় ?
¤ আমাকে বলতা , আমিও যেতাম ।
যখন কোন ছেলে বাসে উঠে স্ট্যাটাস দেয় : "অনেকদিন পর বাসে উঠেছি । খুব মজা লাগছে ।" অতঃপর ছেলেবন্ধুদের কমেন্ট :
¤ ঐ বাসের কন্ডাক্টর হয়া যা !
¤ ব্যস , তোর মুরুদএতোটুকই ?
¤ তো আমরা কি করতাম ? নাচতাম ?!
¤ বাসের ভাড়া পাইছত কই ?
¤ কার পকেট থেইকা কত মারছত ?
আবুলকে কাঁদতে দেখে, পল্টু এগিয়ে গিয়ে বললো 'কি রে আবুল কাঁদছিস কেনো?
আবুল: বৌ এর দুঃখে!
পল্টু: কেন? কি হয়েছে?
আবুল: জানো, পল্টু আমার বৌ এর না অনেক দুঃখ। সে না আমার উপর রাগ করে বাপের বাড়ি যেতে পারে না।
পল্টু: কেন পারে না?
.
.
.
.
.
.
.
আবুল: আমি ঘরজামাই। সেজন্যই!!
মেয়ে: হাই ভাইয়ু!
বল্টু: কে আপনি?
মেয়ে: ইভটিজার !!
বল্টু: কেমনে সম্ভব ?
মেয়ে: অসম্ভবকে সম্ভব করাই এই angel arorar কাজ.....
বল্টু: আপনার বাপ-ভাই নেই?
মেয়ে: আছে ত.....মাগার বাসায় রান্না করার জন্য কোন কাজের পুলা নাই.....(বল্টু অজ্ঞান)
বল্টু: কে আপনি?
মেয়ে: ইভটিজার !!
বল্টু: কেমনে সম্ভব ?
মেয়ে: অসম্ভবকে সম্ভব করাই এই angel arorar কাজ.....
বল্টু: আপনার বাপ-ভাই নেই?
মেয়ে: আছে ত.....মাগার বাসায় রান্না করার জন্য কোন কাজের পুলা নাই.....(বল্টু অজ্ঞান)
মেয়ে : এই শোনো বিয়ের পরে তুমি যৌতুক হিসেবে কী কী নিবে..?
ছেলে : তেমন কিছু না। শুধু একটা জিনিস চাইবো..!!
মেয়ে : কী ? ৩২ ইঞ্চি LED টিভি..?
ছেলে : না ।
মেয়ে : তাহলে কী ? DSLR..?
ছেলে : না, এসব কিছু না ।
মেয়ে : তাহলে কী, ফ্রীজ? বড় নাকি মিডিয়াম? অবশ্য আমাদের মিডিয়াম ফ্রিজ দিয়েই চলবে।
ছেলে : না না ফ্রিজ ট্রিজ এসব না।
মেয়ে : তাহলে নিশ্চয়ই AC? এই শোনো AC কিন্তু আমার ভালো লাগেনা। বেশিক্ষণ থাকলে কেমন জানি অস্বস্তি লাগে।
ছেলে : দূর না এসি টেসি কিচ্ছু না।
মেয়ে : ও বোঝছি, তাইলে বিয়ের পর দেশের বাইরে হানিমুন করার ব্যাবস্থাটা যাতে আমার ফ্যামিলি করে দেয় তাই তো..?
ছেলে : ধুর না। হানিমুন টানিমুন না।
মেয়ে : তাহলে কী..?
ছেলে : বিয়ের পর তুমি কোন হিন্দি সিরিয়াল দেখতে পারবা না।
মেয়ে : . . . . . . . . . . . .
ছেলে : হ্যালো..... হ্যালো..... এই শোনতে পাচ্ছ..... হ্যালো.....
পাগল : ডাক্তার সাব আপনি কতদুর পড়েছেন?
ডাক্তার : B A পর্যন্ত !
/
/
/
/
/
পাগল: সালা এতদিনে ২ টা অক্ষর শিকছস, তাও আবার উল্টা..!!!
বল্টুঃ আব্বু , আব্বু , তোমাকে একটা কথা বলি ?
