Pages

Friday, 10 April 2015

আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015

আজকের জোকস

/
/
/
/
/
১ম জন চমকে গেল। হাতের মুঠো ভাল করে চেক করে ২য় জনকে বলল, “খেলমুনা, তুই দেখছস।”

 
শিক্ষক ছাত্রকে পড়াচ্ছেন…..
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো Grammar কাকে বলে?
/
/
/
/
/
ডাক্তারঃ এক্স-রে করে দেখলাম, আপনার পেটে অনেক চামচ জমা হয়েছে। কেন বলুন তো?
/
/
/
/
/
রোগীঃ আপনি তো বললেন দৈনিক দুই চামচ খেতে।
 
এক গরু বিক্রেতা হাট থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে ডাকাতে ধরেলো-
ডাকাতঃ-এই শালা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, আমার কাছে কিছু নাই !
ডাকাতঃ কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটা বিক্রি করতে পারি নাই ।
ডাকাতঃ গরুটা বিক্রি করতে পার নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, গরুটার দাম কম বলেছে, তাই বিক্রি করি নাই ।
ডাকাতঃ এই শালা, গরুটার দাম কম হলে আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা বিক্রি করলিনা কেন?

 
এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে, নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক : (শুয়ে শুয়ে) দরজাটা বন্ধ করে যেও।

/
/
/
/
চোর : (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।

 



শ্বাশুড়িঃ বৌমা, তুমি কাঁদছো কেন....??
বৌমাঃ মা, আমি কি পেত্নীর মতো দেখতে.....??
শ্বাশুড়িঃ না, একাবারেই না.....
বৌমাঃ আমার চোখ দুটো কি আমড়ার মতো.....??
শ্বাশুড়িঃ না তো........

বৌমাঃ আমার নাকটা কি পাকোড়ার মতো......??
শ্বাশুড়িঃ না না.......
বৌমাঃ আমি কি মোষের মতো মোটা আর কালো......??
শ্বাশুড়িঃ না বৌমা, এসব তোমাকে কে বলেছে....??
বৌমাঃ তাহলে পাড়ার সবাই আমাকে কেন বলে যে........



তুমি তোমার শ্বাশুড়ির মতো দেখতে......।।

 
বল্টু একদিন দুপুরে বসে আছে। হঠাৎ একটা মশা এসে বল্টুকে কামড় দিলো।
বল্টু - (রেগে গিয়ে) এখন দিনের বেলায়ও কামড় দিতে হবে???

মশা - কি করমু সাহেব?গরীব মশা আমি। মা - বাবা হাসপাতালে ভর্তি। ঘরে বিয়ের উপযুক্ত বোন আছে । সেদিন তার বিয়ে ঠিক হইছে। ছেলে পক্ষ থেকে ১লিটার রক্ত যৌতুক দাবি করছে। তাই ওভারটাইম করতেছি।
/
/
/
/
রীনা ঝটপট জবাব দিলো–প্যাঁচারা রাতে ডাকে শুনেছি, এখন যে দেখি দিন-দুপুরেও ডাকে।
 
স্বামীর মৃত্যুতে ব্যথিত স্ত্রী সমাধিতে লাগানোর জন্যে স্মৃতিফলক তৈরী করতে দিয়েছেন। তাতে লেখা থাকবে, শান্তিতে ঘুমাও।
কয়েকদিন পর স্ত্রী জানতে পারলেন স্বামী তাঁর সব সম্পত্তি তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকাকে উইল করে দিয়ে গিয়েছেন।
রাগে অগ্নিশর্মা স্ত্রী ছুটে গেলেন খোদাই-মিস্ত্রীর কাছে। বললেন–ওটা লেখা হয়ে গেছে?
-মিস্ত্রী–হ্যাঁ, এই দেখুন।
স্ত্রী–”শান্তিতে ঘুমাও” এরপর একলাইন যোগ করতে হবে।
মিস্ত্রী–কি লিখবেন?
স্ত্রী–লিখে দিন ” আমাদের ফের দেখা না হওয়া পর্যন্ত”।
 
ছাত্র–স্যার বিশ্বাসঘাতক কাকে বলে?
শিক্ষক–এক কথায় কী করে বোঝায়। ধর আমাদের দল ছেড়ে কেউ অন্য দলে যোগ দিলো, সেই বিশ্বাসঘাতক।
ছাত্র–স্যার, যদি কেউ অন্য দল ছেড়ে আপনাদের দলে যোগ দেয়, তাহলে?
/
/
/
/
/
/
শিক্ষক–সে দেশপ্রেমিক।



'A'for অপুর মা
B for বল্টুর মা,
M for মুন্নির মা
P for পাপ্পুর মা
T for টুনির মা.......
কয়েকদিন পর শিক্ষক ভাবলো, এদের পরীক্ষা নেওয়া যাক। শিক্ষক বোর্ডে W লিখে এক লোককে জিজ্ঞাসা করলেনঃ বলো এটা কি লেখা আছে.....??
লোকটি বললঃ স্যার,দেখে তো মনে হচ্ছে.....






মুন্নির মা উল্টে শুয়ে আছে!!!

 
একটা কিপ্টে লোক মৃত্যু শয্যায়।
কিপ্টে : ওগো আমার স্ত্রী কোথায়..?
স্ত্রী : এই তো এখানে।

কিপ্টে : আমার ছেলে-মেয়েরা কোথায়..?
ছেলে-মেয়ে : এই তো বাবা এখানে, তোমার পাশে আমরা সবাই আছি।
কিপ্টে : ও! সবাই তো দেখছি এখানে। তো,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পাশের রুমে পাখা টা চলছে কেন..???

এক বুড়ো 'বারে' গিয়ে মদ গিলতো, আর মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর হারিয়ে আসতো। তাই তার বউ বুড়োকে খুব ঝাড়তো। একদিন বুড়ো ঠিক করলো আজকে 'বারে' যাওয়ার আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট করে গিট লাগিয়ে নেবে, তাহলে আর হারাবে না। রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল খেয়ে বুড়ো বাসায় ফিরলো। বুড়িকে টলতে টলতে বলল, "দেখেছো, আজকে গায়ের চাদর ঠিকঠাক আছে।” বুড়ি বলল, "চাদর তো ঠিকঠাক আছে। কিন্তু,
.
.
.
তোমার লুঙ্গি কই...?
 
নন্টুঃ আব্বা গুড নিউজ!!
বাবাঃ কি??
নন্টুঃ আপ্নের মনে আছে? আপনি বলছিলেন আমি যদি পরীক্ষাতে পাস করি তাইলে আমাকে ৫০০০ টাকা দিবেন??
বাবাঃ হুম!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
নন্টুঃ আপনার ওই ৫০০০ টাকা বাঁইচা গেছে।

 
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল..., এক ইঁদুর এসে বলে, “ভাই নেশা ছেড়ে দাও, আমার সাথে এসো, দেখ জঙ্গল কত সুন্দর।” চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগলো। সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল। ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল। এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো। কিছুদুর এগিয়ে তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে। ইঁদুর তাকেও একই কথা বলার সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কষিয়ে এক থাপ্পড়। হাতি তো অবাক..!! "বেচারাকে মারলেন কেন..?" বাঘ বলল, "এই শালা কালকেও গাঁজা খেয়ে আমাকে জঙ্গলে ৩ঘণ্টা ঘুরিয়েছিল"।
 



এক পুলিশের ছেলে পরীক্ষায় সব বিষয়ে আন্ডা পাইছে।
পুলিশ : হারামজাদা, অল সাবজেক্টে আন্ডা পাইছোস !! এখন তুই-ই বল, তোরে কি শাস্তি দিমু?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ছেলে : এই লও ৫০ টেকা, কেইসটা খতম কইরা দ্যাও !

 
রহিমের মেয়ে পড়ছে...
অ - তে অজগরটি আসছে তেড়ে।
আ - তে আমটি আমি খাবো পেড়ে। তখন রহিমের বৌ বলল ...
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
"মেয়েটা পুরো তার বাপের মত হইছে। দেখছে অজগর আসছে। তারপরও আম খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না।"

একদিন রাতের বেলা মন্টু আর ছন্টু মিলে অনেকগুলো আম চুরি করছে, কিন্তু এতগুলা কোথায় ভাগাভাগি করবে বুঝতে পারতেছিল না। সামনেই একটা কবরস্থান ছিল। তারা দেওয়াল টপকে কবরস্থানের ভিতর ঢুকে পড়লো। কিন্তু দেওয়াল পার হওয়ার সময় দুইটা আম ঝাঁকি খেয়ে পড়ে গেলো, তারা সেটা তোলার সময় পেলোনা। তো এক মাতাল সেই রাস্তা দিয়া যাইতেছিল, কবরস্থানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শুনতেছে "এটা তোর, একটা আমার, এটা তোর, এটা আমার!" এই শুনে মাতাল দ্রুত হাঁটা দিল। সামনেই এক পুলিশের দেখা পেয়ে বলতেসে, "ভাই, কবরস্থানে ভূত আছে। লাশ ভাগাভাগি করতাসে। আরেকটু হইলে আমারেও খাইসিলো। অনেক কষ্টে বাঁইচা আসছি।" পুলিশ বলল, "চলেন দেখি, কোথায় ভূত কোথায় কি!" দুইজনেই কবরস্থানের কাছে পৌছে শুনতেছে "এটা তোর, এটা আমার, এটা তোর, এটা আমার" পুলিশ তো ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেসে। হঠাৎ মন্টু বলে উঠলো, "তাইলে দেওয়ালের ওই পাশের দুইডারে কি করবি?" এই কথা শুইনা পুলিশ ও মাতাল ওখানেই অজ্ঞান হইয়া পড়ল।
 
বাবাঃ বল্টু ঘরে আছিস নাকি..?
বল্টুঃ জী বাবা আছি, আসেন।
বাবাঃ তোর পড়া-শুনা কেমন চলছে..?
বল্টুঃ হ্যা...ভালো।
বাবাঃ তুই এখন কিসে পড়ছিস যেন..?
বল্টুঃ বি.বি.এ।
বাবাঃ ভালো ভালো, তো এটার ফুল-মিনিংটা বল দেখি।
বল্টুঃ বি.বি.এ এর ফুল-মিনিং হলো,

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বিয়ের বয়স এখন।

 
এক মহিলা অনেক রাতে একা একা বাড়ি ফিরছিলো ।আমাদের পল্টু রাতে একা মহিলা কে দেখে দয়া করে বলল আমি আপনাকে আপনার বাড়িতে এগিয়ে দিয়ে আসি ? মহিলা বলল ঠিক আছে বাবা চল । বাড়িতে গিয়ে মহিলা পল্টু বলল , বাবা অনেক রাত হয়েছে তুমি বরং বিট্টুর ঘরে গিয়ে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাও।
পল্টু -না না আন্টি আমি এখানেই সোফা তে ঘুমাতে পাবো ।
মহিলা অনেক request করলেন পল্টুকে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে। কিন্তু পল্টু কোনমতেই রাজি হলনা ।
মহিলাঃ- ঠিক আছে বাবা তাহলে তুমি এখানে ঘুমাও আমিই বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে গেলাম ।
পর দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পল্টু ঐ বাড়িতে একটি খুব সুন্দরি মেয়ে কে দেখে অবাক হয়ে মেয়ে কে জিজ্ঞাসা করলো ..
পল্টু – এই কে তুমি ?
.
.
.
.
.
.
মেয়ে - আমি বিট্টু………. আপনি কে ?
.
.
.
.
.
.
.
.
পল্টু – আমি একটা গাধা ।
 



মামাঃ বলতো ভাগ্নে, চিতা বাঘ ঘন্টায় ২০০ কি. মি. বেগে দৌড়ায় কিন্তু কোন সমস্যা হয় না কেন?
.
.
.
.
.
.
.
.
ভাগ্নেঃ কারন, বনে কোন ট্রাফিক পুলিশ নেই।

 
এক পিপড়া রাতের অন্ধকারে গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
:
:
:
:
:
যাওয়ার পথে এক গ্রাম বাসির সাথে দেখা। ঐলোক বলল কিরে পিপড়া তুই গ্রাম থেকে চলে যাচ্ছিস কেন?

পিপড়া বললঃ
:
:
:
:
:
আরে আর বলিস না, গ্রামে এক হাতি গর্বভতী হইছে। লোকে আমারে সন্দেহ করছে।

wife : তুমি আমাকে কতটুকু ভালোবাসো ?
Hus : আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি, কখনও তোমাকে ভুলতে পারবনা ।
wife : তুমি আমাকে কেমন ভালোবাসো একটু খুলে বলনা!
Hus : okey, যেমন ধরো আমি হলাম মোবাইল আর তুমি সিম কার্ড। সিম কার্ড ছাড়া মোবাইল যেমন তোমায় ছাড়া আমি তেমন।
wife : woow,, দারুন রোমান্টিক,,,,,, ,,,,,,,,,,,
Hus : (মনে মনে) আল্লাহ বাচাইছে, সে বুজতে পারেনি আমি একটা চায়না মোবাইল আর এর ভিতরে চারটা সিম ঢুকানো
আছে!
 