আব্বুঃ বলো বাবা..।
বল্টুঃ আমি না, মেয়েদের নাম দিয়ে, ফেসবুকে কয়েকটা ফেইক আইডি বানিয়েছি।
আব্বুঃ শয়তান, হারামজাদা, নালায়েক কোথাকার। বেয়াদোবের মত কাজ করে আবার আমাকে বলতেছিস কেনো ?
বল্টুঃ আব্বু, তুমি যে, "ঈসরাত জাহান ঈশিতা" আর "মেঘলা আকতার মাহি" নামের মেয়ে দুটিকে ছয় মাস ধরে পটাইতেছো, প্লিজ ওদেরকে আর বেকার মেসেজ দিওনা। কারণ,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ওগুলি আমারই বানা ফেইক আইডি।
শিক্ষকঃ ঘুম পেলে আমরা বিছানায় যাই কেন?আব্বুঃ বলো বাবা..।
বল্টুঃ আমি না, মেয়েদের নাম দিয়ে, ফেসবুকে কয়েকটা ফেইক আইডি বানিয়েছি।
আব্বুঃ শয়তান, হারামজাদা, নালায়েক কোথাকার। বেয়াদোবের মত কাজ করে আবার আমাকে বলতেছিস কেনো ?
বল্টুঃ আব্বু, তুমি যে, "ঈসরাত জাহান ঈশিতা" আর "মেঘলা আকতার মাহি" নামের মেয়ে দুটিকে ছয় মাস ধরে পটাইতেছো, প্লিজ ওদেরকে আর বেকার মেসেজ দিওনা। কারণ,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ওগুলি আমারই বানা ফেইক আইডি।
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
ছাত্রঃ ঘুম পেলেও বিছানা আমাদের কাছে আসে না, তাই।
ভালো ছাত্ররা-
ফার্স্ট বয়ঃ এত সোজা প্রশ্ন কেউ করে, সবাই তো ভালো করবে। ফার্স্ট আর থাকা হলো না।
সেকেন্ড বয়ঃ বাহ সব তো কমন। শালা ফার্স্ট বয় এত লেখে ক্যান, আল্লাহ ওর কলমডা ভাইংগা দাও।
থার্ড বয়ঃ আরে আজ তো অনেক লিখতে হবে। আজকে এক মিনিট সময় ও ব্যয় করা যাবে না। মুতার চাপ দিলেও বাহিরে যাওয়া যাবে না।
মাঝের সারির ছাত্ররা-
১ম জনঃ বাহ এক রাত পইরাই দেখি পাশ মার্ক কমন পরছে।
২য় জনঃ ওই বেডা সাফিক দেখতো কোনটা কোনটা পারছ।
৩য় জনঃ এইডা কিচ্ছু অইল! পড়লাম ৮ অধ্যায় পর্যন্ত, এখন দেখি এগারো অধ্যায়ের প্রশ্ন দিয়া রাখছে, ধুরর।
তখন বাবা বললো:কি বোকা ছেলে ছি!
..
..
..
..
..
..
..
..
..
খাওয়ার জিনিস খাবে কিন্তু বাড়িতে বসে না খেয়ে নদীর তীরে গিয়ে খেলো মান সম্মান কিছু রইলো না!!!!
পাগলের হাতে বই দেখে ডাক্তার পাগলকে বললো - "ভাই এটা কি?"
পাগল : আরে এটাই তো আপনাকে দেখাব বলে এসেছিলাম। এই ৫০০ পাতার বইটা আমি লিখেছি।
ডাক্তার : তুমি ৫০০ পাতা ধরে কি লিখলে ভাই..??
ডাক্তার : হতভাগা বাকি পাতা গুলোতে কি লিখেছিস...???
পাগল : বাকি পাতা গুলোতে লিখেছি,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
টিকডিক...টিকডিক...টিকডিক...টিকডিক....।।
মেয়েঃ এই শুনো....
ছেলেঃ এই শুনো...
মেয়েঃ বাবু তুমি কি কর?
ছেলেঃ বাবু তুমি কি কর?
মেয়েঃ এই এমন করবা কিন্তু..
ছেলেঃ এই এমন করবা না কিন্তু..
মেয়েঃ মাথাটা গরম করবা না।
ছেলেঃ মাথাটা গরম করবা না।
মেয়েঃ দুর এখন কিন্তু মেজাজটা গরম হচ্ছে।
ছেলেঃ দুর এখন কিন্তু মেজাজাটা গরম হচ্ছে।
মেয়েঃ এখন কিন্তু আমি কল কেটে দিব।
ছেলেঃ এখন কিন্তু আমি কল কেটে দিব।
মেয়েঃ আচ্ছা.....
ছেলেঃ আচ্ছা.....
মেয়েঃ চল সিনেমা দেখতে যাই..
ছেলেঃ চল সিনেমা দেখতে যাই..
মেয়েঃ না থাক...
ছেলেঃ না থাক...
মেয়েঃ চল আমরা শপিং এ যাই....
ছেলেঃ [আওয়াজ নাই]
মেয়েঃ ঐই এবার বল....
ছেলেঃ ঐই এবার বল...
মেয়েঃ এবার কি হল?
ছেলেঃ এবার কি হল?
মেয়েঃ চল শপিং এ যাই।
ছেলেঃ [ আওয়াজ নাই]
মেয়েঃ চল শপিং এ যাই।
ছেলেঃ [আওয়াজ নাই]
মন্ত্রী: কী ব্যাপার বক্তৃতা এত বড় কেন?
সেক্রেটারি: স্যার বক্তৃতা দশ মিনিটেরই আছে, আপনাকে আমি তিনটি কমি দিয়েছি।
মেয়েঃ আমি যদি তোমাকে না পাই তাহলে, পানিতে ডুবে মরব।
ছেলেঃ লাভ নাই।
মেয়েঃ কেন?
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
ছেলেঃ কারন, প্রেমের মরা, জলে ডোবে না। অন্য উপায় বের কর।
স্যারঃ এই যে পিন্টু, কদিন স্কুলে যাচ্ছোনা, কি ব্যাপার তোমার?
পিন্টুঃ মা বাবা বাড়িতে নেই স্যার!
স্যারঃ কোথায় গেছেন???
পিন্টুঃ বাবা জেলে, আর মা হাসপাতালে!
স্যারঃ খুবই দুঃখের ব্যাপার।
পিন্টুঃ না স্যার আসলে,
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার মা ডাক্তার আর বাবা পুলিশ!!!
দোকানদার: সরি, আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না।
মদন ভাই এক মাস পর ক্লিন শেভ আর চুলের স্টাইল করে এলো।
মদন ভাই: এই টিভিটার দাম কত..?
দোকানদার: সরি, আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না।
তারপর মদন ভাই এক মাস পর এসে বলল "What is the cost of this TV..?"
দোকানদার: সরি, আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না।
মদন ভাই: তুই কেমনে জানস আমি মুর্খ...?
.
.
.
.
দোকানদার: কারণ এটা টিভি না, এটা মাইক্রোওয়েব।
-গালিবাজ বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য।
-লাইক পাওয়ার চেয়ে রক্ষা করা কঠিন।
-ভাবিয়া করিও কমেন্ট... করিয়া এডিটাইয়ো না।
-অনলাইনে যত গর্জে ... অফলাইনে তত বর্ষে না।
-ঘুমিয়ে আছে সেলিব্রেটিভাব সকল ফেসবুকারের অন্তরে।
-কমেন্টেই বংশের পরিচয়।
-কারো চরিত্র তোমার কাছে পরিষ্কার না হইলে তুমি তাহার মিউচুয়াল ফ্রেন্ড লিস্ট দেখো।
-নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস, অনলাইনে লাইক পাওয়াতেই সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস।
-দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া... ফ্রেন্ড লিস্ট পুরাটা ঘাটিয়া।
-নেই কাজ তো কর চ্যাট।
-এখন যৌবন যার, অফলাইনে লাইক অর্জন করিবার শ্রেষ্ঠ সময় তার।
-চোরে না শুনে শেয়ার অপশানের কাহিনী।
-স্ক্রিনশটে পোড়া গরু... দিনে দুপুরে ইনবক্স দেখলেই ভয় পায়।
-ন্যাংটার নাই হ্যাকিং এর ভয়।
-অতি ভক্তি পেইড-ব্লগারের লক্ষন।
-একটা ব্লক... সারা জীবনের কান্না।
-প্রোফাইল পিকচারে; অতি চালাকের গলায় টাই।
-অশ্লীল পেইজে তুই করিসনে লাইক, আড়ালে তার হ্যারাসমেন্ট আছে।
-ভাবিয়া খুলিও ইভেন্ট... খুলিয়া ভাগিও না।
আবুলের বউ, বড় রোমান্টিক মোডে আবুলকে জিজ্ঞাসা করলো, আচ্ছা তুমি যদি আমাকে
একদিন না দেখতে পাও, তাহলে তোমাকে কেমন লাগবে? আবুল অতো ঢং সহ্য করতে না
পেরে মুখ ফুসকে সত্য কথাটা বলেই ফেললো-ভালোই লাগবে।
তারপর আবুল তার বেচারি বউকে শনিবার দেখতে পেলোনা....