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছেঃ "তুমি কি আমেরিকান....??"
চাইনিজঃ "না !! আমি চাইনিজ।"
পাগলঃ "তুমি আমেরিকান না...??"
চাইনিজঃ "না, আমি চাইনিজ।"
পাগলঃ "মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।"
লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বললঃ "হ্যাঁ বাবা, আমি আমেরিকান। খুশি...??"
পাগল এর পর বললঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"তাই..? চেহারা দেখে তো মনেহয় তুমি চাইনিজ।"

 
 



একদিন আবুল ডাব চুরি করতে গাছে উঠল, কিন্তু আবুলের পা পিছলে গেলো এবং সে ডাব ধরে ঝুলতে থাকলো। এমন সময় আবুল দেখলো মফিজ ঘোড়া নিয়ে গাছের তলা দিয়ে যাচ্ছে। সে মফিজ এর কাছে সাহায্য চাইলো।
মফিজ : ৫০০ টাকা লাগবো।
আবুল : ঠিক আছে।
মফিজ যখন তার ঘোড়ার উপড় দারিয়ে আবুলকে সাহায্য করছিল, তখনই ঘোড়াটি দোউড় দিলো এবং ২ জনই ডাব ধরে ঝুলতে থাকলো। তারা বল্টুকে দেখতে পেলো, বল্টু হাতি নিয়ে ঘুড়ে বেরাচ্ছিলো। তারা বল্টুকে সব বলল এবং সাহায্য চাইলো।
বল্টু : ১০০০ টাকা লাগবো।
তারা রাজি হলো, কিন্তু এবারও হাতি পালালো এবং তিন জনই ডাব ধরে ঝুলতে থাকলো। এমন সময়....
আবুল : তোরা কে কয় টাকা পাবি..?
মফিজ : আমি পামু ৫০০ টাকা
বল্টু : আমি ১০০০ টাকা
আবুল : এবার বল তোরা দুজনে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমাকে ২০০০ টাকা দিবি নয়তো আমি হাত ছেড়ে দেবো।

 
অফিসের বড় কর্তা ও মন্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
বড় কর্তা: আচ্ছা আপনি আগের চাকরিটা ছেড়ে দিলেন কেন?
মন্টু: অসুস্থতার জন্য, স্যার।
বড় কর্তা: তা কী হয়েছিল আপনার?
মন্টু: আরে আমার তো কিছুই হয়নি। ওই অফিসের বড় কর্তাই তো আমার কাজে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন, মানে তার প্রায় মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড় হয়েছিল স্যার।

 
 
কর্মচারী: স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই।
বস: কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে।
কর্মচারী: স্যার আমার বিয়ে।
বস: বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এত দিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করোনি কেন?
কর্মচারী: মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করব নাকি !

 
 



বল্টু প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার সময় রসিকতা করে তার স্ত্রীকে বলে, বিদায় ওগো চার সন্তানের মা।
!
!
!
!
একই কথা প্রতিদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে একদিন বল্টুর স্ত্রী সত্যটা বলেই ফেলল,
!
!
!
!
স্ত্রীঃ টা-টা ওগো দু সন্তানের বাবা ।

ছেলে : মা... মা. আজকে কি ঈদ?
মা : নাতো, কেনো কি হইছে?
'
'
'
'
'
'
'
'
'
'
'
'
ছেলে : না মানে, ভাইয়াকে দেখলাম পাশের বাড়ির আপুর সাথে কোলাকুলি করছে।।।।।
মা: কি বললি!!!!

বাবা-মা কে না জানিয়ে আবুল বিয়ে করে বউ নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। বউ দেখেই বাবার চক্ষু চড়কগাছ। মেয়ে দেখতে মোটেই সুন্দরী নয়। বাবা আবুল পাশের ঘরে ডেকে ফিসফিস করে বলছেন, তুই এটা কী করলি, রাস্তা থেকে একটা মেয়ে ধরে এনে বিয়ে করলি?এ মেয়ের না আছে রূপ,না আছে সৌন্দর্য! একটা ভালো দেখে মেয়ে বিয়ে করতি আমার আফসোস থাকত না।








আবুল বললো, এত আস্তে বলার কোন দরকার নেই বাবা, জোরে বল। এই মেয়ে কানেও একটু কম শোনে ..!!
 
 
পুলিশ : অস্ত্র কই রাখছিস বল...??
আসামী : স্যার আমি অস্ত্রের খবর যানি না।
পুলিশ : বলবি নাকি ক্রসফায়ারে মরবি..?
আসামী : স্যার ঐ দিক দিয়ে গেলে তিনটা তাল গাছ পাবেন।
পুলিশ : তাল গাছের গোঁড়ায় পুতে রাখছিস..?
আসামী : না স্যার প্রথম দুইটা
তাল গাছ বাদ। তিন নাম্বারটার...
পুলিশ : হুম ওখানে আছে..?
আসামী : স্যার তিন নাম্বারটার পাশ দিয়ে তিনটা রাস্তা আছে। প্রথম দুইটা বাদ ৩ নাম্বার রাস্তা দিয়ে গিয়ে তিনটা বাড়ি পাবেন।
পুলিশ : কোন বাড়িতে বল শালা..?
আসামী : প্রথম দুইটা বাদ তিন নাম্বার বাড়িতে গিয়ে তিনটা ঘর। প্রথম দুইটা বাদ তিন নাম্বার ঘরে তিনটা আলমারি আছে। প্রথম দুইটা বাদ তিন নাম্বারটাতে তিনটা ড্রয়ার আছে। তিন নাম্বার ড্রয়ারে....
পুলিশ : অস্ত্র আছে.?
আসামী : স্যার তিনটা ছবি আছে আর তিন নাম্বার ছবিটা আমার মায়ের। ঐ ছবির কসম স্যার। আমি অস্ত্রের খবর যানি না স্যার।

 
স্বামী : আমাকে সত্যি করে বল, বিয়ের আগে তুমি কয়জনের সাথে প্রেম করেছো...?
স্ত্রী : ঠিক আছে দাঁড়াও। এই যে ড্রামটা দেখ। আমি যত ছেলেদের সাথে প্রেম করতাম, ততটি চাল এটাতে ফেলেছিলাম।

স্বামী দেখল ওটাতে ২টি চাল আর ২০০ টাকা আছে।
স্বামী : ও !!! মাত্র ২ জনের সাথে প্রেম করেছো..? এই যুগে এগুলো কিছু না। কিন্তু, এই দুইশ টাকা কিসের..??
স্ত্রী : গত সপ্তায় এই ড্রাম থেকে
.
.
.
৪ কেজি চাল বিক্রি করেছিলাম। এটা তারই টাকা।
 



গেরস্তের তাড়া খেয়ে তিন চোর গিয়ে ঢুকল এক আলুর গুদামে। ঢুকেই তিনজন চটপট ৩টা আলুর বস্তার ভেতর ঢুকে পড়ল। ছুটতে ছুটতে গেরস্তও এসে ঢুকলেন আলুর গুদামে। কী মনে করে যেন হাতের লাঠি দিয়ে একটা বস্তায় খোঁচা দিলেন। ভেতর থেকে শব্দ এলো, ‘ম্যাঁও’। ‘ওরে, আলুর বস্তায় কখনো বিড়াল থাকে?’  বলেই গেরস্ত বস্তার ভেতর থেকে প্রথম চোরকে পাকড়াও করলেন। আরেকটা বস্তায় খোঁচা দিতেই ভেতর থেকে শব্দ এল, ‘ঘেউ ঘেউ’! ‘ওরে, আলুর বস্তায় কখনো কুকুর থাকে?’ বলেই গেরস্ত বস্তার ভেতর থেকে দ্বিতীয় চোরকে পাকড়াও করলেন। আরেকটা বস্তায় খোঁচা দিতেই এবার ভেতর থেকে শব্দ এল, ‘আলু, আলু’!
 
ঢাকায় একটি উঁচু বিল্ডিং দেখে দুইপাগলের কথা হচ্ছে-
১ম পাগল – দোস্ত দেখ কত উঁচা বিল্ডিং, এইটা এতো উঁচায় রঙ করল কেমনে?
২য় পাগল – হুর ছাগল, এইটা ব্যাপার নাকি? কাইত কইরা রঙ করছে, পরে সোজা কইরা খাড়া করাইছে, কিন্তু

/
/
/
/
ভাবনার বিষয় হইল “এই ছোট গেট দিয়া এতো বড় বিল্ডিং ঢুকলো কেমনে?”
স্যার : এই টুনটুনি তুই বলতো পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী কোনটি ?
টুনটুনি : পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হচ্ছে
:
:
:
গরু ।
স্যার : হায় খোদা ! এইটা কেমনে সম্ভব । ওকে ব্যখ্যা দে ?
টুনটুনি : ব্যখ্যা তো আরও সহজ । বাংলা ২য় পত্রে প্রবাদ আছে... অতি চালাকের গলায় দড়ি । বেশির ভাগ গরুর গলায় দড়ি থাকে । সুতরাং গরুই সবচেয়ে চালাক প্রাণী (প্রমাণিত)
 
 
স্যারঃ বল্টু ১০টি রাসানয়িক দ্রবের নাম বলো!
( বল্টু ১০ টি পারে না তাই )
বল্টুঃ
১। ফ্লোরিন
২। ব্রোমিন
৩। আয়োড়িন
*
*
*
*
*
*
৪। নওরিন
৫। জেসমিন
৬। ইয়াসমিন
৭। পারভিন
৮। নাজমিন
৯। শারমিন
১০। জেমিন

 
 
 



বল্টু নতুন বিয়ে করেছে।। প্রথম বার যখন শশুর বাড়ি গেল দাদি শাশুড়ি তাকে নতুন সাবান দিয়ে নদীতে গোসল করতে পাঠালো। কিন্ত বল্টু নদীর তীরে গিয়ে সাবানের সুগন্ধ পেয়ে বুঝলো এটা চকলেট।। তাই খেয়ে ফেললো। দাদী শাশুড়ি রাগ হয়ে বল্টুর বাবা কে বলল : আপনার ছেলের কাছে আমার নাতনি বিয়ে দেয়া ভুল হয়েছে। সে এতো বোকা যে নদীর তীরে গিয়ে সাবান খেয়ে ফেললো!!
তখন বল্টুর বাবা বললো : কি বোকা ছেলে ছি! !!!
..
..
..
..
..
..
..
..
..
খাওয়ার জিনিস খাবে কিন্ত বাড়িতে বসে না খেয়ে নদীর তীরে গিয়ে খেলো!!! মান সম্মান কিছু রইলো না!!!!

 
এক দোকানদার বাড়িতে খেতে গেছে। তার ছোট্ট মেয়েটি দোকান পাহাড়া দিচ্ছে। এমন সময় একটা খোদ্দের এলো.....
খোদ্দেরঃ এইযে খুকি, এখানে যে এতো লজেন্স রয়েছে তোমার খেতে ইচ্ছা করেনা..?
মেয়েঃ খেতেতো ইচ্ছা করে, কিন্তু গুনতিতে কম হলে বাবা বকবে।
খোদ্দেরঃ তার মানে তুমি চুরি করে লজেন্স খাওনা তাইতো..?
মেয়েঃ না খাই, তবে গুনতিতে যাতে কম না হয়,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তাই চুসে আবার রেখে দিই।

দেয়ালে সাঁটানো পোস্টার পড়াটা হাবলুর অভ্যাস হয়ে গেছে। কাল রাতের বেলায় সড়কবাতির খুঁটির একটু ওপরে একটি পোস্টার দেখে থমকে দাঁড়াল হাবলু। কিন্তু বিদ্যুৎ না থাকায় সে কিছুতেই ওই পোস্টারটি পড়তে পারছিল না। সকাল হলে কেউ না কেউ পোস্টারটি ছিঁড়ে ফেলবে, এই ভয়ে সে ভাবল, খুঁটির ওপরে উঠে মোবাইলের আলো দিয়েই সে পোস্টারটি পড়বে। যেই ভাবা সেই কাজ। হাবলু তরতর করে ওই খুঁটির ওপরে উঠে গেল। খুঁটির ওপরে উঠেই মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে হাবলু পোস্টারে পড়ল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
‘‘এই খুঁটিতে আজকেই নতুন রং করা হয়েছে। দয়া করে কেউ হাত দিবেন না।’’
 
 
মফিজঃ ডাক্তার সাহেব, ডাক্তার সাহেব, জলদি চলেন। আমার বৌ কে বাঁচান, ওকে সাপে কামড়েছে।
ডাক্তারঃ সে কি!! কোথায় কামড়েছে? হাতে না পায়ে? ক্ষত স্থান থেকে একটু দূরে শক্ত করে বেঁধেছ?
মফিজঃ জী ডাক্তার সাহেব, মাথায় কামড়েছে। আমি বুদ্ধি করে ওর গলায় গামছা দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রেখে এসেছি। বাঁধার সময় বৌ যদি-ও খুব ছটফট করছিল, কিন্তু আমি পাত্তা দেই নাই....
 
 
 



জরিনা : জান, আগামীকাল আমার বার্থ ডে, আমাকে তুমি কি দিবা ?
.
.
মোকলেস : আমি তোমাকে একটা রিং দিবো !
.
.
জরিনা: সত্যি, রিং দিবা ? ... ওয়াউ ! ইউ আর রিয়েলি গ্রেট !!
.
.
মোকলেস : কিন্তু জান, তুমি রিংটা ধরো না ! আমার মোবাইলের ব্যালেন্স অনেক কম !!

 
এক হাঁড়কিপটে লোকের ঘরে মেহমান এল,
কিপটে : কি খাবেন?? ঠান্ডা না গরম??
মেহমান : ঠান্ডা ।
কিপটে : পেপসি নাকি রুহ আফজা??
মেহমান : পেপসি ।
কিপটে : গ্লাসে খাবেন নাকি বোতলে??
মেহমান : গ্লাসে ।
কিপটে : নরমাল গ্লাসে না ডিজাইন ওয়ালা গ্লাসে??
মেহমান : ডিজাইন ওয়ালা গ্লাসে ।
কিপটে : কি ডিজাইন ফুলের নাকি ফলের??
মেহমান : ফুলের ডিজাইন ।
কিপটে : কি ফুল, গোলাপ না বেলি?
মেহমান : গোলাপ ফুলওয়ালা ।
কিপটে : বড় বড় গোলাপ ফুলওয়ালা নাকি ছোট ছোট গোলাপওয়ালা?
মেহমান : ছোট ছোট ।
কিপটে : সরি আপনাকে তাহলে আমি আর পেপসি খাওয়াতে পারলাম না
.
.
.
.
কারন আমার ঘরে ছোট ছোট গোলাপের ডিজাইন ওয়ালা কোন গ্লাস নেই!!!!!
বাড়িতে আসার জন্য ধন্যবাদ!!!!! আবার আসবেন!!!!