,
,
রবিবার দেখতে পেলোনা.....
,
,
,
সোমবার দেখতে পেলোনা....
,
,
,
মঙ্গলবারও দেখতে পেলোনা.....,
,
,
,
এভাবে দীর্ঘ এক সপ্তাহ পর, শুক্রবারে আবুল তার বউকে একটু একটু কর দেখত পেলো, যখন হসপিটালের ডাক্টাররা আবুলের দুচোখ থেকে সব মরিচের গুড়া বের করতে সক্ষম হয়েছিলো।
তারপর আবুল তার বেচারি বউকে শনিবার দেখতে পেলোনা....
,
,
রবিবার দেখতে পেলোনা.....
,
,
,
সোমবার দেখতে পেলোনা....
,
,
,
মঙ্গলবারও দেখতে পেলোনা.....,
,
,
,
এভাবে দীর্ঘ এক সপ্তাহ পর, শুক্রবারে আবুল তার বউকে একটু একটু কর দেখত পেলো, যখন হসপিটালের ডাক্টাররা আবুলের দুচোখ থেকে সব মরিচের গুড়া বের করতে সক্ষম হয়েছিলো।
শিক্ষক: বলো তো, কৃপণ কাকে বলে?
,
,
,
বল্টু: যাকে ১০০ ম্যাসেজ দিলেও Reply করে না। তাঁকে কৃপণ বলে ।
,
,
,
,
শিক্ষক: খুব ভালো। একটা উদাহরন দাও ।
,
,
,
বল্টু: যেমন আপনার মেয়ে ।
এক বুড়া বাপ তার ছেলেকে জেলে চিঠি লিখলঃ
বেটা,
বল্টুর স্ত্রীঃ এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য
হব !!!
বল্টুঃ এই, এই নাও চকলেট খাও।
বল্টুর স্ত্রীঃ থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবেনা।
!
!
!
!
!
!
!
!
!
বল্টু: না রে পাগলি, .........."শুভ কাজের আগে, একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়।
স্বামীঃ আচ্ছা ... আমি মারা গেলে তুমি কি করবে? আরেকটা বিয়ে করবে?
স্ত্রীঃ আরে নাহ ... কখনই না ...
স্বামীঃ তাহলে কি করবে?
স্ত্রীঃ আমি আমার বোনের সাথে সারাটি জিবন কাটিয়ে দিবো। আচ্ছা আমি মারা গেলে তুমি কি করবে?
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ আমিও তোমার বোনের সাথে সারাটি জিবন কাটিয়ে দিবো .।
শিক্ষক ও ছাত্রের অভিবাভকের মধ্যকার কথপকথনঃ
শিক্ষকঃ আপনার ছেলে সব বিষয়ে ফেল করেছে। তার রেজাল্ট কার্ড দেখুন--
English-20
Math-15
Bangla-18
Phyciex-13
Chemistry-15
Social Science - 17
Total-98
।
।
অভিবাভকঃ "Total" এই subject এতো অনেক নাম্বার পাইসে। এই বিষয়ের শিক্ষক কে?