 
 
পুলিশ : তুমি কোথায় থাকো..?
বল্টু : আমার বাবা মা এর সাথে।
পুলিশ : তোমার বাবা মা কোথায় থাকেন?
বল্টু : আমার সাথে।
পুলিশ : তোমরা সবাই কোথায় থাকো ?
বল্টু : একসাথে।
পুলিশ : উফফ তোমার বাসা কই ?
বল্টু: আমার প্রতিবেশীর বাসার পাশে।
পুলিশ : তোমার প্রতিবেশীর বাসা কোথায় ?
বল্টু : আপনারে যদি বলি আপনি বিশ্বাস করবেন না।
পুলিশ : আরে ভাই আগে বল কই?
.
.
.
.
বল্টু : আমার বাসার পাশে।
 
 
 



বল্টু আর পল্টু দুই মাতাল গ্যালারিতে বসে ক্রিকেট ম্যাচ দেখছে। এমন সময় ব্যাটসম্যান ছক্কা হাঁকালেন।
বল্টু: ওহ! কী দারুণ একটা গোল দিল!

/
/
/
/
/
পল্টু: আরে বুদ্ধু, গোল কি এই খেলায় হয় নাকি? গোল তো হয় ক্রিকেট খেলায়!!!

 
ভারতীয় বোলারদের জন্য
* ভারতীয় কোনো বোলার বল করলে এবং বিপক্ষ দলের ব্যাটসম্যানের ব্যাটে বল লাগালে ‘ব্যাট বিফোর দ্য উইকেট (বিবিডব্লিউ)’ বলে বিবেচিত হবে। ফলে ব্যাটসম্যান আউট হয়ে যাবে।
* ভারতীয় বোলারদের বলে কোনো ব্যাটসম্যান যদি বল মেরে সীমানার বাইরে পাঠায়, তাহলে সেটা আউট বলে বিবেচিত হবে। এবং ব্যাটসম্যানকে বল কুড়িয়ে নিয়ে আসতে হবে।
* ভারতীয় স্পিনারদের বল যদি বাঁক না খায় তাহলে ‘নো ব্যাট’ আইনে ব্যাটসম্যান ছাড়াই খালি স্টাম্পে বল করবে। বল যদি স্টাম্পে লাগে তাহলে ড্রেসিংরুমে বসে থাকা পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো ব্যাটসম্যান আউট বলে বিবেচিত হবে।
* বল করার পর ব্যাটসম্যান যদি বল না খেলে ছেড়ে দেয় তাহলে কট বিহাইন্ড বলে বিবেচিত হয়ে ব্যাটসম্যান ড্রেসিংরুমে ফেরত যেতে বাধ্য থাকবে।
* এ ছাড়া বল ব্যাটসম্যানের ব্যাটে লাগলে আউট, ব্লক করলে আউট, হেলমেটে লাগলে আউট, হেলমেটে না লাগলেও আউট হবে। আর যদি সত্যি সত্যি আউট হয়, তাহলে বিপক্ষ দলের একসঙ্গে দুটি উইকেট চলে যাবে।
* বল–ব্যাটের মাঝ বরাবর লাগলে ভারতীয় স্কোরে অটো ছয় রান যোগ হবে। ব্যাটের কানায় লাগলে চার রান যোগ হবে। ব্যাটে না লাগলে যোগ হবে দুই রান এবং ব্যাট চালালেই এক রান।
* ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের ক্যাচ ধরলে ফিল্ডারের ম্যাচ ফির ৭০ পারসেন্ট কাটা যাবে। আর কোনো বোলার যদি তাদের আউট করে তাহলে সেই বোলারকে দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ করা হবে।
 
 
এক বয়স্ক স্বামী-স্ত্রী তাদের বিজ্ঞানী মেয়ের কাছ থেকে একটা চিঠি পেলেন৷ মেয়ে দেশের বাইরে কাজ করে৷ প্রিয় বাবা মা, আমি তোমাদের অনেক মিস করছি৷ আমি একটা প্রোজেক্টে কাজ করছি৷ সেটার কাজ শেষ করতে অনেক দিন লাগবে৷ কিন্তু আমি তোমাদের বয়স্ক দেখতে চাইনা৷ আমি তোমাদের ওরকমই দেখতে চাই, যেমনটি আমি দেখে এসেছি৷ আমি তোমাদের একটা ঔষধ পাঠালাম৷ যেটা আমি বানিয়েছি, এটা খেলে তোমাদের বয়স কমে যাবে৷ তোমরা দুজনে এটা এক ফোটা করে খেও, যাতে বয়স কমে যায়৷ তোমাদের অনেক ভালোবাসি৷
ইতি- তোমাদের মেয়ে
.
এক বছর পর মেয়ে ফিরে এলো৷ সে দেখল তার বাবা যুবক আর হ্যান্ডসাম হয়ে গেছে৷ আর তার কোলে একটা বাচ্চা৷ মেয়ে তো মহাখুশি৷ সে ভাবল, তার বাবা মায়ের বয়স কমে আরেকটা বাচ্চা নিয়েছে৷ মেয়ে তার মায়ের কথা জিজ্ঞেস করল৷ তার বাবা বলল : তোমার মা আমাকে কম বয়স্ক দেখে ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়েছিল৷ সে চাইত তার বয়স আরো কমে যাক৷ তাই সে পুরো বোতল ওষুধ খেয়ে ফেলে, যাতে আমি আর খেতে না পারি আর তার বয়স আরো কমে যায়৷ আর, এখন সে আমার কোলে৷
 
 
নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা করে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন। চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন। এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি। আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল। তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন, ‘কী লজ্জা! এত ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।’ ব্যাটসম্যান তখন বললেন, ‘লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।
 



বল্টু এক মেয়েকে ভালোবাসে তাই গেলো প্রোপস করতে।
বল্টু: এক্স কিউজ মি আই লাভ ইউ সো মাচ ডার্লিং! ডু ইউ লাভ মি ?
এই শুনে মেয়েটি তার ড্রাইভার কে দিয়ে বল্টুকে খুব মার দিলো। এতেও মেয়েটির রাগ না কমাতে সে নিজেও বল্টুকে কতক্ষণ মারলো। তাতেও মেয়েটির রাগ কমলো না। শেষে বাসার সব লোক মিলে বল্টুকে মারলো।
মাইর খেয়ে বল্টু কোন রকম উঠে দাড়িয়ে বলে -  ম্যাডাম সব কিছু ত ঠিক আছে তাহলে কি আমি উত্তরটা না বলেই ধরে নিবো ?

 
হাবলু ভীষণ অলস। একদিন ঘটনাক্রমে সে একটা জাদুর প্রদীপ পেল। প্রদীপ ঘষতেই হাজির হলো দৈত্য। দৈত্য বলল, ‘আমি তোমার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব। ঝটপট বলো।’
হাবলু বলল, ‘আমি একটা পোষা ঘোড়া, একজন কুস্তিগীর আর একটা পিপড়া চাই।’
দৈত্য: ঘোড়া কেন?
হাবলু: বাইরে একে তো প্রচণ্ড রোদ, তার ওপর যানজট। আমি ঘোড়ার পিঠে চড়ে এক ছুটে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে চাই।
দৈত্য: কুস্তিগীর দিয়ে কী হবে?
হাবলু: কুস্তিগীর আমাকে ঘোড়ার পিঠে তুলে দেবে।
দৈত্য: তা তো বুঝলাম। কিন্তু পিঁপড়া কেন?
হাবলু: ঘোড়া কি কষ্ট করে আমি ছোটাব নাকি? পিঁপড়া কামড় দেবে আর ঘোড়া ছুটবে!

বল্টু গেছে দোকানে বিষ কিনতে।
দোকানদার : ভাই বিষ দিয়া কি করবেন?
বল্টু: আত্মহত্যা করব।
দোকানদার: ক্যান ভাই?
বল্টু:কিছু কিছু জিনিস আছে কাউকে বোঝানো যায় না।
দোকানদার: মানে?
বল্টু:আজ সকালে আমি গরুর দুধ দোহাচ্ছিলাম। হঠা্ৎ করেগরুটা বাম পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল। আমি বাধ্য হয়ে বাশের সাথে বাম পা বেধে রাখলাম। এরপর গরুটা ডান পা দিয়ে লাথি মারা শুরু করল। আমি এবার গরুর ডান পা ও বাশের সাথে শক্ত করে বাধলাম। অবশেষে লেজ দিয়ে বাড়ি মারতে লাগল। ভাবলাম লেজটাও বেধে রাখি। কিন্তু লেজ বাধার জন্য কিছু পেলাম না। শেষমেষ নিজের বেল্ট খুলে বাধতে লাগলাম। বেল্ট খোলার কারণে আমার প্যান্ট হঠাৎ করে খুলে গেল। এমন সময় আমার বউ গোয়ালে এসে আমাকে ঐ অবস্থায় দেখলো। ……….এখন আপনিই বলেন আমি আমার বউকে কি করে তা বোঝাব???? বউ আমাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে গেছে। এ জীবন আমি আর রাখতে চাই না।
দোকানদার: ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে???
 
 
একরাতে রাজা আর রানী গল্প করতে করতে কথায় কথায় রানী বলে ফেললেন : "সব স্বামীরাই বউয়ের কথা শোনে। রাজা রানীর কথায় একমত হলেন না। তখন তারা একে অপরের সাথে তর্ক করতে শুরু করে দিল। এক পর্যায় রাজা রানীকে বললেন : "ঠিক আছে কালই প্রমাণ হয়ে যাবে কে কার কথা শোনে।" পরের দিন রাজ্যে ঘোষণা করা হল “সব বিবাহিত প্রজাদের জন্য রাজা এক বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছেন”।  তখন সব বিবাহিত প্রজার হুড়োহুড়ি দিয়ে রাজপ্রসাদের সামনে হাজির হলো। রাজদরবারের সামনে দুইটা সাইনবোর্ড লাগানো হলো।  ১টা যারা বউয়ের কথা শোনে তাদের লাইন, আরেকটা যারা বউয়ের কথা শোনেনা তাদের লাইন।  তখন সবাই ঠেলাঠেলি করে যারা বউয়ের কথা শোনে সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো। কিন্তু বল্টু বেচারা যারা বউয়ের কথা শোনে না সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো।  রাজা হেরে গিয়েও একদিক থেকে খুশি হলেন, যাক রাজ্যে এক বান্দা তো আছে যে বউয়ের কথা শোনে না।  তখন রাজা কৌতুলি হয়ে বল্টুকে জিজ্ঞাসা করলো : "কি ব্যাপার তুমি এই লাইনে এসে দাড়ালে কেনো..? তখন বল্টু বললো : “আমার বউ আমাকে বেশি হুড়োহুড়ির মধ্যে যেতে মানা করেছে।”
 
 
 



ছেলে ও বাবার মধ্যে বিশ্বকাপ নিয়ে কথা হচ্ছে
বাবা: বলত বাবা, ICC মানে কি?
ছেলে: Indian Currency Collector
বাবা: ছেলের জবাবে অবাক হয়ে, আচ্ছা বাবা তুমি তো বড় হয়ে ফাস্ট বোলার হবা।তাই না?
ছেলে: হুম!
বাবা: বলত দেখি, নো বল কাকে বলে?
ছেলে: কোমড়ের নিচে যে বল হয় তাকে নু বল বলে!!
বাবা: আরো অবাক হয়ে, নো বল কখন দেয়?
ছেলে: বিপক্ষ দল যদি indian player হয় এবং আউট হয় তখন নো বল দেয়া হয়।
বাবা: আচ্ছা, ক্যাচ কিভাবে ধরে?
ছেলে: বাউন্ডারি লাইনে একপা দিয়েও ধরা যায়, যদিও পারা না দিলেই ভাল।
বাবা: আদর্শ আম্পায়্যার কাকে বলে?
ছেলে: কোমড়ের নিচে যে নো বল দেয় তাকে আদর্শ আম্পায়্যার বলে।
 
ইংরেজ আমলে এক বাঙালির এক রাতে 'বেড়া' চুরি হয়েছে। সে ইংরেজদের থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে বড় বাবুকে বলল "হুজুর কাল রাতে আমার ব্যেড়া চুরি হয়েছে।"
বাবু : what is bera..?
লোক : ব্যেড়া হুজুর।
বাবু : what..?
লোকটি ভাবল আচ্ছাই তো। একে কি করে বোঝাই। অনেক ভেবে তিনি ইংরাজিতে যা বললেন তা হল,

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"বম্বু ইজ দা ফাড়া ফাড়া, তারপর ইট ইজ খাড় খাড়া, five ইন্চি ছাড়া ছাড়া, তার উপর পেরেক মারা। ইট ইজ এ ব্যেড়া হুজুর, ইট ইজ এ ব্যেড়া।"

একটি লোক অতিরিক্ত স্পিডে গাড়ি চালানোর দায়ে ট্রাফিক পুলিশ দাঁড় করালো।
পুলিশঃ কী ব্যাপার, এত স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিলেন কেন..?
লোক : কী করবো? আমার তো লাইসেন্স নেই।
পুলিশঃ কী সর্বনাশ! লাইসেন্স ছাড়াই গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছেন..?
লোকটি : কী আর করা। আমার স্ত্রীকে হঠাৎ খুন করে ফেললাম। লাশটাকে তো গুম করতে হবে।
পুলিশঃ (ভড়কে গিয়ে) লাশ কই..?
লোক : বনেটে আছে।
সঙ্গে সঙ্গে ওয়্যারলেসে সবখানে খবরটা জানিয়ে দিলেন ট্রাফিক পুলিশ। তার মনে একজন ভয়ংকর অপরাধী ধরার সাফল্যে প্রমোশনের আশা। পুলিশের বড় কর্তা সবাই এসে হাজির, সঙ্গে মিডিয়া। লোক চারদিক থেকে ঘিরে ধরা হলো। বড় কর্তা জিজ্ঞেস করলেনঃ 'তুমি নাকি খুন করেছো?'
লোকটি শুনে চেঁচিয়ে উঠলঃ 'এই পুলিশ একটা মিথ্যুক। ঘুষ না পেয়ে আমাকে ফাঁসাতে চাইছে।
আমি খুনটুন কিছু করিনি।' বড় কর্তা লোকটির কথায় কান না দিয়ে গাড়ির বনেট তুললেন। সেখানে কিছু নেই। পুরাই ফাঁকা। রাগত দৃষ্টিতে তিনি এবার ট্রাফিক পুলিশের দিকে তাকালেন।  পুলিশ বেচারা আমতা আমতা করে বলতে লাগলেনঃ 'লোকটা লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাচ্ছে।' লোকটি সঙ্গে সঙ্গে চেঁচিয়ে উঠল, "ব্যাটা মিথ্যুক, এটা কী..?'' এই বলে পকেট থেকে লাইসেন্সটা বের করে দিল। লাইসেন্স দেখে পুলিশ আমতা আমতা করে আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলেন, তখন লোকটি চেঁচিয়ে উঠলো, 'বলুন, আরো বানিয়ে বানিয়ে বলুন। এবার নিশ্চয়ই বলবেন যে আমি বেশি স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিলাম।''
 
 
স্ত্রী : ওগো, দেখ, বাইরে থেকে একটা জুতো এসে ঘরে পড়ল।
.
.
.
.
.
.
স্বামী : তুমি গান চালিয়ে যাও, তা হলে এর জোড়াটাও এসে পড়বে।

 
 
 



এক গাড়িতে বল্টু তার ফ্যামিলি নিয়ে যাচ্ছে। বল্টুর বাবা পিছনের ছিটে ঘুমাচ্ছে আর মা বল্টুর পাশে বসা। হঠাৎ রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ থামিয়ে, বলল, আজ সুরক্ষা সপ্তাহ। আপনি ছিট বেল্ট পরে গাড়ি চালাচ্ছেন তাই সরকার
আপনাকে ১০,০০০ টাকা পুরস্কার দিবে। আপনি এই পুরস্কার দিয়ে কি করবেন...? ? ?
বল্টু, প্রথমে আমি আমার ড্রাইভিং লাইছেন্স বানাবো । তখন বল্টুর মা বলল "ওর কথা বিশ্বাস করবেন না স্যার।
নেশা করে যা খুশি তাই বলে ! "







পুলিশের কথা শুনে বল্টুর বাবা ঘুম থেকে উঠে, "আরে বল্টু ,আমি আগেই বলছিলাম চুরি করা গাড়ি নিয়ে আমরা বেশী
দূর যেতে পারবো না।
 
 
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল..., এক ইঁদুর এসে বলে, “ভাই নেশা ছেড়ে দাও, আমার সাথে এসো, দেখ জঙ্গল কত সুন্দর।”
চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগলো.... সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল। ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল। এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো। কিছুদুর এগিয়ে তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে। ইঁদুর তাকেও একই কথা বলার সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির
গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কষিয়ে এক থাপ্পড়।

হাতি তো অবাক..!!
"বেচারাকে মারলেন কেন..?"
বাঘ বলল, "এই শালা কালকেও গাঁজা খেয়ে আমাকে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরিয়েছিল"।

 
 
বাবা : তোর রেজাল্ট কি...???
ছেলে : ওই পাশের বাড়ির ডাক্তার সাহেবের ছেলে ফেল করেছে।
বাবা : তোর রেজাল্ট কি...???
ছেলে : ওই আরো দুইটা বাড়ির পরে উকিল সাহেবের ছেলে ফেল করেছে।
বাবা : তোর রেজাল্ট কি?
ছেলে : ওওম তুমি কি লাট সাহেব নি যে তোমার ছেলে পাশ করব ?

 
 
বল্টু পরিক্ষা দিচ্ছে।
প্রশ্ন-নিউটনের সুত্রের বিবরন দাও।
বল্টুর উত্তর
একদিন নিউটন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেখলেন একটি ছাগল তার সামনে দিয়ে যাচ্ছে। তিনি ছাগলটিকে থামালেন ব্যস আবিষ্কার হয়ে গেল প্রথম সুত্র কোন কিছু না থামালে তা চলতেই থাকে। এরপর তিনি F বল নিয়ে ছাগলকে লাথি মারলেন।ছাগল বলে উঠল ম্যা (MA)। আবিষ্কার হয়ে গেল দ্বিতীয় সুত্র F=MA. এবার তিনি ছাগলকে আরো জোরে লাথি দিলেন। ছাগল তাকে এবার তার শিং দিয়ে গুতো দিল। তখন তিনি একটি কথা বুঝতে পারলেন যা তার 3 নম্বর সুত্র। প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রীয়া আছে। স্যার খাতা দেখে অজ্ঞান ।
 



 
 
দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতাল থেকে পালানোর প্ল্যান করলো।
১ম পাগলঃ আমরা সকাল সকাল মেইন গেটে গিয়ে পাহারাদার কে খুব করে মারবো, তারপর গেট খুলে পালিয়ে যাবো।
২য় পাগলঃ হ্যাঁ, এটাই ঠিক হবে।
পরের দিন পাগল দুটো তাদের প্ল্যান মতো মেইন গেটে উপস্থিত হলো, কিন্তু গেটে কোনো পাহারাদার ছিল না, আর গেটও খোলা ছিল। পাহারাদার কে সেখানে দেখতে না পেয়ে নিরাশ হয়ে,
১ম পাগল বললঃ ইসসসসসস..... আমাদের প্ল্যানটাই ভেস্তে গেল। শালা পাহারাদারটা কোথায় মরতে গেছে কে জানে !!!
আজ ও থাকলে আমরা পালিয়ে যেতে পারতাম..।
২য় পাগলঃ হুমমমমম.... মেইন গেটও বন্ধ নেই যে, খুলে পালিয়ে যাবো। আজ ফিরে যাই চল....
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
অন্যদিন আবার ট্রাই করবো....।
মন্টু আর ঘন্টু খুব চাপাবাজ আর চিটার। একদিন তারা ট্রেইনে উঠলো, কিন্তু টিকেট কাটলো না। কন্টেকটার মন্টুর কাছে এল।
কন্টেকটার : আপনার টিকেট কই..?
মন্টু : ভাই টিকেট কিনছিলাম। হারাইয়া গেসে।
এই শুনে কন্টেকটার মন্টুকে ঠাস করে দুইটা চড় মেরে ঘন্টুর কাছে আসলো।
কন্টেকটার : আপনার টিকেট দেখান।
ঘন্টু : উফ্ফ !! ভাই, ঐ শালাকে আর দুইটা থাপ্পর মারের। কারন,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার টিকেটটাও ওর কাছেই ছিল।
 
 
এক কৃষকের ছেলে গাড়ীভর্তি ধানের বস্তা নিয়ে যাচ্ছে হাটে।একটা বাড়ির সামনেগরুর গাড়ী উলটে গেলো। ঐ বাড়ীর মালিক তখন খাচ্ছিলেন। তিনি এসে দেখলেন অল্প বয়সি ছেলে গাড়ির সঙ্গে উলটে পড়ে গেছে। বাড়ির মালিক বললেন, "গরুগুলো বেঁধে তুমি আমার বাড়ি এসো। আমি খেতে বসেছি। তুমিও চারটা খেয়ে নাও। পরে তোমার বস্তাগুলো তোলার ব্যাবস্থা করা হবে।"
ছেলেটি বল্ল, ”না আব্বু রাগ করবে।

লোকটি বলল, আরে রাগ করবে না, আমি খেতে বসেছি, চাইলেই তো আর তোমাকে সাহায্য করতে পারবনা। আসো, আগে দুটা ভাত খেয়ে নাও।"
ছেলেটি বলল- না, আব্বু রাগ করবে।
লোকটি বলল, আরে করবে না। এসো তো। ভদ্রলোক জোড় করে ছেলেটিকে বাড়ির ভিতর নিয়ে গেলেন।
ছেলেটি হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসলো। খাওয়া ভালোই হল। হাত মুছে ছেলেটি বলল, "আব্বু রাগ করবে।"
বাড়ির মালিক বললেন, "না না রাগ করবেনা। তোমার আব্বু কোথায়? ছেলেটি বলল, আব্বু ঐ
.
.
.
.
.
.
.
.
ধানের বস্তাগুলোর নিচে চাপা পড়ে আছে।

 
 
জানালা দিয়ে একটি রিকশা দেখালো"
-> বল্টু :- এই রিকশা যাবা ???
->রিকশাওয়ালাঃ :-যামু।
.
.
. .
.
.
.
.
. .
বল্টুঃ- তাইলে যাও !!! এনে দাড়াইয়া আছো কেন?

 



কোনো এক সন্ধ্যায় পল্টু দেখে যে, তার বাগানে কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছে।  চোর ভেবে পল্টু ধনুক বের করে চোরকে লক্ষ্য করে তীর ছুড়ল ।  পরদিন সকালে গিয়ে দেখে যে, বিকেলে গোসল শেষে বল্টু নিজের পাঞ্জাবি মেলে দিয়েছিল । সেইটাই ঝুলতাছে, যেটাকে পল্টু চোর মনে করে তীর ছুড়েছিল এবং ঐ তীরবিদ্ধ হয়ে বল্টুর পাঞ্জাবি ছিদ্র হয়ে যায় । এইটা দেখে পল্টু আনমনা হয়ে শুকরিয়া আদায় করল এই ভেবে যে, বল্টুর ১৬ গোষ্ঠীর ভাগ্য ভালো যে বল্টু ঐ পাঞ্জাবির ভেতরে ছিল না ।
 
 
 
 
মেয়ে: বাবা, আমার একটা ল্যাপটপ চাই।
বাবা: ল্যাপটপ দিয়ে কি হবে? তোর তো একটি কম্পিউটার আছে।
মেয়ে: বাবা, তাহলে আমাকে একটা ভালো মেকআপ বক্স কিনে দাও।
বাবা: মেকআপ বক্স দিয়ে কি হবে? তোর কম্পিউটারে তো ফটোশপ লাগানো আছে!!!
 
 
মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে।
OFFICER, ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"

পল্টু : "Sir, এটা বন্দুক"।
OFFICER : "না ! এটা বন্দুক না ! এটা তোমার ইজ্জত, তোমার গর্ব, তোমার মা হয় মা "।
.
.
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"

বল্টু : "Sir, এটা
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পল্টুর মা, ওর ইজ্জত, ওর গর্ব, আমাদের আন্টি হয়"!

 



স্বামী স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়ার পর.......
স্ত্রীঃ এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হব !!!
স্বামীঃ এই, এই নাও চকলেট খাও।
:
:
স্ত্রীঃ থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবেনা।
!
!
!
!
!
!
!
!
!
স্বামীঃ না রে পাগলি, .........."শুভ কাজের আগে, একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়।"

 
 
এক ‍ভদ্রলোক তার বাচ্চাটিকে নিয়ে পার্টিতে গেছেন। আড্ডায় আড্ডায় তিনি অনেকক্ষণ ধরেই মদ্যপান করছেন।
হঠাৎ তার বাচ্চার কথা মনে হতেই পাশে তাকিয়ে দেখলেন তার বাচ্চাও খানিকটা মদ্যপান করে ফেলেছে। তিনি ঐ মদ্যপ অবস্থায় নিজেই গাড়ি চালিয়ে পার্টি থেকে বাসায় ফিরছেন আর একটু পর পর বাচ্চাকে বকছেন। হঠাৎ একজন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তার গাড়ি থামিয়ে প্রশ্ন করছেন.....
ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার গাড়ি চালানো দেখে আমার সন্দেহ হচ্ছে, আপনি নিশ্চয় মাতাল অবস্থায় গাড়ি  চালাচ্ছেন।
লোকটিঃ না, আমি মাতাল নই।
ট্রাফিক পুলিশঃ আচ্ছা ঠিক আছে, আপনি হা করুন, আমার কাছে ডিটেক্টর মেশিন আছে আমি চেক করছি আপনি মাতাল কিনা।
লোকটি হা করলো এবং মেশিনে “মাতাল” সিগনাল দিল।
ট্রাফিক পুলিশঃ মেশিন বলছে, আপনি মাতাল।
লোকটিঃ আপনার মেশিন নষ্ট।
ট্রাফিক পুলিশঃ অসম্ভব !!
লোকটিঃ ঠিক আছে, আপনি আমার এই ছোট বাচ্চার মুখে মেশিনটি ধরুন, দেখি কি সিগনাল দেয়? এতটুকু বাচ্চাতো আর মদ পান করে না !!
ট্রাফিক পুলিশঃ ঠিক আছে, বাবু মুখ হা করো তো।
বাচ্চাটি মুখ হা করলো, এবং মেশিনে যথারীতি “মাতাল” সিগনালই দিল।
সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশটি লজ্জিত হয়ে বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আপনার সময় নষ্ট করার জন্য স্যরি। অনেক দিন আগের মেশিন তো তাই মাঝে মধ্যেই ডিস্টার্ব দেয়..!!!
 
 
শিক্ষকঃ আচ্ছা সুমন বল তো একটা মোরগের ডিম টিনের চালে রাখা হল তখন কী হবে?
সুমনঃ যে দিকে ঢালু ডিমটা সেদিকে গড়িয়ে পড়বে মাটিতে।
শিক্ষকঃ গুড।
এ সময় ক্লাসের আরিফ হাত তুলল।
শিক্ষকঃ তুমি কী বলতে চাও?
আরিফঃ স্যার, ডিমটা পড়বে না, শূণ্যে ভেসে থাকবে।
শিক্ষকঃ মানে?
আরিফঃ এটা মোরগের পাড়া ম্যাজিক ডিম তো, তাই।

 
 
 
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে -
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?