।
।
শিক্ষকঃ বেহুশ।
বল্টু V/S শিক্ষক...
শিক্ষকঃ বল্টু, ৪ টি উভচর প্রাণীর নাম বল।
ঝল্টুঃ স্যার, ব্যাঙ।
শিক্ষকঃ বাকি ৩ টা কি আমার বাপ বলবে...?
বল্টু মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললঃ স্যার, মনে পড়ছেনা...!!
শিক্ষকঃ তাহলে কান ধর।
ঝন্টুঃ স্যার, মনে পড়েছে..! মনে পড়েছে!
শিক্ষকঃ ঠিক আছে, বল।
↓
↓
↓
↓
বল্টু বেশ ভয়ে ভয়ে উত্তর দিলঃ ব্যাঙ, ব্যাঙের মা, ব্যাঙের বাবা আর ব্যাঙের গার্লফ্রেন্ড...!!
- তুমি এখন কোথায়???
- রাস্তায়। কিছু বলবা?
- আজ চারটায় অমুক রেস্টুরেন্টে চলে আসো।
- আচ্ছা আসব।
- প্রতি রবিবারে আমরা যেখানে বসি ওখানে বসবা। কোণার টেবিলে।
- ওকে।
মেয়েটি এবার তার ২য় বয়ফ্রেন্ডকে কল দিয়ে বলল
- এই তুমি এখন কোথায় ?
- বাসায়। কেন?
- আজ চারটায় অমুক রেস্টুরেন্টে আসতে পারবা?
- মনে হয় পারব না। খুব কি জরুরি?
- হ্যাঁ খুব জরুরি। আজ তুমি না থাকলে আমার সাহস দেখাব কেমতে? প্লিজ আসো। প্লিজ প্লিজ প্লিইইইইজজজজজ. . . .
- আচ্ছা আসব।
- প্রতি সোমবারে আমরা যেখানে বসি ওখানে বসবা। কোণার টেবিলে।
- ওকে
(বিকাল চারটা)
অমুক রেস্টুরেন্টে মেয়েটির দুই বয়ফ্রেন্ড হাজির। পনের মিনিট পরেই মেয়েটি হুড়মুড় করে এসে বলল,
- সরি সরি ১৫ মিনিট লেট। তোমাদের পরিচয় করিয়ে দেই
- মেয়েটি ১ম বয়ফ্রেন্ডের কাছে গিয়ে বলল,
- তনয়, দিস ইজ জিহান। আমার বয়ফ্রেন্ড।
- কি?
মেয়েটি জিহানের কাছে গিয়ে বলল,
- জিহান, দিস তনয়। সেও আমার বয়ফ্রেন্ড।
- মানে?
- মানে কিছু না। এটা ছিল আমার ক্লোজ আপ কাছে আসার সাহসী গল্প!
স্বামীঃ তুমি কি আজ ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলে?
স্ত্রীঃ হ্যাঁ ডাক্তার বললেন আমাকে -
!
!
এক মাস বিশ্রাম নিতে, কোনও পাহাড়ে গিয়ে বেরিয়ে আসতে।
স্ত্রীঃ তা আমরা কোথায় যাব?
.
.
.
স্বামীঃ আমরা অন্য ডাক্তারের কাছে যাবো গো।
একদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন---
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয় প্রকার...?
ছাত্রঃ মশা নয় প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার নয় প্রকার হয় কিভাবে...?
ছাত্রঃ
১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খ মশা বলে।
৯.যে মসা রক্ত খেয়ে উড়তে না পারে না তাকে পেটুক মশা বলে।
প্রেমিকঃ আমার প্রেমে পড়ার আগে আর কারো সঙ্গে প্রেম হয়েছিল তোমার?
:
প্রেমিকা চুপ।
:
প্রেমিকঃ কথা বলছো না যে?… রাগ করলে?
;
প্রেমিকাঃ রাগ করি নি,
:
:
:
:
:
:
আমি গুনছি!!
আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015 >>>>> Download Now
ReplyDelete>>>>> Download Full
আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015 >>>>> Download LINK
>>>>> Download Now
আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015 >>>>> Download Full
>>>>> Download LINK xM