/
/
/
/
/
/
/
/
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
 
 
প্রেম করা যদি পড়ালেখা করার মত বাধ্যতামূলক হতো, তাহলে কি হতো..?
১) মায়ের ডায়লগঃ আজকে সারাদিন একটা মেয়েও পটাস নাই, আজ আসুক তোর বাবা।
২) বাবার ডায়লগঃ হারামজাদা, তোকে খাইয়ে পরিয়ে কি লাভ..? দশটা মেয়ের মধ্যে সাতটার কাছ থেকে ছেঁকা খেয়ে বাড়ি ফিরেছো।
৩) স্কুলের টিচারের ডায়লগঃ কাল সবাই ৩টা নতুন মেয়ে ফিটিং করে নিয়ে আসবে।
৪) প্রাইভেট টিচারের ডায়লগঃ কাল সারারাত চুমকির সাথে ফোনে গেঁজাতে বলেছিলাম গেঁজিয়েছো..?
— হ্যাঁ স্যার।
— দেখি, কল- ডিউরেশন বের করো।
— ইয়ে মানে...
— বুঝছি, গ্যাজাও নাই।
একটা দিনও বাড়ির কাজ করোনা। ডাকো তোমার মাকে।
৫) হেডমাস্টার- তোমরা সবাই মন দিয়ে লাইন মারবে, কোন অসুবিধা হলে আমায় জানাবে।
৬) সবশেষে ছোটো বাচ্চরা : মা আজ প্রেম করতে যাব না।
মা : হারামজাদা আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন, প্রত্যেক দিন বলবে প্রেম করতে যাব না, প্রেম না করলে খাবি কী...?
 
 
এক ছাত্রকে পরীক্ষার হল থেকে টেনেহিঁচড়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে নিয়ে গেলেন এক শিক্ষক। ছাত্রটি তখন পরীক্ষা দিচ্ছিল। প্রধান শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাকে ধরে আনা হয়েছে। বলা হলো, সে নকল করছিল।
‘কী, এত বড় সাহস! নকল করছিল!’
‘জি, স্যার! নকল করছিল। প্রশ্নে এসেছে, মানুষের বুকে হাড়ের সংখ্যা কত।
স্যার, সে পরীক্ষার হলে শার্ট খুলে বুকের হাড় গুনছিল।

 
 
 



 
 
স্বামীঃ “হ্যালো, তুমি কই?”
স্ত্রীঃ “বাসায়।”
স্বামীঃ “ঠিক তো?”
স্ত্রীঃ “হ্যাঁ !!!”
স্বামীঃ “ব্লেন্ডার অন করো।”
স্ত্রী ব্লেন্ডার অন করল...ভরররররররর
স্বামীঃ “ওকে ডার্লিং, লাভ ইউ।”
আরেকদিন,
স্বামীঃ “হ্যালো, তুমি কই?”
স্ত্রীঃ “বাসায় জানু।”
স্বামীঃ “ঠিক তো?”
স্ত্রীঃ “হ্যাঁ !!! ঠিক”
স্বামীঃ “ব্লেন্ডার অন করো।”
স্ত্রী ব্লেন্ডার অন করল...ভরররররররর
স্বামীঃ “ওকে জানু, লাভ ইউ।”
এর পরেরদিন স্বামী হঠাৎ করে না জানিয়ে বাসায় আসলো। এসে দেখে বাসায় শুধু তাদের ছেলে। সে ছেলেকে জিজ্ঞেস করল “তোমার মা কোথায়?” ছেলে জবাব দিল “আমি জানি না। মা ব্লেন্ডার নিয়ে বাইরে গেছে।”
বল্টু গত দশ মাস ধরে একটা মেয়ের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু সে কিছুতেই বলতে পারছে না যে তাকে খুব ভালোবাসে। তো বল্টু ভাবল মেয়েটার জন্মদিনে সবার আগে wish করবে। কথা মতো message লিখে পুরো ১২:০১ send করল। সঙ্গে সঙ্গে বল্টুর মোবাইলে reply এল। বল্টুতো আনন্দে একেবারে আটখানা। ভাবল এখনই message টা দেখে আনন্দের মুহূর্তটা শেষ না করে কাল সকালে দেখবে। সকাল হল........
বল্টু message টা খুলতেই দেখল -
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"message sending failed.....due to insufficient balance"
 
 
শিক্ষকঃ বলতো বল্টু, বিদ্যুৎ আবিষ্কার না হলে কি হত ?
বল্টুঃ কি আবার হতো,
:
:
:
:
:
:
:
:
:
:
হারিকেন জ্বালিয়ে টিভি দেখতে হত!

 
 
এক মুরগির সাথে এক কাকের প্রেম চলতেছে। তো মোরগ এই কথা জানতে পেরে মুরগির কাছে গিয়ে বলল, আমার মধ্যে কিসের অভাব আছে? আমি অনেক স্মার্ট, কাকের চেয়ে আমি সুন্দর, আমি তোমার প্রতিবেশী, আমার আওয়াজও কাকের চেয়ে অনেক মিষ্টি, আবার আমি মোরগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, তারপরও তুমি আমাকে না ভালবেসে ঐ কাকটাকে ভালবাসতে পারলে???
.
.
.
মুরগি : আমি তোমার সৌন্দর্য ও যোগ্যতার প্রশংসা করি, কিন্তু মা বাবার বড় শখ আমি যেন 'এয়ার ফোর্সের' কাউকে বিয়ে করি.......!!
 



 
 
শিক্ষক : বল্টু কেমন আছো?
বল্টু : ভালো
শিক্ষক: আমার পড়াগুলো শিখেছো ১-১০০ পর্যন্ত??
বল্টু : জি মেডাম
শিক্ষক : কোন সংখাগুলো কঠিন মনে হলো?
বল্টু : ১১,২২,৩৩,৪৪,৫৫ এগুলো!!
শিক্ষক : কেনো কঠিন??
বল্টু : ১১ এর ১ কোনটি আগে হবে তা নিয়ে চিন্তিত, ২২ এর ২ কোনটি আগে হবে, ৩৩ এর ৩ কোনটি আগে হবে তাই ম্যাম!!!!!!!!!!!!

ছেলেঃ আচ্ছা, কালকে যিনি আমার ফোন রিসিভ করলেন, উনি কি তোমার স্বামী?
মেয়েঃ ছি ! আপনি এটা বলতে পারলেন ! আপনার মুখে বাঁধলো না?
ছেলেঃ সরি, ভুল হয়ে গিয়েছে। কিছু মনে করো না প্লিজ !
মেয়েঃ ইটস ওকে।
ছেলেঃ আচ্ছা উনি তাহলে কে ছিলেন ?
. .
. .
. .
. .
মেয়েঃ আমার ছেলে, ক্লাস টেনে পড়ে!

 
 
বল্টু : কলম আছে???
মেয়ে : না ।
(একটু পরে)
বল্টু : কলম আছে??
মেয়ে : বললাম না, নাই
(আর কিছুক্ষণ পর)
বল্টু : কলম.... আছে কলম???
মেয়ে : আর একবার বললে হাতুড়ি দিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেব।
(তার কিছুক্ষণ পর)
বল্টু : হাতুড়ি আছে???
মেয়ে : না ।
বল্টু : তাহলে কলম... আছে কলম???

 
 
রাত্রে স্বামী স্ত্রী দুজনে শুয়ে ছিল। রাত দুটোর সময় হঠাৎ স্ত্রীর ফোনে ম্যাসেজ টোন বেজে উঠলো। চমকে উঠে স্বামী স্ত্রীর ফোনে BEAUTIFUL লেখা দেখে স্ত্রীকে উঠিয়ে বললোঃ তোমার ফোনে ম্যাসেজ এসেছে BEAUTIFUL. তোমার ফোনে এমন ম্যাসেজ, কেন...??
স্ত্রী ধড়পড় করে উঠে বললোঃ "এই ৪৫ বছর বয়সে কে আর BEAUTIFUL বলবে....!!"
তারপর মোবাইল দেখে চিৎকার করে স্বামীকে বললোঃ এবার থেকে চশমা পরে ফোন হাতে নেবে। ওটা BEAUTIFUL লেখা নয়,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ফোন চার্জে দেওয়া ছিল, তাই BATTERYFULL লেখা দেখাচ্ছে...।।
 



একদিন স্বামী তার স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বের হলো। রাস্তায় একটা গাধা ঘাস খাচ্ছিলো তখন স্ত্রী মজা করে বলল।
স্ত্রী:" অই দেখো তোমার আত্মীয় ঘাস খাচ্ছে, যাও সালাম করে আসো।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্বামী:" আসসালামু আলাইকুম শশুর আব্বা।

 
 
বল্টু : বাহ্ ! দারুন ছবি একেছেন তো ! দেখে জিভে জল চলে এলো।
,
,
,
চিত্রশিল্পী : মানে ! এটাতো আধুনিক চিত্রকলা ! এতে জীবনের জটিলতা ফুটিয়ে তুলেছি ..

বল্টু : তাই বুঝি !
,
,
,
,
,
,
,
,
,
আমি ভাবলাম জিলিপির ছবি ..!

বাবা-মা কে না জানিয়ে বল্টু বিয়ে করে বউ নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। বউ দেখেই বাবার চক্ষু চড়কগাছ। মেয়ে দেখতে মোটেই সুন্দরী নয়। বাবা বল্টুকে পাশের ঘরে ডেকে ফিসফিস করে বলছেন, তুই এটা কী করলি, রাস্তা থেকে একটা মেয়ে ধরে এনে বিয়ে করলি?এ মেয়ের না আছে রূপ,না আছে সৌন্দর্য! একটা ভালো দেখে মেয়ে বিয়ে করতি আমার আফসোস থাকত না।








বল্টু বললো, এত আস্তে বলার কোন দরকার নেই বাবা, জোরে বল। এই মেয়ে কানেও একটু কম শোনে ..!!

 
 
পল্টু বন্দুক নিয়ে দরজায় দাড়িয়ে আছে।
পল্টুর স্ত্রী : কি হলো? দাড়িয়ে আছ কেন?
পল্টু : বাঘ শিকারে যাচ্ছি।
স্ত্রী : হ্যা, তা যাও।
.
.
.
.
.
.
.
পল্টু : কেমনে যামু? বাইরে একটা পাগলা কুত্তা খাড়াইয়া আছে !

 
এক লোক তোষক কিনে কাঁধে করে বাড়ি ফিরছে,পথে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা , "কিরে কত নিল?"
"দেড় হাজার টাকা"
"খাইছস তো বাঁশ! এক হাজার টাকার বেশি এইটার দাম হইতেই পারে না!"
কিছুদূর এগুতেই আরেকজন দাম জিজ্ঞেস করল । লোকটি এবার আর লজ্জা পেতে চাইল না, বলল এক হাজার টাকা ।
"দিছে তো তোরে বাঁশ দিয়া! আমার শালা পরশু ছয়শ টাকা দিয়া কিনছে!"
একটু পর যখন আরেক বন্ধু জিজ্ঞেস করল"কিরে কোথা থেকে আসলি?"
তখন লোকটি রেগেমেগে বলল "বাঁশ মারা খাইয়া আসলাম”।

 



এক ছাত্রী ক্লাসে দেরি করে এসেছে ৷ তাই স্যার রেগে গিয়ে জিজ্ঞেস করল-
স্যার: তোমার আসতে এতো দেরি হলো কেন?
ছাত্রী: স্যার আমার আব্বু আম্মু ঝগড়া করছিল ৷
স্যার: তো তার সাথে তোমার স্কুলে দেরি করে আসার সম্পর্ক কী?
.
.
.
.
.
.
ছাত্রী: স্যার ঝগড়া করার সময় আমার একটা জুতা আব্বুর হাতে আরেকটা জুতা আম্মুর হাতে ছিলো ..

 
 
এক সমবয়সী দম্পতি ছিল, দুজনেরই বয়স ৬০ বছর। একদিন এক শয়তানি পেত্নী এসে তাদের বললঃ আমি তোদের
দুজনের একটা করে ইচ্ছা পূরন করতে পারি, বল কে কি চাস?
স্ত্রীঃ আমি আমার স্বামীর সাথে গোটা পৃথিবী ঘুরতে চাই। পেত্নী চুটকি বাজিয়ে দুটো প্লেনের টিকিট বৌটাকে দিয়ে দিল। তারপর লোকটিকে বললঃ এবার তুই বল কি চাস......??
স্বামীঃ আমি আমার থেকে ৩০ বছরের ছোট বৌ চাই। পেত্নী এবারও চুটকি বাজালো, আর,
.
.
.
.
.
.
লোকটিকে ৯০ বছরের করে দিল!

কাজী : তুমি কি তোমার ফেসবুক স্ট্যাটাস সিংগেল থেকে ম্যারিড করতে রাজি আছো? বলো একসেপ্ট?
ছেলে : একসেপ্ট !
মেয়ে : একসেপ্ট !
কাজী : অভিনন্দন !!
কাজী : স্টাইলিশ বয় ওরফে হাত ভাঙ্গা তন্ময় ! ৩০০০ ফলোয়ার, ৩৭জন ফ্যামিলি মেম্বার, ৯০০ লাইক ওয়ালা প্রোফাইল পিকচার পাওয়া আইডি নিয়ে তোমার সহিত ম্যারিড স্ট্যাটাসশীপ করিবার রিকোয়েস্ট করিয়াছে, রাজি থাকলে মা বলো Accept..
মেয়ে : Accept
"আলহামদুলিল্লাহ " এঞ্জেল পারসা ওরফে ফরসা বানু Accept করেছে। এবার বাবা তুমি বলো Confirm....
ছেলে : Confirm
কাজী : Congratulations!! Your Profile has been Updated Successfully as married. তোমরা এখন স্বামী স্ত্রী। এখন তোমরা তোমাদের বিয়ের ফটো আপলোড করতে পারো। আর হ্যাঁ, আমাদেরকে ট্যাগ করতে ভুলো না।
 
শিক্ষকঃ ধর, তীর থেকে মাইলখানেক নৌকা বেয়ে চলে গেছ তুমি, এমন সময় ঝড় উঠল। কী করবে তখন?
!
!
!
ছাত্রঃ নোঙর ফেলে দিব।
শিক্ষকঃ ধর, আরেকটা ঝড় উঠল।
ছাত্রঃ আর একটা নোঙর ফেলব।
!
!
!
শিক্ষকঃ হুঁ, যদি আর একটা ঝড় ওঠে?
ছাত্রঃ আর একটা নোঙর ফেলব।
!
!
!
শিক্ষকঃ আরে, এত নোঙর তুমি পাচ্ছ কোথায়?
!
!
!
ছাত্রঃ যেখান থেকে আপনি এত ঝড় পাচ্ছেন।

 
প্রপোজের ক্ষেত্রে:
মেয়ে : আমার সাথে প্রেম করতে আসছ . . . . . ফ্রেন্ড কয়জন . . . ???
ছেলে :৭০০ জনের মত ।
মেয়ে : আমার চ্যাটেই থাকে ১০০০+. . . বামুন হইয়া চাদেঁ হাত . . .!!

বিয়ের ক্ষেত্রে:
বড়পক্ষ: আমার ছেলের প্রায় ৪০০০ ফলোয়ার্স . . . .!! লাইক ২০০০+ . . . !!
কণেপক্ষ: আমার মেয়েরও তো ৩০০০+ ফলোয়ার . . . .!!
ঘটক: চমতকার. . . !! তাইলে ফেইসবুকের জন্মদিনে ওদের বিয়ে পাকাপাকি . . .

স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে:
ছাত্র : স্যার আমি jsc তে গোল্ডেন পেয়েছি . . . !!!!
কেরানি : বাদ দাও jsc. . . . লাইক কয়টা পাও . . ???? ৫০০ র নিচে লাইক প্রাপ্তরা এই স্কুলে ভর্তি হতে পারবে না। এটা সেলিব্রেটিদের স্কুল . . !!!

চাকরির ক্ষেত্রে:
প্রার্থী : স্যার এই নিন আমার প্রোফাইলের এড্রেস . . . . , লাইক ১০০০+ . . .!!!
অফিসের বস : আরে রাখ তর এড্রেস . . . . তুই আমারে follow করছ না। আমার পেইজে লাইক দেছ নাই . . . . তর চাকরি হইবো না। . . . . Out. !!

আদালতে বিচার :
রাস্ট্রপক্ষেরর ঊকিল : মহামান্য আদালত সেলিব্রেটি জরিনার একাউন্ট হ্যাক করেছে . . . .
আসামির উকিল : মহামান্য আদালত এই জরিনা আসলে এক ভন্ড সেলিব্রেটি . . . .!! ও কথায় কথায় ট্যাগ মারে আর
ও অটোলাইক ব্যাবহার করে ফেইসবুক অঙ্গনে নৈরাজ্য তৈরি করেছে . . . . .

খেলার মাঠে:
ক্রিকেট : আজ বাংলাদেশকে ১ ঘন্টায় ৬০০ লাইকের টার্গেট দিল জিম্বাবুয়ে . . শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওপেনিং ব্যাটসম্যান তামিমের পিকে জাস্ট নাওয়েই পরে গেছে ১৬০টা।

চুরি ডাকাতি:
সর্দার : কিরে ওর একাউন্ট থেকে আমার টাতে রিকুয়েস্ট মারছত . .??
চোর : না হুজুর হালার আইডি কোনভাবেই হ্যাক করতে পারছি না।
সর্দার : হালা এই চুরি শিখাইছি তরে . . !!

হাসবেন না . . . আসলে এখন ফেইসবুক এমন ভাবে আমাদের সাথে জড়িয়ে গেছে যে এমনটা হলে মোটেও আশ্চর্য হবোনা . . . . .
 



 
 
বল্টু: এই শার্টটার দাম কত?
দোকানদার: ৭০০ টাকা।
বল্টু: ২০০ টাকা হবে ভাই?
দোকানদার: কি যে বলেন, না এতে হবে না।
বল্টু: তাহলে ২২০ টাকা রাখবেন?
দোকানদার: না, একদাম ৫০০ টাকা নিবেন?
বল্টু: না, আমি ৩০০ দিবো।
দোকানদার: শেষ দাম ৪০০ হলে নিয়ে যান।
বল্টু: না ভাই, শেষ দাম ৩৫০ হলে বলেন, নাইলে আমি যাই।
দোকানদার: আচ্ছা নিয়া যান।
..
..
..
বল্টু শার্ট হাতে নিয়া দিল এক দৌড়।
দোকানদার: কিরে, শার্ট যখন চুরিই করবি তাহলে এতক্ষণ দামাদামি করলি কেন?
.
.
বল্টু: আরে, দামাদামি না করলে তোমার ৭০০ টাকা লস হত, এখন ৩৫০ টাকা লস হইছে।

এক পাগল রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। আর বল্টু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বাইকের চাবি দিয়ে কান চুলকাচ্ছিল |
...
...
...
...
...
তা দেখে পাগল বল্টুকে বলল, দাদা  আপনার যদি স্টার্ট নিতে সমস্যা হয় , আমি কি আপনাকে ধাক্কা দেব!

 
শামসু তার নিজের বাড়ির,... ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে...! এই দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করলো...
লোকঃ ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি...?
শামসুঃ না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করব চাবি হারাইয়া গেছে...!!

হুম এখনি হেসোনা Joke এখেনো বাকি আছে।





লোকঃ কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢুকে....?
শামসুঃ কি ভাবে ঢুকবে...? দরজা তো আমার কাছে...!!
 
 



বল্টু বইয়ের দোকানে গেছে বই কিনতে।
বিক্রেতাঃ স্যার, এ বইটা নিয়ে যান। এটা একটা ভয়ের বই। এতে কালো জাদু সম্পর্কে লেখা আছে...!
বল্টুঃ দাম কত...?
বিক্রেতাঃ তিন হাজার টাকা।
বল্টুঃ এইটুকুন পাতলা বইয়ের এত দাম....!
বিক্রেতাঃ জি , স্যার...! এ বইতেও কালো জাদুর প্রভাব আছে। (ফিসফিস করে বলল বিক্রেতা) ভুলেও এ বইয়ের শেষ পৃষ্ঠাটা খুলবেন না...! খুললেই আপনি জ্ঞান হারাবেন...!
কৌতূহল সামলাতে না পেরে বইটি কিনল বল্টু । পুরো বইটা পড়লেন, কিন্তু শেষপৃষ্ঠা খুলল না । একদিন সাহস করে শেষ পৃষ্ঠাটা উল্টে দেখল তাতে লেখা আছে, -



"সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য ৩০ টাকা...!
 
দুই বাচ্চা ছেলে কথা বলছে,
১ম বাচ্চা: আচ্ছা তুই অংকে কত পেয়েছিস?
.
২য় বাচ্চা: আমি আটা-নব্বুই পেয়েছি। তুই কত পেয়েছিস?
.
.
.
.
১ম বাচ্চা: আমি ময়দা-নব্বুই পেয়েছি!!

 
সরকার সিদ্ধান্ত নিল গ্রামের অশিক্ষিত লোকেদের পড়াশোনা শেখানো হবে। সেইমত এক শিক্ষক গ্রামে গিয়ে পড়াচ্ছেন -
'A' for অ্যাপেল, 'B' for বল..... কিন্তু কেউ কিছু বুঝতে পারছেনা। তখন শিক্ষকটি ভাবনা চিন্তা করে অন্য এক উপায়
বার করলো.....।। তিনি পড়াতে লাগলেন -
'A' for অপুর মা,
'B' for বল্টুর মা,
'M' for মুন্নির মা,
'P' for পাপ্পুর মা,
'T' for টুনির মা.......
কয়েকদিন পর শিক্ষক ভাবলো, এদের পরীক্ষা নেওয়া যাক। শিক্ষক বোর্ডে 'W' লিখে এক লোককে জিজ্ঞাসা করলেনঃ বলো - এটা কি লেখা আছে.....??
লোকটি বললঃ স্যার, দেখে তো মনে হচ্ছে.....






মুন্নির মা উল্টে শুয়ে আছে......।
 
 



একজন পদার্থবিজ্ঞানী, জীববিজ্ঞানী এবং গণিতবিদ একটি কাফেতে বসে রাস্তার অপর পাড়ের একটি বাড়িতে মানুষজনের আসা যাওয়া দেখছেন। প্রথমে তারা দেখলেন দু’জন লোক বাড়িটিতে প্রবেশ করছে। কিছু সময় অতিবাহিত হল। কিছুক্ষণ পর তারা দেখতে পেলেন তিনজন লোক বাড়িটি থেকে বের হয়ে এল।
পদার্থবিজ্ঞানী বললেনঃ গণনা ত্রুটিপূর্ণ ছিল বলে ধারণা করছি।
জীববিজ্ঞানী মন্তব্য করলেনঃ আমার মনে হয় তারা বংশবৃদ্ধি করেছে। আর
গণিতবিদ বললেনঃ আরও একজন লোক বাড়িটিতে প্রবেশ করলে তা খালি হয়ে যাবে।
 
বাসে উঠে যখন কোন মেয়ে স্ট্যাটাস দেয় : "অনেকদিন পর বাসে উঠেছি । খুব মজা লাগছে ।" অতঃপর ছেলেবন্ধুদের কমেন্ট :
¤ ওয়াও , নাইস ।
¤ আমাকে না নিয়ে চলে গেলা ?
¤ পরেরবার হয়তো একসাথে বাসে থাকবো । বলো নেবে তো আমায় ?
¤ আমাকে বলতা , আমিও যেতাম ।


যখন কোন ছেলে বাসে উঠে স্ট্যাটাস দেয় : "অনেকদিন পর বাসে উঠেছি । খুব মজা লাগছে ।" অতঃপর ছেলেবন্ধুদের কমেন্ট :
¤ ঐ বাসের কন্ডাক্টর হয়া যা !
¤ ব্যস , তোর মুরুদএতোটুকই ?
¤ তো আমরা কি করতাম ? নাচতাম ?!
¤ বাসের ভাড়া পাইছত কই ?
¤ কার পকেট থেইকা কত মারছত ?

আবুলকে কাঁদতে দেখে, পল্টু এগিয়ে গিয়ে বললো 'কি রে আবুল কাঁদছিস কেনো?
আবুল: বৌ এর দুঃখে!
পল্টু: কেন? কি হয়েছে?
আবুল: জানো, পল্টু আমার বৌ এর না অনেক দুঃখ। সে না আমার উপর রাগ করে বাপের বাড়ি যেতে পারে না।
পল্টু: কেন পারে না?
.
.
.
.
.
.
.
আবুল: আমি ঘরজামাই। সেজন্যই!!

 
স্বামী: হ্যালো! ওগো শুনছ, আমি গাড়ি চালিয়ে সুজানার বাসায় যাচ্ছিলাম। হঠাৎ একটা ট্রাক টাল সামলাতে না পেরে আমার মুখোমুখি হয়ে গেল। আমি কোনোমতে ট্রাকটাকে পাশ কাটিয়ে গেলাম। কিন্তু একটা বিশাল গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে গাড়িটা থমকে গেল। আরেকটু হলেই ৫০ ফুট নিচের একটা খাদে পড়ে যেতাম। কোনোমতে উঠে এসেছি। পা আর হাতের হাড় ভেঙেছে। এখন আমি হাসপাতালে!
স্ত্রী: বলি সুজানাটা কে, হ্যাঁ?
 
এক ছেলে তোতলা হওয়ার কারণে তার বিয়ে হচ্ছেনা। একদিন মেয়ে দেখতে যাওয়ার সময় ছেলের মা বলল, "বাবা ঐ বাড়িতে গিয়ে তুমি কোন কথা বলবে না। একদম চুপ থাকবে। ঠিক আছে?
ছেলে :- থিথ আতে মা।
.
.
.
.
মেয়ে দেখার সময় মেয়ে চা নিয়ে আসলো।
ছেলে :- (চা মুখে দিতেই চিৎকার দিয়ে বলল) গলম! গলম!.
.
.
.
.
মেয়ে :- আলে ফুত মালো! ফুত মালো!
হাহাহাহাহা এইবার মনে হয় বেচারার বিয়ে হইয়া যাইবো।
 



 
এক মহিলা দুই বাচ্চা নিয়ে বাসে উঠল। বাচ্চা দুইটা খালি ক্যা ক্যা, ম্যা ম্যা, ট্যা ট্যা, প্যা প্যা কান্নাকাটি শুরু করল! তখন মহিলাটি তার বাচ্চাদের কান্না থামাতে বলছেঃ দেখ কান্নাকাটি করোনা। কান্নাকাটি করলে কিন্তু ঐ পাশে যে আঙ্কেল আছে ঐ আঙ্কেল কে তোমাদের চকলেটগুলো সব দিয়ে দিব! তো এই কথা সে ক্রমাগত বলে যাচ্ছে ...তো তিন চার স্টপেজ পার হয়ে যাচ্ছে ...বাচ্চারা কান্নাকাটি করে আর সে শুধু বলে চকলেটগুলো ...কিন্তু আঙ্কেল কে দিয়ে দিব!! তো পাশে থেইক্যা ভদ্রলোকটি উঠে বললঃ
.
.
.
.
আপনার জন্য ৪ টা স্টপেজ মিস করলাম! চকলেট দিলে দেন না দিলে নাইমা যাই ।
 
হঠাৎ বাসায় কলিংবেল। গৃহকর্তী গেলেন দরজা খুলতে। খুলেই তিনি অবাক, এক কাজের বুয়া টাইপের মহিলা দাড়ায় আছে দরজায়।
গৃহকর্তীঃ কে আপনি..?
মহিলাঃ আপা, আমি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট এর সুমাইয়া কুলসুম। গত কালকে আপনি একটা স্ট্যাটাস দিলেন না, যে আপনার বাসার কাজের বুয়া চলে গেছে, তাই সেটা দেখার পর আমি আমার আগের বাড়ির কাজ ছেড়ে আপনার বাড়ি চলে আইলাম। কারণ হাজার হলেও আপনি আমার ফ্রেন্ড। এখন থেকে আমি আপনার বাড়িতেই কাজ করুম। আর একসাথে ফেসবুক ইউজ করুম। রাজি আছেন তো..?
গৃহকর্তীঃ বাসার ঠিকানা কথায় পাইলা..?
মহিলাঃ জি আপা, আপনার ছেলে দিছে, ও আবার আমার মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড।
 
মেয়ে : এই শোনো বিয়ের পরে তুমি যৌতুক হিসেবে কী কী নিবে..?
ছেলে : তেমন কিছু না। শুধু একটা জিনিস চাইবো..!!
মেয়ে : কী ? ৩২ ইঞ্চি LED টিভি..?
ছেলে : না ।
মেয়ে : তাহলে কী ? DSLR..?
ছেলে : না, এসব কিছু না ।
মেয়ে : তাহলে কী, ফ্রীজ? বড় নাকি মিডিয়াম? অবশ্য আমাদের মিডিয়াম ফ্রিজ দিয়েই চলবে।
ছেলে : না না ফ্রিজ ট্রিজ এসব না।
মেয়ে : তাহলে নিশ্চয়ই AC? এই শোনো AC কিন্তু আমার ভালো লাগেনা। বেশিক্ষণ থাকলে কেমন জানি অস্বস্তি লাগে।
ছেলে : দূর না এসি টেসি কিচ্ছু না।
মেয়ে : ও বোঝছি, তাইলে বিয়ের পর দেশের বাইরে হানিমুন করার ব্যাবস্থাটা যাতে আমার ফ্যামিলি করে দেয় তাই তো..?
ছেলে : ধুর না। হানিমুন টানিমুন না।
মেয়ে : তাহলে কী..?
ছেলে : বিয়ের পর তুমি কোন হিন্দি সিরিয়াল দেখতে পারবা না।
মেয়ে : . . . . . . . . . . . .
ছেলে : হ্যালো..... হ্যালো..... এই শোনতে পাচ্ছ..... হ্যালো.....

 



একদিন এক পাগল ডাক্তার কে জিজ্ঞেস করল!
পাগল : ডাক্তার সাব আপনি কতদুর পড়েছেন?
ডাক্তার : B A পর্যন্ত !

/
/
/
/
/
পাগল: সালা এতদিনে ২ টা অক্ষর শিকছস, তাও আবার উল্টা..!!!

 
বল্টুঃ আব্বু , আব্বু , তোমাকে একটা কথা বলি ?
আব্বুঃ বলো বাবা..।
বল্টুঃ আমি না, মেয়েদের নাম দিয়ে, ফেসবুকে কয়েকটা ফেইক আইডি বানিয়েছি।
আব্বুঃ শয়তান, হারামজাদা, নালায়েক কোথাকার। বেয়াদোবের মত কাজ করে আবার আমাকে বলতেছিস কেনো ?
বল্টুঃ আব্বু, তুমি যে, "ঈসরাত জাহান ঈশিতা" আর "মেঘলা আকতার মাহি" নামের মেয়ে দুটিকে ছয় মাস ধরে পটাইতেছো, প্লিজ ওদেরকে আর বেকার মেসেজ দিওনা। কারণ,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ওগুলি আমারই বানা ফেইক আইডি।

 
শিক্ষকঃ ঘুম পেলে আমরা বিছানায় যাই কেন?
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
ছাত্রঃ ঘুম পেলেও বিছানা আমাদের কাছে আসে না, তাই।

 
এক রাজপুত্রের অদ্ভুত এক রোগ ছিল। সে বছরে শুধু একটা শব্দ বলতে পারতো। কোন বছর সেই শব্দ না বললে পরের বছর দুইটা বলতে পারতো। এরকম দুই বছর কোন শব্দ না বলে, একদিন সে এক রাজকন্যার প্রেমে পড়লো। ভাবল তাকে গিয়ে বলবে, ‘আমার জান।’ পরে ভাবল সে তাকে I love you বলবে। তাই সে আরও এক বছর অপেক্ষা করলো। পরে চিন্তা করলো, একসাথে সে বিয়ের জন্যেই প্রস্তাব দিবে। এই জন্যে সে আরও চার বছর অর্থাৎ মোট সাত বছর পর সেই  রাজকন্যার কাছে গেল। গিয়ে বলল, ‘আমার প্রিয়তমা, তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?’ রাজকন্যা কান থেকে ইয়ারফোন খুলে বলল,
.
.
.
.
‘‘সরি, গান শুনছিলাম। কি বলেছেন, শুনতে পাইনি, আর একবার বলবেন প্লিজ?,,
 
একটা খুব মোটা লোক পেপারে বিজ্ঞাপন দেখলো.... "এক সপ্তাহে ৫ কেজি ওজন কমান"। এটা দেখে তিনি ফোন করতে এক মহিলা বললঃ কাল সকাল ৬টায় তৈরী থাকবেন...।। পরের দিন সকালে লোকটি দরজা খুলে দেখলো এক সুন্দরী যুবতী জগিং সুট ও বুট পরে দাঁড়িয়ে আছে.....
যুবতী বললঃ আমাকে ধরে "kiss" করুন, বলেই যুবতী দৌড় দিল..... মোটা লোকটিও যুবতীটির পিছনে দৌড়ালো, কিন্তু তিনি মেয়েটিকে ধরতে পারলেন না....... এই করে পুরো এক সপ্তাহ গেল, লোকটি যুবতীকে ধরতে না পারলেও.... তার ওজন কিন্তু ৫ কেজি কমে গেল...। লোকটি খুশি হলেন, এবার তিনি ১০কেজি ওজন কমানোর জন্যে কথা বললেন....... পরের দিন সকাল ৬টায় লোকটি দরজা খুলে দেখলো এক অপূর্ব সুন্দরী যুবতী জগিং সুট ও বুট পরে দাঁড়িয়ে আছে.......
যুবতী বললঃ আপনি আমাকে ধরে "kiss" করুন...... এবারও মোটা লোকটি যুবতীকে ধরার অনেক চেষ্টা করেও ধরতে পারলো না, কিন্তু তার ১০ কেজি ওজন কমে গেল..... মোটা লোকটি ভাবলো... ...বাহ্, খুব সুন্দর কাজ হচ্ছে তো, তাহলে তো ২৫ কেজির স্কিমটা ট্রাই করলেই হয়..... তিনি ২৫ কেজি কমানোর জন্যে ফোন করলেন....... ফোনের ওপার থেকে এক মহিলা বললঃ আপনি কি সত্যিই এটা করবেন....?? কারন এই স্কিমটা একটু কঠিন আছে..... মোটা লোকটি বললঃ হ্যাঁ, এটাও আমি করতে চাই...... মহিলাটি বললঃ ঠিক আছে, আপনি সকাল ৬টায় তৈরী থাকবেন..... পরের দিন লোকটি দরজা খুলে দেখলো এক কালো নিগ্রো মেয়ে জগিং সুট ও বুট পরে দাঁড়িয়ে আছে.... নিগ্রো মেয়েটি বললঃ আপনাকে ধরতে পারলে আমি "kiss" করেই ছাড়বো..... এবার মোটা লোকটি.....



ভাগ মিলখা ভাগ.......।।
 



এক্সাম হলে প্রশ্ন পাওয়ার পর ছাত্রদের মনের কিছু কথা...
ভালো ছাত্ররা-
ফার্স্ট বয়ঃ এত সোজা প্রশ্ন কেউ করে, সবাই তো ভালো করবে। ফার্স্ট আর থাকা হলো না।
সেকেন্ড বয়ঃ বাহ সব তো কমন। শালা ফার্স্ট বয় এত লেখে ক্যান, আল্লাহ ওর কলমডা ভাইংগা দাও।
থার্ড বয়ঃ আরে আজ তো অনেক লিখতে হবে। আজকে এক মিনিট সময় ও ব্যয় করা যাবে না। মুতার চাপ দিলেও বাহিরে যাওয়া যাবে না।


মাঝের সারির ছাত্ররা-
১ম জনঃ বাহ এক রাত পইরাই দেখি পাশ মার্ক কমন পরছে।
২য় জনঃ ওই বেডা সাফিক দেখতো কোনটা কোনটা পারছ।
৩য় জনঃ এইডা কিচ্ছু অইল! পড়লাম ৮ অধ্যায় পর্যন্ত, এখন দেখি এগারো অধ্যায়ের প্রশ্ন দিয়া রাখছে, ধুরর।
 

 
 
 
এক বোকা লোক নতুন বিয়ে করেছে। প্রথম বার যখন শশুর বাড়ি গেল দাদি শ্বাশুড়ি তাকে নতুন সাবান দিয়ে নদীতে গোসল করতে পাঠালো। কিন্তু বোকা লোকটি নদীর তীরের গিয়ে সাবানের সুগন্ধ পেয়ে বুঝলো এটা চকলেট। তাই খেয়ে ফেললো। দাদী শ্বাশুড়ি রাগ হয়ে লোকটির বাবাকে বলল: আপনার ছেলের কাছে আমার নাতনি বিয়ে দেয়া ভুল হয়েছে। সে এতো বোকা যে নদীর তীরে গিয়ে সাবান খেয়ে ফেললো!
তখন বাবা বললো:কি বোকা ছেলে ছি!
..
..
..
..
..
..
..
..
..
খাওয়ার জিনিস খাবে কিন্তু বাড়িতে বসে না খেয়ে নদীর তীরে গিয়ে খেলো মান সম্মান কিছু রইলো না!!!!

 
 
পাগলের হাতে বই দেখে ডাক্তার পাগলকে বললো - "ভাই এটা কি?"
পাগল : আরে এটাই তো আপনাকে দেখাব বলে এসেছিলাম। এই ৫০০ পাতার বইটা আমি লিখেছি।
ডাক্তার : তুমি ৫০০ পাতা ধরে কি লিখলে ভাই..??
ডাক্তার : হতভাগা বাকি পাতা গুলোতে কি লিখেছিস...???
পাগল : বাকি পাতা গুলোতে লিখেছি,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.

টিকডিক...টিকডিক...টিকডিক...টিকডিক....।।
 
মেয়েঃ এই শুনো....
ছেলেঃ এই শুনো...
মেয়েঃ বাবু তুমি কি কর?
ছেলেঃ বাবু তুমি কি কর?
মেয়েঃ এই এমন করবা কিন্তু..
ছেলেঃ এই এমন করবা না কিন্তু..
মেয়েঃ মাথাটা গরম করবা না।
ছেলেঃ মাথাটা গরম করবা না।
মেয়েঃ দুর এখন কিন্তু মেজাজটা গরম হচ্ছে।
ছেলেঃ দুর এখন কিন্তু মেজাজাটা গরম হচ্ছে।
মেয়েঃ এখন কিন্তু আমি কল কেটে দিব।
ছেলেঃ এখন কিন্তু আমি কল কেটে দিব।
মেয়েঃ আচ্ছা.....
ছেলেঃ আচ্ছা.....
মেয়েঃ চল সিনেমা দেখতে যাই..
ছেলেঃ চল সিনেমা দেখতে যাই..
মেয়েঃ না থাক...
ছেলেঃ না থাক...
মেয়েঃ চল আমরা শপিং এ যাই....
ছেলেঃ [আওয়াজ নাই]
মেয়েঃ ঐই এবার বল....
ছেলেঃ ঐই এবার বল...
মেয়েঃ এবার কি হল?
ছেলেঃ এবার কি হল?
মেয়েঃ চল শপিং এ যাই।
ছেলেঃ [ আওয়াজ নাই]
মেয়েঃ চল শপিং এ যাই।
ছেলেঃ [আওয়াজ নাই]

 



 
 
 
 
মন্ত্রী: কী ব্যাপার বক্তৃতা এত বড় কেন?
সেক্রেটারি: স্যার বক্তৃতা দশ মিনিটেরই আছে, আপনাকে আমি তিনটি কমি দিয়েছি।
 
মেয়েঃ আমি যদি তোমাকে না পাই তাহলে, পানিতে ডুবে মরব।
ছেলেঃ লাভ নাই।
মেয়েঃ কেন?
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
ছেলেঃ কারন, প্রেমের মরা, জলে ডোবে না। অন্য উপায় বের কর।

 
স্যারঃ এই যে পিন্টু, কদিন স্কুলে যাচ্ছোনা, কি ব্যাপার তোমার?
পিন্টুঃ মা বাবা বাড়িতে নেই স্যার!
স্যারঃ কোথায় গেছেন???
পিন্টুঃ বাবা জেলে, আর মা হাসপাতালে!
স্যারঃ খুবই দুঃখের ব্যাপার।
পিন্টুঃ না স্যার আসলে,
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার মা ডাক্তার আর বাবা পুলিশ!!!

 



মদন ভাই: এই টিভিটার দাম কত..?
দোকানদার: সরি, আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না।
মদন ভাই এক মাস পর ক্লিন শেভ আর চুলের স্টাইল করে এলো।

মদন ভাই: এই টিভিটার দাম কত..?
দোকানদার: সরি, আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না।
তারপর মদন ভাই এক মাস পর এসে বলল "What is the cost of this TV..?"

দোকানদার: সরি, আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না।
মদন ভাই: তুই কেমনে জানস আমি মুর্খ...?
.
.
.
.
দোকানদার: কারণ এটা টিভি না, এটা মাইক্রোওয়েব।

 
-গালিবাজ বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য।
-লাইক পাওয়ার চেয়ে রক্ষা করা কঠিন।
-ভাবিয়া করিও কমেন্ট... করিয়া এডিটাইয়ো না।
-অনলাইনে যত গর্জে ... অফলাইনে তত বর্ষে না।
-ঘুমিয়ে আছে সেলিব্রেটিভাব সকল ফেসবুকারের অন্তরে।
-কমেন্টেই বংশের পরিচয়।
-কারো চরিত্র তোমার কাছে পরিষ্কার না হইলে তুমি তাহার মিউচুয়াল ফ্রেন্ড লিস্ট দেখো।
-নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস, অনলাইনে লাইক পাওয়াতেই সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস।
-দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া... ফ্রেন্ড লিস্ট পুরাটা ঘাটিয়া।
-নেই কাজ তো কর চ্যাট।
-এখন যৌবন যার, অফলাইনে লাইক অর্জন করিবার শ্রেষ্ঠ সময় তার।
-চোরে না শুনে শেয়ার অপশানের কাহিনী।
-স্ক্রিনশটে পোড়া গরু... দিনে দুপুরে ইনবক্স দেখলেই ভয় পায়।
-ন্যাংটার নাই হ্যাকিং এর ভয়।
-অতি ভক্তি পেইড-ব্লগারের লক্ষন।
-একটা ব্লক... সারা জীবনের কান্না।
-প্রোফাইল পিকচারে; অতি চালাকের গলায় টাই।
-অশ্লীল পেইজে তুই করিসনে লাইক, আড়ালে তার হ্যারাসমেন্ট আছে।
-ভাবিয়া খুলিও ইভেন্ট... খুলিয়া ভাগিও না।

 
 
আবুলের বউ, বড় রোমান্টিক মোডে আবুলকে জিজ্ঞাসা করলো, আচ্ছা তুমি যদি আমাকে একদিন না দেখতে পাও,  তাহলে তোমাকে কেমন লাগবে? আবুল অতো ঢং সহ্য করতে না পেরে মুখ ফুসকে সত্য কথাটা বলেই ফেললো-ভালোই লাগবে।
তারপর আবুল তার বেচারি বউকে শনিবার দেখতে পেলোনা....
,
,
রবিবার দেখতে পেলোনা.....
,
,
,
সোমবার দেখতে পেলোনা....
,
,
,
মঙ্গলবারও দেখতে পেলোনা.....,
,
,
,
এভাবে দীর্ঘ এক সপ্তাহ পর, শুক্রবারে আবুল তার বউকে একটু একটু কর দেখত পেলো, যখন হসপিটালের ডাক্টাররা আবুলের দুচোখ থেকে সব মরিচের গুড়া বের করতে সক্ষম হয়েছিলো।
 
শিক্ষক: বলো তো, কৃপণ কাকে বলে?
,
,
,
বল্টু: যাকে ১০০ ম্যাসেজ দিলেও Reply করে না। তাঁকে কৃপণ বলে ।
,
,
,
,
শিক্ষক: খুব ভালো। একটা উদাহরন দাও ।
,
,
,
বল্টু: যেমন আপনার মেয়ে ।

 
 
এক বুড়া বাপ তার ছেলেকে জেলে চিঠি লিখলঃ
বেটা,

আমার অনেক বয়স হয়েছে । এত বড় ক্ষেত খনন করে আলু চাষ করা আমার পক্ষে সম্ভব না । তুই থাকলে একটু সাহায্য করতে পারতি! ছেলে জেল থেকে বাবাকে চিঠিতে জবাব দিলঃ তুমি ঐ ক্ষেত খনন কর না । কারণ, ক্ষেতে আমি আমার সব অস্ত্র লুকিয়ে রেখেছি । পরেরদিন কতগুলো পুলিশ গিয়ে পুরো ক্ষেত খনন করে দেখল, কিন্তু অস্ত্র পেলো না । ছেলে আবার তার বাবাকে চিঠি লিখলঃ 'বাবা, আমি জেলে থেকে তোমার জন্য এতটুকু সাহায্যই করতে পারলাম । এখন শুধু আলুর বীজ লাগিয়ে দিও।



বল্টু আর তার স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়ার পর.......
বল্টুর স্ত্রীঃ এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য
হব !!!
বল্টুঃ এই, এই নাও চকলেট খাও।
বল্টুর স্ত্রীঃ থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবেনা।
!
!
!
!
!
!
!
!
!
বল্টু: না রে পাগলি, .........."শুভ কাজের আগে, একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়।

 
স্বামীঃ আচ্ছা ... আমি মারা গেলে তুমি কি করবে? আরেকটা বিয়ে করবে?
স্ত্রীঃ আরে নাহ ... কখনই না ...
স্বামীঃ তাহলে কি করবে?
স্ত্রীঃ আমি আমার বোনের সাথে সারাটি জিবন কাটিয়ে দিবো। আচ্ছা আমি মারা গেলে তুমি কি করবে?
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ আমিও তোমার বোনের সাথে সারাটি জিবন কাটিয়ে দিবো .।

 
 
 
শিক্ষক ও ছাত্রের অভিবাভকের মধ্যকার কথপকথনঃ
শিক্ষকঃ আপনার ছেলে সব বিষয়ে ফেল করেছে। তার রেজাল্ট কার্ড দেখুন--
English-20
Math-15
Bangla-18
Phyciex-13
Chemistry-15
Social Science - 17
Total-98


অভিবাভকঃ "Total" এই subject এতো অনেক নাম্বার পাইসে। এই বিষয়ের শিক্ষক কে?


শিক্ষকঃ বেহুশ।

 
 
বল্টু V/S শিক্ষক...
শিক্ষকঃ বল্টু, ৪ টি উভচর প্রাণীর নাম বল।
ঝল্টুঃ স্যার, ব্যাঙ।
শিক্ষকঃ বাকি ৩ টা কি আমার বাপ বলবে...?
বল্টু মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললঃ স্যার, মনে পড়ছেনা...!!
শিক্ষকঃ তাহলে কান ধর।
ঝন্টুঃ স্যার, মনে পড়েছে..! মনে পড়েছে!
শিক্ষকঃ ঠিক আছে, বল।




বল্টু বেশ ভয়ে ভয়ে উত্তর দিলঃ ব্যাঙ, ব্যাঙের মা, ব্যাঙের বাবা আর ব্যাঙের গার্লফ্রেন্ড...!!




মেয়েটি তার ১ম বয়ফ্রেন্ডকে কল দিয়ে বলল,
- তুমি এখন কোথায়???
- রাস্তায়। কিছু বলবা?
- আজ চারটায় অমুক রেস্টুরেন্টে চলে আসো।
- আচ্ছা আসব।
- প্রতি রবিবারে আমরা যেখানে বসি ওখানে বসবা। কোণার টেবিলে।
- ওকে।

মেয়েটি এবার তার ২য় বয়ফ্রেন্ডকে কল দিয়ে বলল
- এই তুমি এখন কোথায় ?
- বাসায়। কেন?
- আজ চারটায় অমুক রেস্টুরেন্টে আসতে পারবা?
- মনে হয় পারব না। খুব কি জরুরি?
- হ্যাঁ খুব জরুরি। আজ তুমি না থাকলে আমার সাহস দেখাব কেমতে? প্লিজ আসো। প্লিজ প্লিজ প্লিইইইইজজজজজ. . . .
- আচ্ছা আসব।
- প্রতি সোমবারে আমরা যেখানে বসি ওখানে বসবা। কোণার টেবিলে।
- ওকে

(বিকাল চারটা)
অমুক রেস্টুরেন্টে মেয়েটির দুই বয়ফ্রেন্ড হাজির। পনের মিনিট পরেই মেয়েটি হুড়মুড় করে এসে বলল,
- সরি সরি ১৫ মিনিট লেট। তোমাদের পরিচয় করিয়ে দেই

- মেয়েটি ১ম বয়ফ্রেন্ডের কাছে গিয়ে বলল,
- তনয়, দিস ইজ জিহান। আমার বয়ফ্রেন্ড।
- কি?
মেয়েটি জিহানের কাছে গিয়ে বলল,
- জিহান, দিস তনয়। সেও আমার বয়ফ্রেন্ড।
- মানে?

- মানে কিছু না। এটা ছিল আমার ক্লোজ আপ কাছে আসার সাহসী গল্প!
 
 
 
এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে...
১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই। আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাইনা...।
২য় মেয়েঃ কি হইছে? তুমি কি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ??
.
.
.
.
.
.
.
১ম মেয়েঃ আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে.. । কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে. . . . ! মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ....।
 
স্বামীঃ তুমি কি আজ ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলে?
স্ত্রীঃ হ্যাঁ ডাক্তার বললেন আমাকে -
!
!
এক মাস বিশ্রাম নিতে, কোনও পাহাড়ে গিয়ে বেরিয়ে আসতে।
স্ত্রীঃ তা আমরা কোথায় যাব?
.
.
.
স্বামীঃ আমরা অন্য ডাক্তারের কাছে যাবো গো।

 
 



*পাইলট এর স্ত্রীঃ পাখা গজিয়েছে তাই না...?
*শিক্ষক এর স্ত্রীঃ আমাকে শেখাতে এসোনা।
*পেইন্টার এর স্ত্রীঃ চেহারা পাল্টে দেবো কিন্তু।
*ধোপার স্ত্রীঃ আজ একদম ধুয়ে ফেলব তোমায়।
*অভিনেতার স্ত্রীঃ খবরদার আমার সাথে নাটক করবেনা না।
*ডেন্টিস্টের স্ত্রীঃ মেরে দাত ভেঙে ফেলবো কিন্তু।
*চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টের স্ত্রীঃ সারাটা জীবন বেহিসাবিই রয়ে গেলে।
*ইঞ্জিনিয়ারের স্ত্রীঃ সব পার্টস ঢিলা করে দেবো কিন্তু।
*আর্কিটেক্টের স্ত্রীঃ সোজাসুজি থাকো নইলে চেহারার ডিজাইন পাল্টে দেবো।
*মার্কেটিং অফিসারের স্ত্রীঃ বেশী কথা বললে OLX এ বিক্রি করে দেবো তোমায়।
*কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের স্ত্রীঃ ফরমেট করে দেব কিন্তু।
*মোবাইল ইঞ্জিনিয়ারের স্ত্রীঃ রিস্টোর করে দেব কিন্তু।
*ডাক্তারের স্ত্রীঃ বেশি কথা বললে জীবিতই মর্গে পাঠিয়ে দিব।
*নাপিতের স্ত্রীঃ সবকয়টি চুল একদম গুনে ফেলবো কিন্তু।
*চোরের স্ত্রীঃ আমার সাথে সাধু সেজে কোন লাভ হবে না...!!!"
 
একটা ছেলে তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে পিকনিকে গেল....।। সেখানে রাস্তায় হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে ছেলেটি জখম হলো, তার পা থেকে রক্ত বেরোতে থাকলো। ছেলেটি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে থাকলো..... ( বেচারা সিনেমায় অনেক দেখেছে, তাই সে ভাবতে লাগলো এখুনি তার গার্লফ্রেন্ড ওড়না ছিঁড়ে বেঁধে দেবে.... ) মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডের চোখের ভাষা বুঝতে পেরে বললঃ জানু......
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
প্লিজ এমনটা ভেবো না, এটা আমার ৯০০০/- টাকার লেহেঙ্গা...!
 
 
একদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন---
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয় প্রকার...?
ছাত্রঃ মশা নয় প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার নয় প্রকার হয় কিভাবে...?
ছাত্রঃ
১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খ মশা বলে।
৯.যে মসা রক্ত খেয়ে উড়তে না পারে না তাকে পেটুক মশা বলে।

 
প্রেমিকঃ আমার প্রেমে পড়ার আগে আর কারো সঙ্গে প্রেম হয়েছিল তোমার?
:
প্রেমিকা চুপ।
:
প্রেমিকঃ কথা বলছো না যে?… রাগ করলে?
;
প্রেমিকাঃ রাগ করি নি,
:
:
:
:
:
:
আমি গুনছি!!

 
 
বল্টু ঢাকার এক চায়ের স্টলে চা খেতে গেছেন। বল্টু তার সাইকেলটি বাহিরে রেখে চা খাচ্ছিলেন। দোকানের মালিক আবার সাইকেল চোরাচক্রের সাথে যুক্ত। দোকানদার সাইকেলটি সরিয়ে ফেললেন। চা পান শেষে সাইকেলের মালিক বল্টু বেজায় রেগে গেলেন। বল্টু দোকানের মালিককে শাসালেন - "অবিলম্বে আমার সাইকেল ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা কর, নইলে চট্টগ্রামে যা করেছিলাম এখানেও তা-ই করব" তার তর্জন-গর্জনে ভীতু হয়ে দোকানদার চোরদের কাছ থেকে সাইকেলটি নিয়ে তাকে ফেরত দিলেন। উপস্থিত উত্সুক জনতা জানতে চাইল চট্টগ্রামে তিনি সাইকেল হারিয়ে কী করেছিলেন? বল্টু গম্ভীর হয়ে জবাব দিলেন- " কী আর করব? সাইকেল না পেয়ে হেটেই বাড়িতে গিয়েছিলাম।



1 comment:

  1. আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015 >>>>> Download Now

    >>>>> Download Full

    আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015 >>>>> Download LINK

    >>>>> Download Now

    আজকের জোকস,Bangla Jokes,Bangla New Upload Jokes,Bangla Letest Jokes,Jokes 2015 >>>>> Download Full

    >>>>> Download LINK xM

    ReplyDelete